জামালপুর প্রতিনিধি
অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া আলী আকবর। শুক্রবার ভোররাতে আকবর তাঁর ঘরের বারান্দায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তাঁর বাড়ি জামালপুর শহরের তিরুথা গ্রামে।
আকবরের আত্মহত্যার খবর পেয়ে জামালপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা লিটুস চিরাণ লরেন্স তাঁর বাড়িতে যান। পরে পুলিশ আকবরের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
আকবরের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানান, আলী আকবর রিকশা চালিয়ে সংসারের ব্যয় নির্বাহ করছিলেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তিনি রিকশা চালাতে পারেননি। গত বছর তাঁর স্ত্রী দুটি যমজ সন্তান জন্ম দিলে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে শিশুদের অভাবের কারণে বিক্রি করে দেন। খবর পেয়ে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো. এনামুল হক শিশুদের উদ্ধার করে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেন এবং পরে জেলা প্রশাসক শিশুদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন। পরে আলী আকবর প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরও পান। এরপর থেকে আলী আকবর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে খেয়ে-না খেয়ে সেই ঘরেই বসবাস করছিলেন।
আকবরের প্রতিবেশী হারন-অর-রশীদ বলেন, ‘বিভিন্ন স্থান থেকে মাঝেমধ্যে কিছু সহায়তা পেলেও সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকত। আগে রিকশা চালাত, কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে শারীরিক অসুস্থার কারণে ঘরেই পড়ে ছিল। কিছুদিন আগে এলাকার এক বখাটের ধর্ষণের শিকার হয়ে তাঁর মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়লে সে আরও ভেঙে পড়ে। আজ ভোররাতে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ঘরের বারান্দায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।’
আরেক প্রতিবেশী জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, ‘মেয়ের দুর্ঘটনায় সে আরও চিন্তিত হয়ে পড়ে। এমনিতেই সংসারের অভাব। খেয়ে-না খেয়ে দিন চলত। সাত-আট দিন ধরে মেয়েটি নিখোঁজ থাকায় হতাশায় পড়ে সে।’
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিটুস চিরাণ লরেন্স বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের সহায়তায় তাকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেওয়া হয়েছিল। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা অব্যাহত ছিল। তার মেয়ে নিখোঁজ থাকায় সে ভেঙে পড়েছে। পরিবারের সাত সন্তান নিয়ে অভাবের সংসারে হতাশ ছিল সে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
অভাবের তাড়নায় আত্মহত্যা করেছেন প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পাওয়া আলী আকবর। শুক্রবার ভোররাতে আকবর তাঁর ঘরের বারান্দায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। তাঁর বাড়ি জামালপুর শহরের তিরুথা গ্রামে।
আকবরের আত্মহত্যার খবর পেয়ে জামালপুর সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা লিটুস চিরাণ লরেন্স তাঁর বাড়িতে যান। পরে পুলিশ আকবরের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জামালপুর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
আকবরের পরিবারের সদস্য ও স্থানীয়রা জানান, আলী আকবর রিকশা চালিয়ে সংসারের ব্যয় নির্বাহ করছিলেন। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকায় তিনি রিকশা চালাতে পারেননি। গত বছর তাঁর স্ত্রী দুটি যমজ সন্তান জন্ম দিলে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে শিশুদের অভাবের কারণে বিক্রি করে দেন। খবর পেয়ে তৎকালীন জেলা প্রশাসক মো. এনামুল হক শিশুদের উদ্ধার করে বাবা-মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেন এবং পরে জেলা প্রশাসক শিশুদের ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন। পরে আলী আকবর প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘরও পান। এরপর থেকে আলী আকবর স্ত্রী-সন্তান নিয়ে খেয়ে-না খেয়ে সেই ঘরেই বসবাস করছিলেন।
আকবরের প্রতিবেশী হারন-অর-রশীদ বলেন, ‘বিভিন্ন স্থান থেকে মাঝেমধ্যে কিছু সহায়তা পেলেও সংসারে অভাব-অনটন লেগেই থাকত। আগে রিকশা চালাত, কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে শারীরিক অসুস্থার কারণে ঘরেই পড়ে ছিল। কিছুদিন আগে এলাকার এক বখাটের ধর্ষণের শিকার হয়ে তাঁর মেয়ে গর্ভবতী হয়ে পড়লে সে আরও ভেঙে পড়ে। আজ ভোররাতে প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া উপহারের ঘরের বারান্দায় গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেছে।’
আরেক প্রতিবেশী জাহাঙ্গীর সেলিম বলেন, ‘মেয়ের দুর্ঘটনায় সে আরও চিন্তিত হয়ে পড়ে। এমনিতেই সংসারের অভাব। খেয়ে-না খেয়ে দিন চলত। সাত-আট দিন ধরে মেয়েটি নিখোঁজ থাকায় হতাশায় পড়ে সে।’
জামালপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা লিটুস চিরাণ লরেন্স বলেন, ‘জেলা প্রশাসনের সহায়তায় তাকে প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর দেওয়া হয়েছিল। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সহযোগিতা অব্যাহত ছিল। তার মেয়ে নিখোঁজ থাকায় সে ভেঙে পড়েছে। পরিবারের সাত সন্তান নিয়ে অভাবের সংসারে হতাশ ছিল সে। তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫