প্রতিনিধি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে করোনার টিকা কেন্দ্রে প্রতিদিনই বিশৃঙ্খলা ঘটছে। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে লাইন ভেঙে আগে গিয়ে দাঁড়াচ্ছেন অনেকে। এমনকি টিকা দানের দায়িত্বে থাকা স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চড়াও হচ্ছেন কখনো। গতকাল শনিবার ও আজ রোববার সদর হাসপাতালে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে। দেখা যায়, অনেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিরিয়াল ছাড়াই টিকা নেওয়ার চেষ্টা করছেন। আবার অনেকে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে সবার আগে টিকা নেওয়ার জন্য হম্বিতম্বি করছেন।
আজ দুপুর ১২টায় টিকা কেন্দ্রে গিয়ে কথা হয় আসাদুল আলম নামে ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মেসেজ পেয়ে সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে টিকা কেন্দ্রে আসি। এরপরেও হুড়োহুড়ির কারণে টিকা নিতে পারছি না। যে যার মতো এসে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ৯টায় কেন্দ্রে এসেছেন আসমাউল নামে এক প্রাবাসী। তিনি বলেন, আজ আমার টিকা নেওয়ার দিন ধার্য ছিল। সময়মতই লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১ টাও টিকা নিতে পারিনি। তাঁর অভিযোগ, কেউ এসে বলছেন ডিসি অফিসের লোক, কেউ বলছেন আদালতের লোক, আবার কেউ বলছেন পুলিশের লোক। এসব বলে সিরিয়াল ভেঙে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছে। এতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
একই অভিযোগ করেন মরিয়ম নামে একজন। তিনি বলেন, মেসেজ পেয়ে শনিবার সকালে টিকা কেন্দ্রে আসেন। কিন্তু অব্যবস্থাপনার কারণে সিরিয়াল পেতে দেরি হয়ে যায়। ততক্ষণে টিকার শেষ হওয়ায় ফিরে যেতে হয় তাঁকে। তিনি আজ এসে টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, নিয়ম মেনে টিকা গ্রহণ করলে বিশৃঙ্খলা হওয়ার কথা না। কিন্তু কিছু মানুষ কেন্দ্রে এসেই ঝামেলা করছেন।
আজ এই প্রতিবেদকের সামনেই টিকা নিতে আসা আবদুস সালাম নামে এক ব্যক্তি নিজেকে জজকোর্টের কর্মচারী পরিচয় দিয়ে সিরিয়াল ভেঙে টিকা নেওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় অন্যরা তাঁকে ঠেকিয়ে দেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের করোনা টিকা কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফয়সাল বিন আমির এমন বিশৃঙ্খলার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, কিছু মানুষ কেন্দ্রে এসেই টিকা নেওয়ার চেষ্টা করলে বিশৃঙ্খলা ঘটছে। তাঁদের সিরিয়াল নিতে বললে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে উল্টো হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এতে বিপাকে পড়ছেন টিকা কর্মীদের।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালে করোনার টিকা কেন্দ্রে প্রতিদিনই বিশৃঙ্খলা ঘটছে। ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে লাইন ভেঙে আগে গিয়ে দাঁড়াচ্ছেন অনেকে। এমনকি টিকা দানের দায়িত্বে থাকা স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর চড়াও হচ্ছেন কখনো। গতকাল শনিবার ও আজ রোববার সদর হাসপাতালে গিয়ে এমন চিত্র দেখা গেছে। দেখা যায়, অনেকে ক্ষমতার অপব্যবহার করে সিরিয়াল ছাড়াই টিকা নেওয়ার চেষ্টা করছেন। আবার অনেকে উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে সবার আগে টিকা নেওয়ার জন্য হম্বিতম্বি করছেন।
আজ দুপুর ১২টায় টিকা কেন্দ্রে গিয়ে কথা হয় আসাদুল আলম নামে ষাটোর্ধ্ব এক ব্যক্তির সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি মেসেজ পেয়ে সকাল সাড়ে ১০টার মধ্যে টিকা কেন্দ্রে আসি। এরপরেও হুড়োহুড়ির কারণে টিকা নিতে পারছি না। যে যার মতো এসে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ৯টায় কেন্দ্রে এসেছেন আসমাউল নামে এক প্রাবাসী। তিনি বলেন, আজ আমার টিকা নেওয়ার দিন ধার্য ছিল। সময়মতই লাইনে দাঁড়িয়ে দুপুর ১ টাও টিকা নিতে পারিনি। তাঁর অভিযোগ, কেউ এসে বলছেন ডিসি অফিসের লোক, কেউ বলছেন আদালতের লোক, আবার কেউ বলছেন পুলিশের লোক। এসব বলে সিরিয়াল ভেঙে টিকা নিয়ে চলে যাচ্ছে। এতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।
একই অভিযোগ করেন মরিয়ম নামে একজন। তিনি বলেন, মেসেজ পেয়ে শনিবার সকালে টিকা কেন্দ্রে আসেন। কিন্তু অব্যবস্থাপনার কারণে সিরিয়াল পেতে দেরি হয়ে যায়। ততক্ষণে টিকার শেষ হওয়ায় ফিরে যেতে হয় তাঁকে। তিনি আজ এসে টিকার প্রথম ডোজ গ্রহণ করেন। তিনি বলেন, নিয়ম মেনে টিকা গ্রহণ করলে বিশৃঙ্খলা হওয়ার কথা না। কিন্তু কিছু মানুষ কেন্দ্রে এসেই ঝামেলা করছেন।
আজ এই প্রতিবেদকের সামনেই টিকা নিতে আসা আবদুস সালাম নামে এক ব্যক্তি নিজেকে জজকোর্টের কর্মচারী পরিচয় দিয়ে সিরিয়াল ভেঙে টিকা নেওয়ার চেষ্টা করেন। এসময় অন্যরা তাঁকে ঠেকিয়ে দেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের করোনা টিকা কেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. ফয়সাল বিন আমির এমন বিশৃঙ্খলার কথা স্বীকার করেন। তিনি বলেন, কিছু মানুষ কেন্দ্রে এসেই টিকা নেওয়ার চেষ্টা করলে বিশৃঙ্খলা ঘটছে। তাঁদের সিরিয়াল নিতে বললে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের পরিচয় দিয়ে উল্টো হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এতে বিপাকে পড়ছেন টিকা কর্মীদের।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৫ দিন আগে