ময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহ মহানগরীতে প্রেম করে তরুণীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার জেরে তরুণের মাকে হাত-পা বেঁধে শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার সকালে লাইলী নামের ওই নারীর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেন মেয়ের মা তাঁর সহযোগীরা। পরে রাতে গৃহবধূর স্বামীর করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন মো. জাহাঙ্গীর (৩৫) ও তাঁর স্ত্রী আছমা আক্তার (৩২)।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে লাইলীর স্বামী আব্দুর রশিদ আটজনকে আসামি করে মামলা করেন। অন্য আসামিরা হলেন মেয়ের বাবা খোকন মিয়া কাজল ও মা নাসিমা আক্তার কনা এবং কামাল মিয়া, বাবুল, কামালের স্ত্রী নাসিমা আক্তার বৃষ্টি ও বাবুলের স্ত্রী রোমানা।
মামলার বরাত দিয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘সিটি করপোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের চরঈশ্বরদিয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের (২০) সঙ্গে প্রতিবেশী খুকি আক্তারের (১৮) দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দুই পরিবার সে সম্পর্ক মেনে নিচ্ছিল না। গত রোববার তাঁরা দুজনে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। এতে ক্ষিপ্ত হয় মেয়ের পরিবারের লোকজন। মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে মঙ্গলবার বাড়িতে এসে ছেলের মা লাইলীকে একা পেয়ে প্রথমে গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে তার দিয়ে হাত-পা বেঁধে শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুন জ্বলতে থাকলে স্থানীয় বাসিন্দারা লাইলীকে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। সেখানে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাইলীর মৃত্যু হয়।’
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহতের স্বামীর করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
লাইলী আক্তারের স্বামী আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমার স্ত্রীর চিকিৎকার করে বাঁচার আকুতি জানিয়েও রেহাই পেলেন না। দোষ কি শুধুই আমার ছেলের? মেয়েটা না গেলে কি ছেলে নিয়ে যেতে পারত? আমি নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। যতদিন অপরাধীদের ফাঁসি না হবে ততদিন মনের যন্ত্রণা শেষ হবে না।’
তবে এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত পরিবারটি পলাতক থাকায় তাঁদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বাড়িতে গিয়েও দরজা তালাবদ্ধ পাওয়া গেছে।
ময়মনসিংহ মহানগরীতে প্রেম করে তরুণীকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার জেরে তরুণের মাকে হাত-পা বেঁধে শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গত মঙ্গলবার সকালে লাইলী নামের ওই নারীর গায়ে আগুন ধরিয়ে দেন মেয়ের মা তাঁর সহযোগীরা। পরে রাতে গৃহবধূর স্বামীর করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তার দুজন হলেন মো. জাহাঙ্গীর (৩৫) ও তাঁর স্ত্রী আছমা আক্তার (৩২)।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে লাইলীর স্বামী আব্দুর রশিদ আটজনকে আসামি করে মামলা করেন। অন্য আসামিরা হলেন মেয়ের বাবা খোকন মিয়া কাজল ও মা নাসিমা আক্তার কনা এবং কামাল মিয়া, বাবুল, কামালের স্ত্রী নাসিমা আক্তার বৃষ্টি ও বাবুলের স্ত্রী রোমানা।
মামলার বরাত দিয়ে কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ কামাল আকন্দ বলেন, ‘সিটি করপোরেশনের ৩১ নম্বর ওয়ার্ডের চরঈশ্বরদিয়া গ্রামের সিরাজুল ইসলামের (২০) সঙ্গে প্রতিবেশী খুকি আক্তারের (১৮) দীর্ঘদিনের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। দুই পরিবার সে সম্পর্ক মেনে নিচ্ছিল না। গত রোববার তাঁরা দুজনে বাড়ি থেকে পালিয়ে যান। এতে ক্ষিপ্ত হয় মেয়ের পরিবারের লোকজন। মেয়েকে খুঁজে না পেয়ে মঙ্গলবার বাড়িতে এসে ছেলের মা লাইলীকে একা পেয়ে প্রথমে গালিগালাজ করে। একপর্যায়ে তার দিয়ে হাত-পা বেঁধে শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেয়। আগুন জ্বলতে থাকলে স্থানীয় বাসিন্দারা লাইলীকে ময়মনসিংহ মেডিকেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠান। সেখানে গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাইলীর মৃত্যু হয়।’
ওসি আরও জানান, এ ঘটনায় নিহতের স্বামীর করা মামলায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
লাইলী আক্তারের স্বামী আব্দুর রশিদ বলেন, ‘আমার স্ত্রীর চিকিৎকার করে বাঁচার আকুতি জানিয়েও রেহাই পেলেন না। দোষ কি শুধুই আমার ছেলের? মেয়েটা না গেলে কি ছেলে নিয়ে যেতে পারত? আমি নিজেকে সান্ত্বনা দেওয়ার ভাষা খুঁজে পাচ্ছি না। যতদিন অপরাধীদের ফাঁসি না হবে ততদিন মনের যন্ত্রণা শেষ হবে না।’
তবে এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত পরিবারটি পলাতক থাকায় তাঁদের কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। বাড়িতে গিয়েও দরজা তালাবদ্ধ পাওয়া গেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে