প্রতিনিধি
ঈশ্বরদী (পাবনা): ঈশ্বরদীতে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে এক প্রতিবন্ধী যুবক ও এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে প্রতিবন্ধী যুবক ও শুক্রবার সকাল ১০টায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্র জানায়, উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক চাপা ইসলামকে (২৮) ওই গ্রামের মানিক সরদারের বাড়িতে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে ছামেলা খাতুন ও তাঁর বাড়ির লোকজন। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে লাশ গুম করার চেষ্টাকালে স্থানীয় ছাইদার হোসেন ও সাহাপুর ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ রহিদুল্লা বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ নিহত প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত চাপা ইসলাম ও অভিযুক্ত ছামেলা খাতুনের বাবার বাড়ি পাবনার চাটমোহরে বলে জানায় পুলিশ। ছামেলা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
ঈশ্বরদী থানার ওসি আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর শরীর রক্তে ভেজা ছিল। আটক ছামেলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এদিকে পাখি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূকে বেড়াতে নিয়ে গিয়ে খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে সতীন রূপা খাতুন তাঁকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ সকাল ১০টা পুলিশ পাখি খাতুনের লাশ উদ্ধার করে। তাঁর স্বামী জাহিদুল ইসলাম ও সতীন রূপা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। শহরের পূর্বটেংরি ঈদগাহ রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পাখি খাতুনের বাবা আলতাব হোসেন পুলিশ ও সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, জাহিদুল ইসলাম দ্বিতীয় বিয়ে করার পর থেকে তাঁর মেয়ে পাখিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। বৃহস্পতিবার কৌশলে আমার মেয়েকে তাঁর সতীন রূপা খাতুন (২৫) বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে পাকশীতে এনে পানীয়ের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ায়। এতে পাখি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাবনা সদর হাসপাতাল ও পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঈশ্বরদী থানার ওসি আসাদুজ্জামান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা সদর হাসাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পাখি খাতুনের স্বামী জাহিদুল ইসলাম ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী রূপা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
ঈশ্বরদী (পাবনা): ঈশ্বরদীতে ১২ ঘণ্টার ব্যবধানে এক প্রতিবন্ধী যুবক ও এক গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে প্রতিবন্ধী যুবক ও শুক্রবার সকাল ১০টায় গৃহবধূর লাশ উদ্ধার করা হয়।
স্থানীয় লোকজন ও পুলিশ সূত্র জানায়, উপজেলার সাহাপুর ইউনিয়নের আওতাপাড়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবক চাপা ইসলামকে (২৮) ওই গ্রামের মানিক সরদারের বাড়িতে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে ছামেলা খাতুন ও তাঁর বাড়ির লোকজন। ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে লাশ গুম করার চেষ্টাকালে স্থানীয় ছাইদার হোসেন ও সাহাপুর ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ রহিদুল্লা বিষয়টি টের পেয়ে পুলিশে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিশ নিহত প্রতিবন্ধীর লাশ উদ্ধার করে।
নিহত চাপা ইসলাম ও অভিযুক্ত ছামেলা খাতুনের বাবার বাড়ি পাবনার চাটমোহরে বলে জানায় পুলিশ। ছামেলা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
ঈশ্বরদী থানার ওসি আসাদুজ্জামান আসাদ বলেন, নিহতের শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। তাঁর শরীর রক্তে ভেজা ছিল। আটক ছামেলা খাতুনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
এদিকে পাখি খাতুন (২৮) নামের এক গৃহবধূকে বেড়াতে নিয়ে গিয়ে খাবারের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাইয়ে সতীন রূপা খাতুন তাঁকে হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
আজ সকাল ১০টা পুলিশ পাখি খাতুনের লাশ উদ্ধার করে। তাঁর স্বামী জাহিদুল ইসলাম ও সতীন রূপা খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। শহরের পূর্বটেংরি ঈদগাহ রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
পাখি খাতুনের বাবা আলতাব হোসেন পুলিশ ও সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করে বলেন, জাহিদুল ইসলাম দ্বিতীয় বিয়ে করার পর থেকে তাঁর মেয়ে পাখিকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতেন। বৃহস্পতিবার কৌশলে আমার মেয়েকে তাঁর সতীন রূপা খাতুন (২৫) বেড়াতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে পাকশীতে এনে পানীয়ের সঙ্গে বিষ মিশিয়ে খাওয়ায়। এতে পাখি অসুস্থ হয়ে পড়লে প্রথমে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, পাবনা সদর হাসপাতাল ও পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
ঈশ্বরদী থানার ওসি আসাদুজ্জামান বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাবনা সদর হাসাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পাখি খাতুনের স্বামী জাহিদুল ইসলাম ও তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী রূপা খাতুনকে আটক করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫