বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ার কাহালুতে দাখিল পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার তারাবি নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই পরীক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত কিশোর নিহতের বন্ধু। পুলিশের দাবি, মোবাইল ফোন বিক্রি করা নিয়ে দুই বন্ধুর দ্বন্দ্বের জেরেই এই খুনের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রেদোয়ান ইসলাম (১৮) কাহালু উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাতানজো গ্রামের মেরাজুল ইসলামের ছেলে। দুর্গাপুর এনায়েত উল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা থেকে চলতি বছর দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয় রেদোয়ান। তাঁরই সহপাঠী একই গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে আবুল কাসেমকে (১৬) এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী জানান, আব্দুল কাসেমকে গ্রেপ্তারের পর তার তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি হাঁসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এসপি বলেন, সাত মাস আগে রেদোয়ান তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ১১ হাজার টাকায় কাসেমের কাছে বিক্রি করে। এর কিছুদিন পর টাকা ফেরৎ না দিয়েই কাসেমের কাছ থেকে মোবাইল ফোনটি সে নিয়ে যায়। ওই টাকা চাইতে গেলে তাঁদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তারই জের ধরে গতকাল রাতে মোবাইল ফোনে গেম ডাউনলোড করার কথা বলে রেদোয়ানকে ডেকে নেয় কাশেম। এরপর গ্রামের একটি পুকুর পাড়ে বসে গেম ডাউনলোড করার সময় সুযোগ বুঝে পেছন থেকে হাঁসুয়া দিয়ে রেদোয়ানকে কুপিয়ে হত্যা করে কাশেম।
এসপি সুদীপ কুমার আরও বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় এবং থানা ও ডিবি পুলিশ যৌথভাবে হত্যার কারণ অনুসন্ধান শুরু করে। একপর্যায়ে রাতেই কাসেমকে আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে কাসেম হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে।
রেদোয়ানের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে উল্লেখ করে এসপি বলেন, নিহতের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করবেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।
বগুড়ার কাহালুতে দাখিল পরীক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় এক কিশোরকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার তারাবি নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ওই পরীক্ষার্থীকে হত্যা করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত কিশোর নিহতের বন্ধু। পুলিশের দাবি, মোবাইল ফোন বিক্রি করা নিয়ে দুই বন্ধুর দ্বন্দ্বের জেরেই এই খুনের ঘটনা ঘটেছে।
স্থানীয়রা জানান, নিহত রেদোয়ান ইসলাম (১৮) কাহালু উপজেলার দুর্গাপুর ইউনিয়নের পাতানজো গ্রামের মেরাজুল ইসলামের ছেলে। দুর্গাপুর এনায়েত উল্লাহ দাখিল মাদ্রাসা থেকে চলতি বছর দাখিল পরীক্ষায় অংশ নেয় রেদোয়ান। তাঁরই সহপাঠী একই গ্রামের আব্দুল কাদেরের ছেলে আবুল কাসেমকে (১৬) এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে প্রেস ব্রিফিংয়ে বগুড়ার পুলিশ সুপার (এসপি) সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী জানান, আব্দুল কাসেমকে গ্রেপ্তারের পর তার তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত একটি হাঁসুয়া উদ্ধার করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে এসপি বলেন, সাত মাস আগে রেদোয়ান তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ১১ হাজার টাকায় কাসেমের কাছে বিক্রি করে। এর কিছুদিন পর টাকা ফেরৎ না দিয়েই কাসেমের কাছ থেকে মোবাইল ফোনটি সে নিয়ে যায়। ওই টাকা চাইতে গেলে তাঁদের মধ্যে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। তারই জের ধরে গতকাল রাতে মোবাইল ফোনে গেম ডাউনলোড করার কথা বলে রেদোয়ানকে ডেকে নেয় কাশেম। এরপর গ্রামের একটি পুকুর পাড়ে বসে গেম ডাউনলোড করার সময় সুযোগ বুঝে পেছন থেকে হাঁসুয়া দিয়ে রেদোয়ানকে কুপিয়ে হত্যা করে কাশেম।
এসপি সুদীপ কুমার আরও বলেন, ঘটনার পরপরই পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় এবং থানা ও ডিবি পুলিশ যৌথভাবে হত্যার কারণ অনুসন্ধান শুরু করে। একপর্যায়ে রাতেই কাসেমকে আটক করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে কাসেম হত্যার বিষয়টি স্বীকার করে।
রেদোয়ানের লাশ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে উল্লেখ করে এসপি বলেন, নিহতের পিতা বাদী হয়ে থানায় মামলা করবেন বলে পুলিশকে জানিয়েছেন।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫