গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে সন্তানকে বিষ মেশানো ফল খাইয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে বাবার বিরুদ্ধে। শিশুটি বর্তমানে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন শিশুটির মা আইরিন আক্তার। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের ছয়গণ্ডা মহল্লায়।
থানায় করা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৪ বছর আগে উপজেলার সহনাটি ইউনিয়নের পল্টিপাড়া গ্রামের মৃত ইসমাঈল হোসেনের মেয়ে আইরিন আক্তারের সঙ্গে বোকাইনগর ইউনিয়নের কাউলাটিয়া গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে হাবিবুর রহমানের বিয়ে হয়। তাঁদের ঘরে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। দুই মাস আগে হাবিবুর রহমান দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এরপর থেকে আইরিন দুই সন্তান লাবিব শাহরিয়ার (৬) ও সামিয়া তাসনিমকে (১১) নিয়ে ছয়গণ্ডায় বাবার বাসায় থাকেন। ঘটনার দিন হাবিবুর রহমান দ্বিতীয় স্ত্রী পান্না বেগমকে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যান। এ সময় আইরিন টিউশনি করতে পাশের বাসায় গিয়েছিলেন। হাবিবুর ও পান্না লাবিবকে আপেল ও জাম খেতে দেন। আপেলের কিছু অংশ খাওয়ার পর লাবিব বমি করতে থাকে। এ সময় সামিয়া দ্রুত তার মাকে খবর দিতে ছুটে যায়। আইরিন বাসায় গিয়ে দেখেন, লাবিব প্রচণ্ড বমি করছে। তখন হাবিবুর ও পান্না পালিয়ে যায়।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজেন্দ্র দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশু লাবিবকে রাত ৯টায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এ সময় শারীরিকভাবে সে ভীষণ দুর্বল ছিল। শিশুটির দেহে বিষের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে, তাকে ভর্তি করে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। এখন সে বিপদমুক্ত। তিনি আরও জানান, বিষ মেশানো ফল খাওয়ার পর বমি হওয়ায় শিশুটি বেঁচে গেছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে হাবিবুর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলে তিনি কেটে দেন।
গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, মঙ্গলবার রাতে শিশুটির মা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্তপূর্বক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে সন্তানকে বিষ মেশানো ফল খাইয়ে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে বাবার বিরুদ্ধে। শিশুটি বর্তমানে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন শিশুটির মা আইরিন আক্তার। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের ছয়গণ্ডা মহল্লায়।
থানায় করা অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৪ বছর আগে উপজেলার সহনাটি ইউনিয়নের পল্টিপাড়া গ্রামের মৃত ইসমাঈল হোসেনের মেয়ে আইরিন আক্তারের সঙ্গে বোকাইনগর ইউনিয়নের কাউলাটিয়া গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে হাবিবুর রহমানের বিয়ে হয়। তাঁদের ঘরে এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। দুই মাস আগে হাবিবুর রহমান দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এরপর থেকে আইরিন দুই সন্তান লাবিব শাহরিয়ার (৬) ও সামিয়া তাসনিমকে (১১) নিয়ে ছয়গণ্ডায় বাবার বাসায় থাকেন। ঘটনার দিন হাবিবুর রহমান দ্বিতীয় স্ত্রী পান্না বেগমকে নিয়ে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যান। এ সময় আইরিন টিউশনি করতে পাশের বাসায় গিয়েছিলেন। হাবিবুর ও পান্না লাবিবকে আপেল ও জাম খেতে দেন। আপেলের কিছু অংশ খাওয়ার পর লাবিব বমি করতে থাকে। এ সময় সামিয়া দ্রুত তার মাকে খবর দিতে ছুটে যায়। আইরিন বাসায় গিয়ে দেখেন, লাবিব প্রচণ্ড বমি করছে। তখন হাবিবুর ও পান্না পালিয়ে যায়।
গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালের জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাজেন্দ্র দেবনাথ আজকের পত্রিকাকে বলেন, শিশু লাবিবকে রাত ৯টায় হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এ সময় শারীরিকভাবে সে ভীষণ দুর্বল ছিল। শিশুটির দেহে বিষের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে, তাকে ভর্তি করে স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। এখন সে বিপদমুক্ত। তিনি আরও জানান, বিষ মেশানো ফল খাওয়ার পর বমি হওয়ায় শিশুটি বেঁচে গেছে।
অভিযোগের ব্যাপারে জানতে হাবিবুর রহমানের মোবাইলে একাধিকবার কল দিলে তিনি কেটে দেন।
গৌরীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল হাসান বলেন, মঙ্গলবার রাতে শিশুটির মা থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তদন্তপূর্বক আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪