শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি
বগুড়ার শেরপুরে অপহরণের ৬ ঘণ্টা পর সঞ্জয় কুমার রায় (৩০) নামের এক যুবককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত দেড়টায় উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের চন্ডেশ্বর গ্রাম থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
ওই যুবক কুসুম্বী পূর্বপাড়া গ্রামের যতীন চন্দ্র রায়ের ছেলে। তিনি শেরপুর শহর থেকে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে অপহৃত হন।
সঞ্জয়ের স্ত্রী সুনয়নী রায় বলেন, সঞ্জয় একজন কৃষক। এ বছর দুই বিঘা জমিতে আলু চাষ করেন। আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা আনতে গতকাল বিকেলে শেরপুর শহরে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে শেরপুর পৌর শহরের কলেজ রোড এলাকায় তিনি অপহৃত হন।
সুনয়নী রায় বলেন, ‘রাতে সঞ্জয় আমাকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে জানান তাকে অপহরণ করে একটি বাড়িতে রাখা হয়েছে। তিনি এলাকাটি চিনতে পারছেন না। তাঁর সন্ধান পেতে প্রথমে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯—এ কল দিয়ে ঘটনাটি জানাই। এদিন রাতেই থানায় লিখিত অভিযোগ করলে পুলিশ সঞ্জয়কে উদ্ধারে অভিযান শুরু করে। রাত দেড়টায় তাকে উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের চন্ডেশ্বর গ্রামের গোলাম মোস্তফা নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়।’
উদ্ধারের সময় সঞ্জয়কে শারীরিকভাবে অসুস্থ দেখাচ্ছিল। তাঁর কাছে থাকা আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা খোঁজ করেও পাননি। ওই রাতেই তিনি স্বামীকে বাড়ি ফিরে আনেন বলেও জানান, সুনয়নী রায়।
সঞ্জয় রায় বলেন, ‘আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা নিয়ে শহরের কলেজ রোড দিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। এ সময় অপরিচিত তিন যুবক পিছু নেয়। তাদের একজন পেছন থেকে নাক ও মুখ রুমাল দিয়ে চেপে ধরে। এরপর থেকে জ্ঞান ছিল না। জ্ঞান ফিরলে বিষয়টি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে স্ত্রীকে জানাই। আলু বিক্রির টাকা কারা নিয়েছে তাও তিনি জানি না।’
চন্ডেশ্বর গ্রামের গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সোমবার রাতে আমি বাড়ি ফিরে দেখি সঞ্জয় আমার বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন। সঞ্জয় কীভাবে আমার বাড়িতে এসেছে তা বলতে পারি না।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িতদের শনাক্ত করতে অনুসন্ধান চলছে।
বগুড়ার শেরপুরে অপহরণের ৬ ঘণ্টা পর সঞ্জয় কুমার রায় (৩০) নামের এক যুবককে উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার রাত দেড়টায় উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের চন্ডেশ্বর গ্রাম থেকে তাঁকে উদ্ধার করা হয়।
ওই যুবক কুসুম্বী পূর্বপাড়া গ্রামের যতীন চন্দ্র রায়ের ছেলে। তিনি শেরপুর শহর থেকে সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে অপহৃত হন।
সঞ্জয়ের স্ত্রী সুনয়নী রায় বলেন, সঞ্জয় একজন কৃষক। এ বছর দুই বিঘা জমিতে আলু চাষ করেন। আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা আনতে গতকাল বিকেলে শেরপুর শহরে গিয়েছিলেন। সন্ধ্যায় বাড়ি ফেরার পথে শেরপুর পৌর শহরের কলেজ রোড এলাকায় তিনি অপহৃত হন।
সুনয়নী রায় বলেন, ‘রাতে সঞ্জয় আমাকে মোবাইল ফোনে কল দিয়ে জানান তাকে অপহরণ করে একটি বাড়িতে রাখা হয়েছে। তিনি এলাকাটি চিনতে পারছেন না। তাঁর সন্ধান পেতে প্রথমে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯—এ কল দিয়ে ঘটনাটি জানাই। এদিন রাতেই থানায় লিখিত অভিযোগ করলে পুলিশ সঞ্জয়কে উদ্ধারে অভিযান শুরু করে। রাত দেড়টায় তাকে উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের চন্ডেশ্বর গ্রামের গোলাম মোস্তফা নামে এক ব্যক্তির বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয়।’
উদ্ধারের সময় সঞ্জয়কে শারীরিকভাবে অসুস্থ দেখাচ্ছিল। তাঁর কাছে থাকা আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা খোঁজ করেও পাননি। ওই রাতেই তিনি স্বামীকে বাড়ি ফিরে আনেন বলেও জানান, সুনয়নী রায়।
সঞ্জয় রায় বলেন, ‘আলু বিক্রির ২৫ হাজার টাকা নিয়ে শহরের কলেজ রোড দিয়ে বাড়ি ফিরছিলাম। এ সময় অপরিচিত তিন যুবক পিছু নেয়। তাদের একজন পেছন থেকে নাক ও মুখ রুমাল দিয়ে চেপে ধরে। এরপর থেকে জ্ঞান ছিল না। জ্ঞান ফিরলে বিষয়টি মোবাইল ফোনে কল দিয়ে স্ত্রীকে জানাই। আলু বিক্রির টাকা কারা নিয়েছে তাও তিনি জানি না।’
চন্ডেশ্বর গ্রামের গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘সোমবার রাতে আমি বাড়ি ফিরে দেখি সঞ্জয় আমার বাড়ির বারান্দায় বসে আছেন। সঞ্জয় কীভাবে আমার বাড়িতে এসেছে তা বলতে পারি না।’
শেরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িতদের শনাক্ত করতে অনুসন্ধান চলছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪