ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
পাবনা–৪ আসনের সদ্য সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুজ্জামান বিশ্বাসের বাড়িতে হেলমেট পরা একদল লোক হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে শহরের আকবরের মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
হামলাকারীরা সাবেক এমপির পরিবারের ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারের গ্লাস ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে তারা বাড়ির প্রধান ফটকের হামলার চেষ্টা করে পালিয়ে যায়। এ সময় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা নুরুজ্জামান বিশ্বাস বাড়ির ভেতরেই ছিলেন।
ঘটনার পরপরই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। পরে গভীর রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে এক যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা ভাঙচুর ও হুমকির ঘটনায় সাবেক এমপি নুরুজ্জামান বিশ্বাসের পক্ষ থেকে আজ (শনিবার) অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা রুজু হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তার নেই।’
পুলিশ ও এমপি পরিবারের দেওয়া তথ্য মতে, শুক্রবার রাত আনুমানিক পৌনে ৯টার দিকে দু’টি মোটরসাইকেলে করে হেলমেট পরা চার যুবক নুরুজ্জামান বিশ্বাসের বাড়ির প্রধান গেটের সামনে আসেন। এ সময় তারা প্রাইভেটকারের সামনের গ্লাস ও একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে হামলাকারীরা হাতে থাকা একটি বিদেশি মদের বোতল গেটের সামনে ভেঙে পালিয়ে যায়। তাদের সবার মুখে হেলমেট ও মাস্ক ছিল।’
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছাহক আলী মালিথা, যুবলীগ সভাপতি শিরহান শরীফ তমাল, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি আবির হাসান শৈশবসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। তারা এ ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা নুরুজ্জামান বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো শুক্রবার রাতে বাড়ির বৈঠকখানায় কিছু লোকজন নিয়ে কথা বলছিলাম। রাত আনুমানিক পৌনে ৯টার দিকে হঠাৎ বাইরে গেটের সামনে ভাঙচুরের শব্দ শুনে বের হই এবং দেখি আমার একটি প্রাইভেট কার ও বাড়িতে আসা একজনের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। দূর থেকে এসব দেখে আর বের হয়নি, কিন্তু বিষয়টি পুলিশকে জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে শান্তিপ্রিয় মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়নে ইতিপূর্বে অনেকবার আমার এই বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি কোনো প্রতিশোধ নেয়নি। তবে আমি চাই, আইনের মাধ্যমে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় প্রকৃত দোষিরা গ্রেপ্তার হোক।’
শহরের আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাসান বাসীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলায় জড়িতদের কয়েকজনের নাম আমাদের হাতে এসেছে। তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে দু’জনকে আমরা শনাক্তও করেছি। তদন্তের স্বার্থে জড়িতদের নাম পরিচয় এই মুহূর্তে বলা সম্ভব হচ্ছে না।
পাবনা–৪ আসনের সদ্য সাবেক এমপি ও জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি নুরুজ্জামান বিশ্বাসের বাড়িতে হেলমেট পরা একদল লোক হামলা ও ভাঙচুর চালিয়েছে। তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। গতকাল শুক্রবার রাত ৯টার দিকে শহরের আকবরের মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
হামলাকারীরা সাবেক এমপির পরিবারের ব্যবহৃত একটি প্রাইভেটকারের গ্লাস ও মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। পরে তারা বাড়ির প্রধান ফটকের হামলার চেষ্টা করে পালিয়ে যায়। এ সময় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা নুরুজ্জামান বিশ্বাস বাড়ির ভেতরেই ছিলেন।
ঘটনার পরপরই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। পরে গভীর রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে এক যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
ঈশ্বরদী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মনিরুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলা ভাঙচুর ও হুমকির ঘটনায় সাবেক এমপি নুরুজ্জামান বিশ্বাসের পক্ষ থেকে আজ (শনিবার) অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা রুজু হয়েছে। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো গ্রেপ্তার নেই।’
পুলিশ ও এমপি পরিবারের দেওয়া তথ্য মতে, শুক্রবার রাত আনুমানিক পৌনে ৯টার দিকে দু’টি মোটরসাইকেলে করে হেলমেট পরা চার যুবক নুরুজ্জামান বিশ্বাসের বাড়ির প্রধান গেটের সামনে আসেন। এ সময় তারা প্রাইভেটকারের সামনের গ্লাস ও একটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। একপর্যায়ে হামলাকারীরা হাতে থাকা একটি বিদেশি মদের বোতল গেটের সামনে ভেঙে পালিয়ে যায়। তাদের সবার মুখে হেলমেট ও মাস্ক ছিল।’
এদিকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন ঈশ্বরদী পৌরসভার মেয়র ও আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইছাহক আলী মালিথা, যুবলীগ সভাপতি শিরহান শরীফ তমাল, পৌর ছাত্রলীগ সভাপতি আবির হাসান শৈশবসহ দলের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। তারা এ ঘটনায় জড়িতদের খুঁজে বের করে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান।
এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নেতা নুরুজ্জামান বিশ্বাস আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিদিনের মতো শুক্রবার রাতে বাড়ির বৈঠকখানায় কিছু লোকজন নিয়ে কথা বলছিলাম। রাত আনুমানিক পৌনে ৯টার দিকে হঠাৎ বাইরে গেটের সামনে ভাঙচুরের শব্দ শুনে বের হই এবং দেখি আমার একটি প্রাইভেট কার ও বাড়িতে আসা একজনের মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। দূর থেকে এসব দেখে আর বের হয়নি, কিন্তু বিষয়টি পুলিশকে জানাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে শান্তিপ্রিয় মানুষ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধু আদর্শ বাস্তবায়নে ইতিপূর্বে অনেকবার আমার এই বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে। কিন্তু আমি কোনো প্রতিশোধ নেয়নি। তবে আমি চাই, আইনের মাধ্যমে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় প্রকৃত দোষিরা গ্রেপ্তার হোক।’
শহরের আমবাগান পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ হাসান বাসীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হামলায় জড়িতদের কয়েকজনের নাম আমাদের হাতে এসেছে। তাদের সম্পর্কে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্যে দু’জনকে আমরা শনাক্তও করেছি। তদন্তের স্বার্থে জড়িতদের নাম পরিচয় এই মুহূর্তে বলা সম্ভব হচ্ছে না।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে