গফরগাঁও (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ধর্ষণের শিকার হন বাক্প্রতিবন্ধী এক তরুণী (২৪)। এরপর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তিনি। ঘটনার ২২ সপ্তাহ পর ফেসবুকে ছবি দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় জহিরুল ইসলাম (২৮) নামে একজনের বিরুদ্ধে পাগলা থানায় মামলা হয়েছে।
অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম পাগলা থানার পাইথল ইউনিয়নের খিলপাড়া গ্রামের মো. নাছির মিয়ার ছেলে। আজ রোববার পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, গত শুক্রবার (২৭ মে) রাতে ওই বাক্প্রতিবন্ধী তরুণীর মা বাদী হয়ে জহিরুল ইসলামকে আসামি করে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরদিন সকালে ওই তরুণীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে তরুণীর জবানবন্দি সংগ্রহের জন্য আদালতে পাঠানো হয়।
ভুক্তভোগী তরুণীর বাবা জানান, গত জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে তাঁর বাক্প্রতিবন্ধী মেয়েকে নিজ বাড়িতে ধর্ষণ করে জহিরুল ইসলাম। কথা বলতে না পারায় পরিবারকে তাঁর মেয়ে বিষয়টি জানাতে পারেননি। এভাবেই ঘটনাটি চাপা পড়ে যায়।
কিছুদিন আগে মেয়েটি জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হলে গ্রামের কবিরাজি ওষুধ খাওয়ানোর পর জন্ডিস ভালো হয়। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২০ মে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। পরে আলট্রাসনোগ্রাফি করানোর পর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয় তাঁর পরিবার।
তবে এ ঘটনায় মেয়েটি কারো প্রতি ইঙ্গিত করেও কিছু জানাতে পারেননি। এমতাবস্থায় গত সপ্তাহে পরিবারের লোকজন বুদ্ধি খাঁটিয়ে ফেসবুক থেকে এলাকার কিছু বখাটে ছেলের ছবি দেখালে মেয়েটি জহিরুল ইসলামকে ধর্ষক হিসেবে শনাক্ত করেন। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে জহিরুল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় সামাজিকভাবে দেনদরবার হয়েছে। এই সুযোগে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তবে তাঁকে গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।
ময়মনসিংহের গফরগাঁওয়ে ধর্ষণের শিকার হন বাক্প্রতিবন্ধী এক তরুণী (২৪)। এরপর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েন তিনি। ঘটনার ২২ সপ্তাহ পর ফেসবুকে ছবি দেখে অভিযুক্তকে শনাক্ত করা হয়েছে। এ ঘটনায় জহিরুল ইসলাম (২৮) নামে একজনের বিরুদ্ধে পাগলা থানায় মামলা হয়েছে।
অভিযুক্ত জহিরুল ইসলাম পাগলা থানার পাইথল ইউনিয়নের খিলপাড়া গ্রামের মো. নাছির মিয়ার ছেলে। আজ রোববার পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি বলেন, গত শুক্রবার (২৭ মে) রাতে ওই বাক্প্রতিবন্ধী তরুণীর মা বাদী হয়ে জহিরুল ইসলামকে আসামি করে থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন। পরদিন সকালে ওই তরুণীর শারীরিক পরীক্ষার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখান থেকে তরুণীর জবানবন্দি সংগ্রহের জন্য আদালতে পাঠানো হয়।
ভুক্তভোগী তরুণীর বাবা জানান, গত জানুয়ারি মাসের প্রথম সপ্তাহে তাঁর বাক্প্রতিবন্ধী মেয়েকে নিজ বাড়িতে ধর্ষণ করে জহিরুল ইসলাম। কথা বলতে না পারায় পরিবারকে তাঁর মেয়ে বিষয়টি জানাতে পারেননি। এভাবেই ঘটনাটি চাপা পড়ে যায়।
কিছুদিন আগে মেয়েটি জন্ডিস রোগে আক্রান্ত হলে গ্রামের কবিরাজি ওষুধ খাওয়ানোর পর জন্ডিস ভালো হয়। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ২০ মে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। পরে আলট্রাসনোগ্রাফি করানোর পর অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয় তাঁর পরিবার।
তবে এ ঘটনায় মেয়েটি কারো প্রতি ইঙ্গিত করেও কিছু জানাতে পারেননি। এমতাবস্থায় গত সপ্তাহে পরিবারের লোকজন বুদ্ধি খাঁটিয়ে ফেসবুক থেকে এলাকার কিছু বখাটে ছেলের ছবি দেখালে মেয়েটি জহিরুল ইসলামকে ধর্ষক হিসেবে শনাক্ত করেন। বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হলে জহিরুল এলাকা ছেড়ে পালিয়ে যান।
পাগলা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় সামাজিকভাবে দেনদরবার হয়েছে। এই সুযোগে অভিযুক্ত পালিয়েছে। তবে তাঁকে গ্রেপ্তারে পুলিশের একাধিক দল কাজ করছে।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৬ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৫ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫