ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের সদস্য জুনায়েদ সিদ্দিকীর হামলার শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশার মামলা নিতে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত ২৪ জানুয়ারি উপজেলার কানিহর উকিলবাড়ি মোড়ে পূর্ববিরোধের জেরে হামলায় বাম চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আইনি সহযোগিতা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা।
পুলিশ বলছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা আহত হয়ে থানায় এলেও মামলা করতে রাজি না হওয়ায় একটি অভিযোগ নিই। অভিযোগটি তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রোববার নির্দেশনা এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাদী ও সাক্ষী হওয়ার কারণে ময়মনসিংহ জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছিলেন রাজাকার জুবায়ের সিদ্দিকীর ছেলে জুনায়েদ সিদ্দিকী। এ বিষয়ে কর্ণপাত না করায় ২৪ জানুয়ারি কানিহরের নিজ বাড়ি থেকে ময়মনসিংহে যাওয়ার পথে উকিলবাড়ি মোড়ে কামাল পাশার ওপর হামলা চালান জুনায়েদ সিদ্দিকী ও তাঁর ভাই শৈবাল।
হামলায় মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশার বাম চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হামলাকারী জুনায়েদ সিদ্দিকী নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের নেতা আবদুর রউফের অন্যতম সহযোগী।
হামলার শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা বলেন, ‘আমি ভয়ে আছি। পুলিশেরও তেমন সহযোগিতা পাচ্ছি না। মামলা করতে চাইলেও পুলিশ নেয়নি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজের ওপর আঘাত কাউকে বলতেও পারছি না।’
ময়মনসিংহ মহানগর মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সদস্যসচিব মুক্তিযোদ্ধা সেলিম সরকার রবার্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ত্রিশালে বিভিন্ন নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন রয়েছে। তাদের প্রধান টার্গেট মুক্তিযোদ্ধারা। কামাল পাশা একজন মুক্তিযুদ্ধের নিবেদিতপ্রাণ। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাদী এবং সাক্ষীর কারণে তাঁর ওপর হামলা হয়েছে। আমরা দ্রুত হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা আহত হয়ে থানায় এলে আমরা তাঁকে আইনি সহযোগিতা করি। তিনি মামলা করতে রাজি না হওয়ায় আমরা একটি অভিযোগ নিই। অভিযোগটি তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়। রোববার নির্দেশনা এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের সদস্য জুনায়েদ সিদ্দিকীর হামলার শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশার মামলা নিতে গড়িমসির অভিযোগ উঠেছে পুলিশের বিরুদ্ধে। গত ২৪ জানুয়ারি উপজেলার কানিহর উকিলবাড়ি মোড়ে পূর্ববিরোধের জেরে হামলায় বাম চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও আইনি সহযোগিতা না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মুক্তিযোদ্ধারা।
পুলিশ বলছে, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা আহত হয়ে থানায় এলেও মামলা করতে রাজি না হওয়ায় একটি অভিযোগ নিই। অভিযোগটি তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। রোববার নির্দেশনা এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাদী ও সাক্ষী হওয়ার কারণে ময়মনসিংহ জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে আসছিলেন রাজাকার জুবায়ের সিদ্দিকীর ছেলে জুনায়েদ সিদ্দিকী। এ বিষয়ে কর্ণপাত না করায় ২৪ জানুয়ারি কানিহরের নিজ বাড়ি থেকে ময়মনসিংহে যাওয়ার পথে উকিলবাড়ি মোড়ে কামাল পাশার ওপর হামলা চালান জুনায়েদ সিদ্দিকী ও তাঁর ভাই শৈবাল।
হামলায় মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশার বাম চোখ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এ ছাড়া শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। হামলাকারী জুনায়েদ সিদ্দিকী নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হরকাতুল জিহাদের নেতা আবদুর রউফের অন্যতম সহযোগী।
হামলার শিকার বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা বলেন, ‘আমি ভয়ে আছি। পুলিশেরও তেমন সহযোগিতা পাচ্ছি না। মামলা করতে চাইলেও পুলিশ নেয়নি। মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে নিজের ওপর আঘাত কাউকে বলতেও পারছি না।’
ময়মনসিংহ মহানগর মুক্তিযোদ্ধা ইউনিটের সদস্যসচিব মুক্তিযোদ্ধা সেলিম সরকার রবার্ট আজকের পত্রিকাকে বলেন, ত্রিশালে বিভিন্ন নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন রয়েছে। তাদের প্রধান টার্গেট মুক্তিযোদ্ধারা। কামাল পাশা একজন মুক্তিযুদ্ধের নিবেদিতপ্রাণ। মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় বাদী এবং সাক্ষীর কারণে তাঁর ওপর হামলা হয়েছে। আমরা দ্রুত হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার দাবি জানাচ্ছি।
ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাইন উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল পাশা আহত হয়ে থানায় এলে আমরা তাঁকে আইনি সহযোগিতা করি। তিনি মামলা করতে রাজি না হওয়ায় আমরা একটি অভিযোগ নিই। অভিযোগটি তদন্তের জন্য আদালতের নির্দেশনা চাওয়া হয়। রোববার নির্দেশনা এলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪