বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বড় ভাই ও তাঁর দুই বন্ধুকে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে দুপচাঁচিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ শনিবার সংবাদ সম্মেলনে আদমদীঘি-দুপচাঁচিয়া সার্কেলের সিনিয়র এএসপি নাজরান রউফ এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিহত ছোট ভাইয়ের নাম মালেক সরদারকে (১৫)। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন মালেকের বড় ভাই দুপচাঁচিয়ার চেঙ্গা গ্রামের তারেক (২১) ও তাঁর বন্ধু মোক্তার হোসেন (২১) এবং আদমদীঘির মুরইলের মাহবুব হোসেন (৩০)।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে চুরি, ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দেওয়ায় বড় ভাই ও তাঁর দুই বন্ধু মিলে হত্যা করছেন ছোট ভাইকে। মাহবুব, মোক্তার ও তারেক একসঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই ও মাদক সেবন করে বেড়াতেন। এসব বিষয় জানত তারেকের ভাই মালেক। সে তার ভাই তারেককে এসব অপরাধ না করার জন্য নিষেধ করত এবং বিষয়টি পুলিশকে জানানোর ভয় দেখিয়েছিল। হত্যার তিন থেকে চার দিন আগে তারেককে মারধর করে মালেক। এর জেরে তারেক ও অন্যরা মালেককে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বৃহস্পতিবার রাতে ধানখেতে শ্বাসরোধ করে মালেককে হত্যা করে অভিযুক্ত তিনজন। পরদিন মালেকের মরদেহ উদ্ধার হলে পুলিশ মোক্তারকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি পুলিশের কাছে বিস্তারিত বর্ণনা করেন। পরে অপর দুজনকে আটক করা হয়। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। পরে তিনজনকে মালেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
দুপচাঁচিয়ার চেঙ্গা মহল্লায় বাড়ির পাশের ধান খেত থেকে গতকাল শুক্রবার সকালে মালেক সরদারের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মালেক দুপচাঁচিয়া সিও অফিস বাসস্ট্যান্ডের একটি মুরগি দোকানের কর্মচারী ছিল। মরদেহ উদ্ধারের পর নিহত মালেকের মা তারা বানু জানিয়েছিলেন, মালেক প্রতিদিনই ঠিক সময়েই দোকান থেকে বাড়িতে ফিরত। গত বৃহস্পতিবার রাতে সে বাড়ি না ফেরায় বিভিন্ন জায়গায় তাকে খোঁজাখুঁজি করা হয়। গতকাল সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে বাড়ির পাশের ধান ক্ষেতে মালেকের মরদেহ দেখতে পান তিনি।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় ছোট ভাইকে হত্যার দায়ে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বড় ভাই ও তাঁর দুই বন্ধুকে। গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার রাতে দুপচাঁচিয়ার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে হত্যাকাণ্ডে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। আজ শনিবার সংবাদ সম্মেলনে আদমদীঘি-দুপচাঁচিয়া সার্কেলের সিনিয়র এএসপি নাজরান রউফ এসব তথ্য জানিয়েছেন।
নিহত ছোট ভাইয়ের নাম মালেক সরদারকে (১৫)। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন মালেকের বড় ভাই দুপচাঁচিয়ার চেঙ্গা গ্রামের তারেক (২১) ও তাঁর বন্ধু মোক্তার হোসেন (২১) এবং আদমদীঘির মুরইলের মাহবুব হোসেন (৩০)।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে চুরি, ছিনতাইয়ের কাজে বাধা দেওয়ায় বড় ভাই ও তাঁর দুই বন্ধু মিলে হত্যা করছেন ছোট ভাইকে। মাহবুব, মোক্তার ও তারেক একসঙ্গে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে চুরি, ছিনতাই ও মাদক সেবন করে বেড়াতেন। এসব বিষয় জানত তারেকের ভাই মালেক। সে তার ভাই তারেককে এসব অপরাধ না করার জন্য নিষেধ করত এবং বিষয়টি পুলিশকে জানানোর ভয় দেখিয়েছিল। হত্যার তিন থেকে চার দিন আগে তারেককে মারধর করে মালেক। এর জেরে তারেক ও অন্যরা মালেককে হত্যার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনা অনুযায়ী গত বৃহস্পতিবার রাতে ধানখেতে শ্বাসরোধ করে মালেককে হত্যা করে অভিযুক্ত তিনজন। পরদিন মালেকের মরদেহ উদ্ধার হলে পুলিশ মোক্তারকে আটক করে। জিজ্ঞাসাবাদে তিনি পুলিশের কাছে বিস্তারিত বর্ণনা করেন। পরে অপর দুজনকে আটক করা হয়। আটকের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা হত্যার বিষয়টি স্বীকার করেছেন। পরে তিনজনকে মালেক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়।
দুপচাঁচিয়ার চেঙ্গা মহল্লায় বাড়ির পাশের ধান খেত থেকে গতকাল শুক্রবার সকালে মালেক সরদারের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। মালেক দুপচাঁচিয়া সিও অফিস বাসস্ট্যান্ডের একটি মুরগি দোকানের কর্মচারী ছিল। মরদেহ উদ্ধারের পর নিহত মালেকের মা তারা বানু জানিয়েছিলেন, মালেক প্রতিদিনই ঠিক সময়েই দোকান থেকে বাড়িতে ফিরত। গত বৃহস্পতিবার রাতে সে বাড়ি না ফেরায় বিভিন্ন জায়গায় তাকে খোঁজাখুঁজি করা হয়। গতকাল সকালে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে বাড়ির পাশের ধান ক্ষেতে মালেকের মরদেহ দেখতে পান তিনি।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে