মদন (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি
নেত্রকোনার মদনে এক স্কুলছাত্রীকে (১৩) অপহরণের সময় হৃদয় মিয়া (১৮) নামের এক যুবককে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। গতকাল রোববার বিকেলে নেত্রকোনার মদনে এ ঘটনা ঘটে। হৃদয় মিয়াকে আজ নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে। ২২ ধারায় জবানবন্দি নিতে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীকেও আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রী স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। রোববার বিকেলে ওই স্কুলছাত্রীকে ফুসলিয়ে তাঁর বাড়ির সামনে থেকে মোটরসাইকেলে তোলেন টিটন মিয়ার ছেলে হৃদয় মিয়া ও তাঁর বন্ধু রাজন। ঘটনা টের পেয়ে স্কুলছাত্রীর মা মোটরসাইকেল আটকানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে মেয়েকে নিয়ে যায়। পরে মায়ের চিৎকারে স্থানীয় যুবকেরা ১০ থেকে ১৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে অপহরণকারীদের ধাওয়া করে। মদন পৌর সদরের ভাই ভাই মার্কেট নামক স্থান থেকে হৃদয় মিয়াকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এ সময় রাজন মিয়া কৌশলে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে রোববার রাতেই হৃদয় মিয়াসহ ৩ জনকে আসামি করে মদন থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘গতকাল রোববার বিকেলে নিজ বাড়ির সামনে থেকে আমার ছোট মেয়েটিকে মোটরসাইকেলে উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। ঘটনা দেখে মোটরসাইকেলটি ধরেও আটকাতে পারিনি। আমাকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় পেলে দিলে গাড়ির পেছনে ছুটতে থাকি। এলাকাবাসী তাঁদের আটক করে মদন থানায় দেয়। আমি এর বিচার চাই।’
গ্রেপ্তার হওয়া হৃদয় মিয়ার বাবা টিটন মিয়া বলেন, ‘রূপাশ্রম গ্রামের নিখিল সরকারের ছেলে রিপন সরকার মেয়েটিকে ভালোবাসে। আমার ছেলে ভাড়ায় গাড়ি চালায়। রিপন ও রাজন ভাড়ার কথা বলে আমার ছেলেকে নিয়ে গেছে। অপহরণের কাণ্ড হবে তা আমাদের জানা ছিল না।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, মেয়েটির মা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে রোববার রাতে মদন থানায় মামলা করেছেন। প্রধান আসামি হৃদয়কে নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর সঙ্গে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিতে মেয়েটিকেও আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নেত্রকোনার মদনে এক স্কুলছাত্রীকে (১৩) অপহরণের সময় হৃদয় মিয়া (১৮) নামের এক যুবককে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা। গতকাল রোববার বিকেলে নেত্রকোনার মদনে এ ঘটনা ঘটে। হৃদয় মিয়াকে আজ নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে। ২২ ধারায় জবানবন্দি নিতে ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীকেও আদালতে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রী স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। রোববার বিকেলে ওই স্কুলছাত্রীকে ফুসলিয়ে তাঁর বাড়ির সামনে থেকে মোটরসাইকেলে তোলেন টিটন মিয়ার ছেলে হৃদয় মিয়া ও তাঁর বন্ধু রাজন। ঘটনা টের পেয়ে স্কুলছাত্রীর মা মোটরসাইকেল আটকানোর চেষ্টা করলে তাঁকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে মেয়েকে নিয়ে যায়। পরে মায়ের চিৎকারে স্থানীয় যুবকেরা ১০ থেকে ১৫টি মোটরসাইকেল নিয়ে অপহরণকারীদের ধাওয়া করে। মদন পৌর সদরের ভাই ভাই মার্কেট নামক স্থান থেকে হৃদয় মিয়াকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। এ সময় রাজন মিয়া কৌশলে পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় স্কুলছাত্রীর মা বাদী হয়ে রোববার রাতেই হৃদয় মিয়াসহ ৩ জনকে আসামি করে মদন থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ভুক্তভোগী স্কুলছাত্রীর মা বলেন, ‘গতকাল রোববার বিকেলে নিজ বাড়ির সামনে থেকে আমার ছোট মেয়েটিকে মোটরসাইকেলে উঠিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল। ঘটনা দেখে মোটরসাইকেলটি ধরেও আটকাতে পারিনি। আমাকে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় পেলে দিলে গাড়ির পেছনে ছুটতে থাকি। এলাকাবাসী তাঁদের আটক করে মদন থানায় দেয়। আমি এর বিচার চাই।’
গ্রেপ্তার হওয়া হৃদয় মিয়ার বাবা টিটন মিয়া বলেন, ‘রূপাশ্রম গ্রামের নিখিল সরকারের ছেলে রিপন সরকার মেয়েটিকে ভালোবাসে। আমার ছেলে ভাড়ায় গাড়ি চালায়। রিপন ও রাজন ভাড়ার কথা বলে আমার ছেলেকে নিয়ে গেছে। অপহরণের কাণ্ড হবে তা আমাদের জানা ছিল না।’
মদন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ ফেরদৌস আলম বলেন, মেয়েটির মা বাদী হয়ে তিনজনকে আসামি করে রোববার রাতে মদন থানায় মামলা করেছেন। প্রধান আসামি হৃদয়কে নেত্রকোনা আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর সঙ্গে ২২ ধারায় জবানবন্দি দিতে মেয়েটিকেও আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি আসামিকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে