মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
টাকা চুরির অপবাদে এক শিশুর (১১) মাথার চুল কেটে শিকলে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বসতঘরে রাতভর নির্যাতন শেষে চুল কেটে রাস্তার পাশে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখা হয় তাকে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্যের হস্তক্ষেপে মুক্তি পায় শিশুটি।
আজ রোববার নেত্রকোনার মদন উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের রুদ্রশ্রী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নির্যাতনের শিকার মাহারা শিশুটি ওই গ্রামের হতদরিদ্র জাহাঙ্গীর মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে পুলিশকে খবর দেয় এলাকাবাসী। পুলিশের কথা শুনেই পালিয়ে যায় নির্যাতনকারীরা।
স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা গেছে, রুদ্রশ্রী গ্রামের কাজল মীরের ছেলে সুমন মীর (১৮) শনিবার সকালে তার নিজ বসতঘরেই ১১ হাজার ৫০০ টাকা বাক্সে রাখেন। টাকা বাক্সে রাখার সময় প্রতিবেশী ভুক্তভোগী শিশুসহ তার পরিবারের লোকজন ঘরে উপস্থিত ছিল। বিকেলে হাওর থেকে ফিরে এসে বাক্সের টাকা না পেয়ে শিশুটিকে সন্দেহ করেন সুমন। পরে সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে রানাকে পেয়ে সুমন তাঁর ঘরে নিয়ে আটকে রাখেন। রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন শেষে রোববার সকালে চুল কেটে বাড়ির সামনের বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখেন। সকালে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য সুলতান উদ্দিন খুঁটি থেকে শিকলে বাঁধা রানাকে মুক্ত করেন।
নির্যাতনের শিকার শিশুটি জানায়, সে কোনো টাকা চুরি করেনি। তাকে শনিবার সন্ধ্যা থেকে সুমন তাঁর ঘরে আটকে রেখে কয়েকজন লোক নিয়ে মারপিট করেন। সকালে তাঁর মাথার চুল কেটে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখেন। সুলতান মেম্বার আসার পর তাকে ছেড়ে দেয়। সে এ ঘটনার বিচার চায়।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত সুমন মীর বলেন, ‘শনিবার সকালে ওর (নির্যাতিত শিশু) সামনে ১১ হাজার ৫০০ টাকা গুনে আমার বাক্সে রাখি। আমার টাকা ও-ই চুরি করেছে। এর জন্য তাকে শাস্তি দিয়েছি। কিন্তু এখনো আমার টাকা উদ্ধার করতে পারিনি।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য সুলতান উদ্দিন বলেন, ‘টাকা চুরির অভিযোগে ওই শিশুর চুল কেটে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখে সুমন মীর। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে তার শিকল খুলে দিই। কাজটা খুব খারাপ করেছে।’
এ নিয়ে মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ ফেরদৌস আলম জানান, খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
টাকা চুরির অপবাদে এক শিশুর (১১) মাথার চুল কেটে শিকলে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। বসতঘরে রাতভর নির্যাতন শেষে চুল কেটে রাস্তার পাশে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখা হয় তাকে। পরে স্থানীয় ইউপি সদস্যের হস্তক্ষেপে মুক্তি পায় শিশুটি।
আজ রোববার নেত্রকোনার মদন উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের রুদ্রশ্রী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নির্যাতনের শিকার মাহারা শিশুটি ওই গ্রামের হতদরিদ্র জাহাঙ্গীর মিয়ার ছেলে। এ ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হলে পুলিশকে খবর দেয় এলাকাবাসী। পুলিশের কথা শুনেই পালিয়ে যায় নির্যাতনকারীরা।
স্থানীয় লোকজন সূত্রে জানা গেছে, রুদ্রশ্রী গ্রামের কাজল মীরের ছেলে সুমন মীর (১৮) শনিবার সকালে তার নিজ বসতঘরেই ১১ হাজার ৫০০ টাকা বাক্সে রাখেন। টাকা বাক্সে রাখার সময় প্রতিবেশী ভুক্তভোগী শিশুসহ তার পরিবারের লোকজন ঘরে উপস্থিত ছিল। বিকেলে হাওর থেকে ফিরে এসে বাক্সের টাকা না পেয়ে শিশুটিকে সন্দেহ করেন সুমন। পরে সন্ধ্যায় বাড়ির সামনে রানাকে পেয়ে সুমন তাঁর ঘরে নিয়ে আটকে রাখেন। রাতভর আটকে রেখে নির্যাতন শেষে রোববার সকালে চুল কেটে বাড়ির সামনের বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে রাখেন। সকালে খবর পেয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্য সুলতান উদ্দিন খুঁটি থেকে শিকলে বাঁধা রানাকে মুক্ত করেন।
নির্যাতনের শিকার শিশুটি জানায়, সে কোনো টাকা চুরি করেনি। তাকে শনিবার সন্ধ্যা থেকে সুমন তাঁর ঘরে আটকে রেখে কয়েকজন লোক নিয়ে মারপিট করেন। সকালে তাঁর মাথার চুল কেটে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখেন। সুলতান মেম্বার আসার পর তাকে ছেড়ে দেয়। সে এ ঘটনার বিচার চায়।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত সুমন মীর বলেন, ‘শনিবার সকালে ওর (নির্যাতিত শিশু) সামনে ১১ হাজার ৫০০ টাকা গুনে আমার বাক্সে রাখি। আমার টাকা ও-ই চুরি করেছে। এর জন্য তাকে শাস্তি দিয়েছি। কিন্তু এখনো আমার টাকা উদ্ধার করতে পারিনি।’
এ বিষয়ে ইউপি সদস্য সুলতান উদ্দিন বলেন, ‘টাকা চুরির অভিযোগে ওই শিশুর চুল কেটে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে শিকল দিয়ে বেঁধে রাখে সুমন মীর। খবর পেয়ে আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে তার শিকল খুলে দিই। কাজটা খুব খারাপ করেছে।’
এ নিয়ে মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহম্মদ ফেরদৌস আলম জানান, খবর পেয়ে এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে