চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় আমেনা খাতুন (২৬) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। জেলার সদর হাসপাতালে ওই গৃহবধূর মরদেহ রেখে পালিয়েছেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে শাহবাজপুর ইউনিয়নের বাগিচাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আজ শনিবার দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এরপর থেকেই পলাতক রয়েছেন নিহত আমেনার শ্বশুরবাড়ির লোকজন।
ওই গৃহবধূ পিরোজপুর গ্রামের তৈমুর রহমানের মেয়ে এবং শাহবাজপুর বাগিচাপাড়ার সামিউল ইসলাম তুষারের স্ত্রী।
নিহতের ভাই মনিরুল ইসলাম জানান, বিয়ের পর তুষার চাপ দিয়ে যৌতুক হিসেবে প্রথমে ৭৫ হাজার টাকা নেন। সম্প্রতি আরও ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে না পারায় প্রায় সময় আমেনা খাতুনকে স্বামীসহ তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন নির্যাতন করতেন। এরই জের ধরে শুক্রবার দুপুরে আমেনা খাতুনকে নির্যাতন করে হত্যার পর মুখে বিষ দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘অসুস্থ হওয়ার পর প্রথমে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানে না নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এর পরেও আমাদের খবর দেওয়া হয়নি। গ্রামবাসীর কাছে খবর পেয়ে আমরা যখন হাসপাতালে যাই, তখন মরদেহ রেখেই আমেনার শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যান।’
নিহত আমেনার ভগ্নিপতি আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও শ্বশুরবাড়ির কেউ খোঁজ নিতে আসেনি। তাঁর দুটি শিশুসন্তান রয়েছে। তাদের সঙ্গেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।’
মরদেহের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক নাজির আহমেদ বলেন, ‘ভিসেরা রিপোর্টের জন্য নমুনা পাঠানো হবে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ বলেন, সদর হাসপাতালে মৃত্যু হওয়ায় সদর থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়ছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় আমেনা খাতুন (২৬) নামে এক গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। জেলার সদর হাসপাতালে ওই গৃহবধূর মরদেহ রেখে পালিয়েছেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন। গতকাল শুক্রবার বিকেলে শাহবাজপুর ইউনিয়নের বাগিচাপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
আজ শনিবার দুপুরে ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়। এরপর থেকেই পলাতক রয়েছেন নিহত আমেনার শ্বশুরবাড়ির লোকজন।
ওই গৃহবধূ পিরোজপুর গ্রামের তৈমুর রহমানের মেয়ে এবং শাহবাজপুর বাগিচাপাড়ার সামিউল ইসলাম তুষারের স্ত্রী।
নিহতের ভাই মনিরুল ইসলাম জানান, বিয়ের পর তুষার চাপ দিয়ে যৌতুক হিসেবে প্রথমে ৭৫ হাজার টাকা নেন। সম্প্রতি আরও ১ লাখ টাকা দাবি করেন। টাকা দিতে না পারায় প্রায় সময় আমেনা খাতুনকে স্বামীসহ তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোকজন নির্যাতন করতেন। এরই জের ধরে শুক্রবার দুপুরে আমেনা খাতুনকে নির্যাতন করে হত্যার পর মুখে বিষ দিয়ে আত্মহত্যা বলে প্রচারণা চালানো হচ্ছে।
মনিরুল ইসলাম আরও বলেন, ‘অসুস্থ হওয়ার পর প্রথমে শিবগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার কথা। কিন্তু সেখানে না নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। এর পরেও আমাদের খবর দেওয়া হয়নি। গ্রামবাসীর কাছে খবর পেয়ে আমরা যখন হাসপাতালে যাই, তখন মরদেহ রেখেই আমেনার শ্বশুরবাড়ির লোকজন পালিয়ে যান।’
নিহত আমেনার ভগ্নিপতি আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও শ্বশুরবাড়ির কেউ খোঁজ নিতে আসেনি। তাঁর দুটি শিশুসন্তান রয়েছে। তাদের সঙ্গেও কথা বলতে দেওয়া হচ্ছে না। এ ঘটনায় থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হবে।’
মরদেহের ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক নাজির আহমেদ বলেন, ‘ভিসেরা রিপোর্টের জন্য নমুনা পাঠানো হবে। রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
শিবগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) চৌধুরী জোবায়ের আহমেদ বলেন, সদর হাসপাতালে মৃত্যু হওয়ায় সদর থানায় অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়ছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪