নেত্রকোনা প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের বল্লমের আঘাতে সাজ্জাদ মিয়া (৩২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের আরও চারজন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের মাখনা দক্ষিণপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষের আব্দুল মজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে পুলিশ।
সাজ্জাদ মিয়া উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের মাখনা দক্ষিণপাড়া গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন, মানিক মিয়া (৬০), আব্দুল মজিদ (৬৫), সুজাত মিয়া (২৭) ও রহমত আলী (৬১)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, আব্দুল মজিদ ও সাজ্জাদ মিয়ার মধ্যে পারিবারিক দ্বন্দ্ব রয়েছে। এরই জেরে প্রতিদিনের ন্যায় মঙ্গলবার সকালে সাজ্জাদ মিয়া হাওরে গেলে আব্দুল মজিদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে আব্দুল মজিদ মিয়ার পরিবারের লোকজন গিয়ে সাজ্জাদ মিয়াকে বল্লম দিয়ে আঘাত করলে গুরুতর আহত হন। এ সময় সাজ্জাদ মিয়ার বাবা মানিক মিয়া এগিয়ে গেলে তিনিও আহত হন। এতে প্রতিপক্ষের হামলায় আব্দুল মজিদসহ তাঁর পক্ষের সুজাত মিয়া ও রহমত আলী আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে মদন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাজ্জাদকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে নিহত সাজ্জাদের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ সময় চিকিৎসা নিতে আসা আব্দুল মজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাওহীদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘সাজ্জাদ মিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। আব্দুল মজিদকে এখনো আটক দেখানো হয়নি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নেত্রকোনার মদনে পূর্বশত্রুতার জেরে প্রতিপক্ষের বল্লমের আঘাতে সাজ্জাদ মিয়া (৩২) নামে এক যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় উভয় পক্ষের আরও চারজন আহত হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (২৭ ডিসেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের মাখনা দক্ষিণপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রতিপক্ষের আব্দুল মজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য নিয়ে গেছে পুলিশ।
সাজ্জাদ মিয়া উপজেলার নায়েকপুর ইউনিয়নের মাখনা দক্ষিণপাড়া গ্রামের মানিক মিয়ার ছেলে। আহতরা হলেন, মানিক মিয়া (৬০), আব্দুল মজিদ (৬৫), সুজাত মিয়া (২৭) ও রহমত আলী (৬১)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, আব্দুল মজিদ ও সাজ্জাদ মিয়ার মধ্যে পারিবারিক দ্বন্দ্ব রয়েছে। এরই জেরে প্রতিদিনের ন্যায় মঙ্গলবার সকালে সাজ্জাদ মিয়া হাওরে গেলে আব্দুল মজিদের সঙ্গে দ্বন্দ্বের সূত্রপাত ঘটে। পরবর্তীতে আব্দুল মজিদ মিয়ার পরিবারের লোকজন গিয়ে সাজ্জাদ মিয়াকে বল্লম দিয়ে আঘাত করলে গুরুতর আহত হন। এ সময় সাজ্জাদ মিয়ার বাবা মানিক মিয়া এগিয়ে গেলে তিনিও আহত হন। এতে প্রতিপক্ষের হামলায় আব্দুল মজিদসহ তাঁর পক্ষের সুজাত মিয়া ও রহমত আলী আহত হন। পরে তাদের উদ্ধার করে মদন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সাজ্জাদকে মৃত ঘোষণা করেন।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে নিহত সাজ্জাদের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে। পরে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য নেত্রকোনা সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ সময় চিকিৎসা নিতে আসা আব্দুল মজিদকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে পুলিশ।
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ তাওহীদুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ‘সাজ্জাদ মিয়ার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। আব্দুল মজিদকে এখনো আটক দেখানো হয়নি, তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নেওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। অভিযোগের ভিত্তিতে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১২ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫