প্রতিনিধি, জয়পুরহাট
জয়পুরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রুস্তম আলীকে হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার চিঠিটি হাতে পেয়েছেন বিচারক। চিঠিতে হুমকিদাতারা নিজেদের তালেবান বলে পরিচয় দিয়েছে।
একই দিনে টাঙ্গাইলে জেলা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিনকেও হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে এ চিঠিতে হুমকিদাতা নিজেদের শুধু ‘জঙ্গি সংগঠনের লোক’ বলে পরিচয় দিয়েছে।
জয়পুরহাটে বিচারককে দেওয়া চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘আমরা তালেবান গোষ্ঠী। আফগানিস্তানের মতো অতি শীঘ্রই বাংলাদেশ দখল হবে।’ আরও লেখা হয়, ‘আমেরিকাকে আমরা টাইম দিইনি। এ তো সাধারণ বাংলাদেশ মাত্র। বাংলাদেশের ২৫ সদস্য আফগানিস্তানে রহিয়াছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে আছি ৫৫ হাজার।’
আদালতে বিচারক ও আইনজীবী সবাইকে কালো পাগড়ি পরতে হবে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘এ কথা অথবা আদেশ অমান্য করিলে বিরাট সমস্যা হবে। পরিশেষে জীবনটা হারাবেন।’
বিচারকদের উদ্দেশে বলা হয়, ‘কথায় কথায় মেয়েরা মামলা করে, এদের প্রশ্রয় দিবেন না। তালেবান রাষ্ট্র নেওয়ার পর নারী অধিকার খর্ব করা হবে। বেপরোয়াভাবে নারীরা চলতে পারবে না।’
এই চিঠি পাওয়ার পর বিচারক রুস্তম আলী বিষয়টি জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞাকে জানান।
জানতে চাইলে এসপি মাছুম আহাম্মদ ভূঞা গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
টাঙ্গাইলে বিচারককে হুমকি দিয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা যখন যাকে টার্গেট করি তখন তাকে ছলেবলে কৌশলে হত্যা করি। এটাই আমাদের পেশা। এবার আপনাকে হত্যা করার পালা। কারণ, আপনি নারী ও শিশু কোর্টে আসার পর থেকে এ পর্যন্ত অনেক মামলার রায় দিয়েছেন। তাতে আমাদের লোকজনের খুব বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে।’
বিচারক খালেদা ইয়াসমিন গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটি পাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পরিবারের লোকজন নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায় বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিচারক খালেদা ইয়াসমিন ও তাঁর পরিবারের লোকজনদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
জয়পুরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. রুস্তম আলীকে হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার চিঠিটি হাতে পেয়েছেন বিচারক। চিঠিতে হুমকিদাতারা নিজেদের তালেবান বলে পরিচয় দিয়েছে।
একই দিনে টাঙ্গাইলে জেলা জজ আদালতের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খালেদা ইয়াসমিনকেও হত্যার হুমকি দিয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
তবে এ চিঠিতে হুমকিদাতা নিজেদের শুধু ‘জঙ্গি সংগঠনের লোক’ বলে পরিচয় দিয়েছে।
জয়পুরহাটে বিচারককে দেওয়া চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘আমরা তালেবান গোষ্ঠী। আফগানিস্তানের মতো অতি শীঘ্রই বাংলাদেশ দখল হবে।’ আরও লেখা হয়, ‘আমেরিকাকে আমরা টাইম দিইনি। এ তো সাধারণ বাংলাদেশ মাত্র। বাংলাদেশের ২৫ সদস্য আফগানিস্তানে রহিয়াছে। এ ছাড়া বাংলাদেশে আছি ৫৫ হাজার।’
আদালতে বিচারক ও আইনজীবী সবাইকে কালো পাগড়ি পরতে হবে জানিয়ে চিঠিতে বলা হয়, ‘এ কথা অথবা আদেশ অমান্য করিলে বিরাট সমস্যা হবে। পরিশেষে জীবনটা হারাবেন।’
বিচারকদের উদ্দেশে বলা হয়, ‘কথায় কথায় মেয়েরা মামলা করে, এদের প্রশ্রয় দিবেন না। তালেবান রাষ্ট্র নেওয়ার পর নারী অধিকার খর্ব করা হবে। বেপরোয়াভাবে নারীরা চলতে পারবে না।’
এই চিঠি পাওয়ার পর বিচারক রুস্তম আলী বিষয়টি জেলা পুলিশ সুপার মাছুম আহাম্মদ ভূঞাকে জানান।
জানতে চাইলে এসপি মাছুম আহাম্মদ ভূঞা গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি গুরুত্বসহকারে তদন্ত করা হচ্ছে।
টাঙ্গাইলে বিচারককে হুমকি দিয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা যখন যাকে টার্গেট করি তখন তাকে ছলেবলে কৌশলে হত্যা করি। এটাই আমাদের পেশা। এবার আপনাকে হত্যা করার পালা। কারণ, আপনি নারী ও শিশু কোর্টে আসার পর থেকে এ পর্যন্ত অনেক মামলার রায় দিয়েছেন। তাতে আমাদের লোকজনের খুব বড় ধরনের ক্ষতি হয়েছে।’
বিচারক খালেদা ইয়াসমিন গতকাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চিঠিটি পাওয়ার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। পরিবারের লোকজন নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে রয়েছি।’
টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার সঞ্জিত কুমার রায় বলেন, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বিচারক খালেদা ইয়াসমিন ও তাঁর পরিবারের লোকজনদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪