ঈশ্বরগঞ্জ (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
সাহ্রি খেয়ে বাড়ির পাশেই মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ছিলেন মো. নজরুল ইসলাম (৪৫)। প্রথম রাকাতের পর রুকুতে যেতেই রামদা ও চাপাতি দিয়ে নজরুলকে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যা করেন তাঁরই বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম লিটন (৪৮) এবং ছোট ভাই শামছুল আলম শাহিন (৪০)। এ সময় তাঁদের বড় ভাই বিপুল (৫২) বাধা দিলে তাঁকেও কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
আজ শুক্রবার ভোরে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নজরুল ইসলাম ওই এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বশির উদ্দিনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর মারা যান বীর মুক্তিযোদ্ধা বশির উদ্দিন। এর পরপরই তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি এবং মুক্তিযোদ্ধা ভাতার টাকা ভাগ–বাঁটোয়ারা নিয়ে ভাইদের মধ্যে কলহ শুরু হয়। বিপুল ও নজরুল একপক্ষ হন। অন্যপক্ষে জাহাঙ্গীর ও শাহীন। তাঁদের কলহ মামলা-মোকদ্দমা পর্যন্ত গড়ায়।
কয়েক দিন আগে বাড়ির একটি গাছ কাটা নিয়ে সেই বিরোধ নতুন রূপ নেয়। এ অবস্থায় বিরোধ মেটাতে গত বুধবার বাড়িতে আসেন নজরুল। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এসব নিয়ে চার ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
সাহ্রি খাওয়ার পর মসজিদে ফজরের নামাজ পড়তে যান নজরুল ও বিপুল। প্রথম রাকাতের পর রুকুতে যেতেই মসজিদের ভেতরে ঢুকে রামদা ও চাপাতি দিয়ে নজরুলকে উপর্যুপরি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেন জাহাঙ্গীর ও শাহীন। ঠেকাতে গিয়ে আহত হন বিপুল। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নজরুলকে মৃত ঘোষণা করেন। বিপুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পরই অভিযুক্ত দুই ভাই পালিয়ে গেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এ ছাড়া অন্য আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
সাহ্রি খেয়ে বাড়ির পাশেই মসজিদে ফজরের নামাজ পড়ছিলেন মো. নজরুল ইসলাম (৪৫)। প্রথম রাকাতের পর রুকুতে যেতেই রামদা ও চাপাতি দিয়ে নজরুলকে উপর্যুপরি কুপিয়ে হত্যা করেন তাঁরই বড় ভাই জাহাঙ্গীর আলম লিটন (৪৮) এবং ছোট ভাই শামছুল আলম শাহিন (৪০)। এ সময় তাঁদের বড় ভাই বিপুল (৫২) বাধা দিলে তাঁকেও কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়।
আজ শুক্রবার ভোরে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের চরপুবাইল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নজরুল ইসলাম ওই এলাকার বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত বশির উদ্দিনের ছেলে।
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ২০১৫ সালের ৭ সেপ্টেম্বর মারা যান বীর মুক্তিযোদ্ধা বশির উদ্দিন। এর পরপরই তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি এবং মুক্তিযোদ্ধা ভাতার টাকা ভাগ–বাঁটোয়ারা নিয়ে ভাইদের মধ্যে কলহ শুরু হয়। বিপুল ও নজরুল একপক্ষ হন। অন্যপক্ষে জাহাঙ্গীর ও শাহীন। তাঁদের কলহ মামলা-মোকদ্দমা পর্যন্ত গড়ায়।
কয়েক দিন আগে বাড়ির একটি গাছ কাটা নিয়ে সেই বিরোধ নতুন রূপ নেয়। এ অবস্থায় বিরোধ মেটাতে গত বুধবার বাড়িতে আসেন নজরুল। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে এসব নিয়ে চার ভাইয়ের মধ্যে বাগ্বিতণ্ডা হয়।
সাহ্রি খাওয়ার পর মসজিদে ফজরের নামাজ পড়তে যান নজরুল ও বিপুল। প্রথম রাকাতের পর রুকুতে যেতেই মসজিদের ভেতরে ঢুকে রামদা ও চাপাতি দিয়ে নজরুলকে উপর্যুপরি কুপিয়ে মারাত্মক জখম করেন জাহাঙ্গীর ও শাহীন। ঠেকাতে গিয়ে আহত হন বিপুল। স্থানীয়রা তাঁদের উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক নজরুলকে মৃত ঘোষণা করেন। বিপুলের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
এ বিষয়ে ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। ঘটনার পরই অভিযুক্ত দুই ভাই পালিয়ে গেছেন। তাঁদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। এ ছাড়া অন্য আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪