সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ (২য় আদালত) আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা এই আদেশ দেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ (২য় আদালত) আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (অতিরিক্ত পিপি) জেবু ন্নেছা এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলার চার আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আট আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের তাজের ফকিরের ছেলে আব্দুস সালাম ও তাঁর ভাই আবুল কালাম। আব্দুস সালামের ছেলে আজিজুল ইসলাম ও আবুল কালামের ছেলে বোরহান উদ্দিন।
বেকসুর খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের মহসীন রেজা, আব্দুল কুদ্দুস, তয়জাল, আলেয়া বেগম, ময়না খাতুন, রেখা খাতুন, বুলবুলি খাতুন ও ইদ্রিস আলী।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের আব্দুস সালামের সঙ্গে প্রতিবেশী জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ির সীমানাপ্রাচীর নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে ২০০৫ সালের ২২ এপ্রিল বিকেলে আসামিরা লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জোরপূর্বক বাড়ির সীমানাপ্রাচীর সরাতে যান। এ সময় জাহাঙ্গীর আলমের লোকজন বাধা দিলৈ আসামিরা তাঁদের পিটিয়ে আহত করেন। পরে তাঁরা জাহাঙ্গীরের বাবা আবু সাঈদের ওপর হামলা করেন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবু সাঈদের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ আদালত এ রায় দেন।
সিরাজগঞ্জে হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ চারজনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুর ১২টার দিকে সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত দায়রা জজ (২য় আদালত) আদালতের বিচারক মো. আবুল বাশার মিঞা এই আদেশ দেন।
অতিরিক্ত দায়রা জজ (২য় আদালত) আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (অতিরিক্ত পিপি) জেবু ন্নেছা এ তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, মামলার চার আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় আট আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের তাজের ফকিরের ছেলে আব্দুস সালাম ও তাঁর ভাই আবুল কালাম। আব্দুস সালামের ছেলে আজিজুল ইসলাম ও আবুল কালামের ছেলে বোরহান উদ্দিন।
বেকসুর খালাস পাওয়া আসামিরা হলেন শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের মহসীন রেজা, আব্দুল কুদ্দুস, তয়জাল, আলেয়া বেগম, ময়না খাতুন, রেখা খাতুন, বুলবুলি খাতুন ও ইদ্রিস আলী।
মামলার অভিযোগপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে, শাহজাদপুর উপজেলার টেকুয়াপাড়া গ্রামের আব্দুস সালামের সঙ্গে প্রতিবেশী জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ির সীমানাপ্রাচীর নিয়ে বিরোধ চলছিল। এর জেরে ২০০৫ সালের ২২ এপ্রিল বিকেলে আসামিরা লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে জোরপূর্বক বাড়ির সীমানাপ্রাচীর সরাতে যান। এ সময় জাহাঙ্গীর আলমের লোকজন বাধা দিলৈ আসামিরা তাঁদের পিটিয়ে আহত করেন। পরে তাঁরা জাহাঙ্গীরের বাবা আবু সাঈদের ওপর হামলা করেন। এতে বেশ কয়েকজন আহত হন।
স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে সিরাজগঞ্জের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবু সাঈদের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় নিহতের ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে সাতজনের নাম উল্লেখ করে শাহজাদপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলাটির তদন্ত শেষে ১২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। মামলার দীর্ঘ সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে আজ আদালত এ রায় দেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৭ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫