রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। রিক্তা আক্তার (২১) নামে ওই শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে বলে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে হত্যা মামলা করারও প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ধরমপুর পূর্বপাড়ার একটি বাসায় স্বামীর সঙ্গে ভাড়া থাকতেন ওই শিক্ষার্থী। রিক্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার জোতপাড়া গ্রামে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে রিক্তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁর স্বামী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বি। হাসপাতালে জানানো হয়, রিক্তা গলায় ফাঁস দিয়েছেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিক্তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক হাসিবুল আলম প্রধান বলেন, ‘এ ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গেই আমি মেডিকেলে গিয়েছি। একজন শিক্ষার্থীর এমন অকালমৃত্যু কখনোই কাম্য নয়। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।’
সহপাঠীরা জানান, দুই বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বির সঙ্গে রিক্তার বিয়ে হয়। কলেজজীবন থেকেই তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বছরখানেক ধরে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ধরমপুর এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন।
রিক্তার স্বামী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বির বন্ধু ও ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আল-আমিন ইসলাম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে ওদের মধ্যে একটু ঝামেলা চলছিল। শুক্রবার বিকেলে রাব্বি আমাদের বলে তার বউ নাকি অন্য একটা ছেলের সঙ্গে ফেইক আইডি খুলে কথা বলে। এটা নিয়ে দুপুরে ওদের দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।’
জানতে চাইলে আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বি বলেন, ‘রিক্তা আত্মহত্যা করার জন্য গলায় ফাঁস দেয়। আমি ও আমার বন্ধু মিলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করাই। সেখানে কিছুক্ষণ পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
তবে বিষয়টি সন্দেহজনক বলে মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা তারেক নূর। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে নিহত ব্যক্তির যেসব লক্ষণ আমরা দেখেছি তাতে এটিকে আত্মহত্যা মনে হয়নি। তবে এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে। এ বিষয়ে পরিবার থেকে একটি হত্যা মামলা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’
নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলী তুহিন বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। পরিবার দাবি করছে, মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে। তারা হত্যা মামলারও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত করে বলা যাবে।’
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। রিক্তা আক্তার (২১) নামে ওই শিক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়েছে বলে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন পরিবারের সদস্যরা। এ নিয়ে হত্যা মামলা করারও প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ধরমপুর পূর্বপাড়ার একটি বাসায় স্বামীর সঙ্গে ভাড়া থাকতেন ওই শিক্ষার্থী। রিক্তা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার জোতপাড়া গ্রামে।
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে রিক্তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নিয়ে যান তাঁর স্বামী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বি। হাসপাতালে জানানো হয়, রিক্তা গলায় ফাঁস দিয়েছেন। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিক্তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক হাসিবুল আলম প্রধান বলেন, ‘এ ঘটনা শোনার সঙ্গে সঙ্গেই আমি মেডিকেলে গিয়েছি। একজন শিক্ষার্থীর এমন অকালমৃত্যু কখনোই কাম্য নয়। আমি এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করছি।’
সহপাঠীরা জানান, দুই বছর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বির সঙ্গে রিক্তার বিয়ে হয়। কলেজজীবন থেকেই তাঁদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বছরখানেক ধরে তাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন ধরমপুর এলাকায় একটি বাসা ভাড়া নিয়ে থাকতেন।
রিক্তার স্বামী আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বির বন্ধু ও ফলিত গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী আল-আমিন ইসলাম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে ওদের মধ্যে একটু ঝামেলা চলছিল। শুক্রবার বিকেলে রাব্বি আমাদের বলে তার বউ নাকি অন্য একটা ছেলের সঙ্গে ফেইক আইডি খুলে কথা বলে। এটা নিয়ে দুপুরে ওদের দুজনের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়।’
জানতে চাইলে আব্দুল্লাহ ইশতিয়াক রাব্বি বলেন, ‘রিক্তা আত্মহত্যা করার জন্য গলায় ফাঁস দেয়। আমি ও আমার বন্ধু মিলে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করাই। সেখানে কিছুক্ষণ পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
তবে বিষয়টি সন্দেহজনক বলে মনে করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা তারেক নূর। তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে নিহত ব্যক্তির যেসব লক্ষণ আমরা দেখেছি তাতে এটিকে আত্মহত্যা মনে হয়নি। তবে এটি আত্মহত্যা নাকি হত্যা ময়নাতদন্তের পর বলা যাবে। এ বিষয়ে পরিবার থেকে একটি হত্যা মামলা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।’
নগরীর মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার আলী তুহিন বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। পরিবার দাবি করছে, মেয়েটিকে হত্যা করা হয়েছে। তারা হত্যা মামলারও প্রস্তুতি নিচ্ছে। তবে এটি হত্যা না আত্মহত্যা তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পরই নিশ্চিত করে বলা যাবে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে