চাঁপাইনবাবগঞ্জ (রাজশাহী) প্রতিনিধি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত এক বছরে আধিপত্য বিস্তার, পূর্বশত্রুতা, জমিজমা নিয়ে বিরোধ ও পরকীয়াসহ বিভিন্ন কারণে ৩৯ জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদন্তে উঠে এসেছে। পুলিশ ও র্যাবের অভিযানে অধিকাংশ খুনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, আধিপত্যের দ্বন্দ্বে পৌর এলাকার আলিনগরে শরিফুল ইসলাম শিমুল, পূর্বশত্রুতার জেরে ঝাপাইড়ার হৃদয়, আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ইসলামপুরের কৃষক আব্দুর রহমান, শিবগঞ্জে ইয়াবা নিয়ে দ্বন্দ্বে জিয়ারুল ইসলাম, গোমস্তাপুরে অটোচালক জুয়েল মার্ডি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের বটতলাহাট এলাকায় কলেজছাত্র আজিম হত্যাকাণ্ডসহ বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনা ছিল আলোচিত।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যমতে, গত বছরের ৩৯ হত্যাকাণ্ডের মধ্যে ৩৭টির অপরাধী শনাক্ত করা হয়েছে। শনাক্ত না হওয়া শিবগঞ্জের অটোচালক মজলুর রহমান ভোদু ও গোমস্তাপুরের দুধ বিক্রেতা মতি হত্যা মামলার তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
পুলিশ বলছে, অপরাধী শনাক্তকরণ ও সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে পুলিশ এখন প্রযুক্তিনির্ভর। পুলিশের তদন্তে সোর্সনির্ভরতা থেকে সরে এসে প্রযুক্তির সহায়তায় দ্রুত সময়ে অনেক সূত্রহীন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, পুলিশের তদন্তে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। প্রযুক্তির সহায়তায় সূত্রবিহীন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের মাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে অপরাধীরা। হত্যার ঘটনায় মামলা নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযানে আসামিরাও গ্রেপ্তার হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার সব কটি হত্যা মামলায় অপরাধী শনাক্ত হয়েছে উল্লেখ করে ওসি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডসহ কোনো অপরাধ যাতে বৃদ্ধি না পায়, এ জন্য আমরা সতর্ক রয়েছি।’
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রকিব বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। সব হত্যা মামলার আসামিদের হয়তো আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে বেশির ভাগ মামলার আসামিদের আটক করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, খুনের মতো ঘটনা যাতে না ঘটে সে জন্য জেলা পুলিশ সার্বক্ষণিক টহল-অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে গত এক বছরে আধিপত্য বিস্তার, পূর্বশত্রুতা, জমিজমা নিয়ে বিরোধ ও পরকীয়াসহ বিভিন্ন কারণে ৩৯ জনকে হত্যা করা হয়েছে বলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তদন্তে উঠে এসেছে। পুলিশ ও র্যাবের অভিযানে অধিকাংশ খুনের সঙ্গে জড়িতদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
জানা গেছে, আধিপত্যের দ্বন্দ্বে পৌর এলাকার আলিনগরে শরিফুল ইসলাম শিমুল, পূর্বশত্রুতার জেরে ঝাপাইড়ার হৃদয়, আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের দ্বন্দ্বে ইসলামপুরের কৃষক আব্দুর রহমান, শিবগঞ্জে ইয়াবা নিয়ে দ্বন্দ্বে জিয়ারুল ইসলাম, গোমস্তাপুরে অটোচালক জুয়েল মার্ডি, চাঁপাইনবাবগঞ্জের বটতলাহাট এলাকায় কলেজছাত্র আজিম হত্যাকাণ্ডসহ বেশ কয়েকটি খুনের ঘটনা ছিল আলোচিত।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তথ্যমতে, গত বছরের ৩৯ হত্যাকাণ্ডের মধ্যে ৩৭টির অপরাধী শনাক্ত করা হয়েছে। শনাক্ত না হওয়া শিবগঞ্জের অটোচালক মজলুর রহমান ভোদু ও গোমস্তাপুরের দুধ বিক্রেতা মতি হত্যা মামলার তদন্ত করছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)।
পুলিশ বলছে, অপরাধী শনাক্তকরণ ও সাক্ষ্যপ্রমাণ সংগ্রহের ক্ষেত্রে পুলিশ এখন প্রযুক্তিনির্ভর। পুলিশের তদন্তে সোর্সনির্ভরতা থেকে সরে এসে প্রযুক্তির সহায়তায় দ্রুত সময়ে অনেক সূত্রহীন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটন করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাফফর হোসেন বলেন, পুলিশের তদন্তে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বেড়েছে। প্রযুক্তির সহায়তায় সূত্রবিহীন হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্ঘাটনের মাধ্যমে বেরিয়ে এসেছে অপরাধীরা। হত্যার ঘটনায় মামলা নিয়ে তাৎক্ষণিক অভিযানে আসামিরাও গ্রেপ্তার হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর মডেল থানার সব কটি হত্যা মামলায় অপরাধী শনাক্ত হয়েছে উল্লেখ করে ওসি বলেন, ‘হত্যাকাণ্ডসহ কোনো অপরাধ যাতে বৃদ্ধি না পায়, এ জন্য আমরা সতর্ক রয়েছি।’
এ বিষয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার এ এইচ এম আবদুর রকিব বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে। সব হত্যা মামলার আসামিদের হয়তো আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে বেশির ভাগ মামলার আসামিদের আটক করা হয়েছে।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, খুনের মতো ঘটনা যাতে না ঘটে সে জন্য জেলা পুলিশ সার্বক্ষণিক টহল-অভিযান অব্যাহত রেখেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে