আলোচিত–সমালোচিত কণ্ঠশিল্পী নোবেলকে নিয়ে এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার এক পোস্টের মাধ্যমে নোবেলর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ এবং নোবেলের মাদক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে মন্তব্য করেছেন সালসাবিল।
মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে নোবেলের সম্পৃক্ততার অভিযোগ করে সালসাবিল লিখেছেন, ‘আমার প্রাক্তনকে আমি শুভকামনা জানাই। নোবেল কখনোই এত অসুস্থ ছিল না। এমন না যে নোবেলের আজকের এই অবস্থার জন্য ও শুধু একা দায়ী। অবশ্যই সে নিজেই সবচেয়ে বেশি দায়ী কিন্তু তার মাদকদ্রব্য প্রাপ্তি ও আসক্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতাশালী মানুষদের অবদান আছে সরকারি প্রশাসনিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাশালী ব্যবসায়ী; (দরকার হলে নাম বলব) যাদের আগের ক্রিমিনাল রেকর্ড আপনারা নিউজে দেখেছেন অথবা এখনো দেখেননি, কিন্তু নোবেলের আশে পাশে তাদের অবশ্যই দেখেছেন এবং দেখে থাকবেন। (তাদের মধ্যে কিছু শো অর্গানাইজারও) বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য ব্যবসায় তারা সচল এবং কিছু এয়ার হোস্টেসদের (একজন এয়ার হোস্টেস যে অন্য এয়ার হোস্টেসদের পরিচালনা করে এবং ডিস্ট্রিবিউশন সুবিধার্থে পরিচিত মুখ/ভিকটিম খুঁজে বের করে) মাধ্যমে এবং অন্যান্য পন্থায় তারা দেশে মাদক আমদানি করে এবং গোপনভাবে ডিস্ট্রিবিউশন করে যার একজন ভিকটিম নোবেল নিজেই, আসলে শুধু ভিকটিম বললে ভুল হবে এখন জড়িত। মিডিয়ার বিষয় তাই শুধু সামনে এসেছে কিন্তু এসব/এক ক্ষমতাধারী সিন্ডিকেটের ব্যবসার মুনাফাই আসে বিভিন্ন পরিবারের সন্তানদের ও যুবসমাজকে মাদকাসক্ত করিয়ে।’
নোবেলের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে সালসাবিল লিখেছেন, ‘আমি হয়তোবা আগে ক্লিয়ার করিনি ব্যাপারটা যেহেতু আমরা দুজনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিভোর্স রেজিষ্ট্রেশনটা উকিলকে বলে হোল্ডে রেখেছিলাম, কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয় আমি তাকে শেষবারের মতো মাদকদ্রব্য ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেবার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কার ভাবে জানিয়ে দেয় সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে, ‘‘নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম’’। এরপর আমি আমার পারিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’
তবে এ বিষয়ে নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জেমসের গান গেয়ে সেলিব্রেটি হলেও তাঁর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা, এক তরুণীর ধর্ষণ মামলা, গায়ক আসিফ আকবরের গিটার ভাঙাসহ নানা ইস্যুতে আগে থেকেই বিতর্কিত নোবেল। সর্বশেষ গত সপ্তাহে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অসংলগ্ন আচরণ করেন নোবেল। অনুষ্ঠান মঞ্চে মাতলামি করায় দর্শকেরা তাঁর দিকে জুতাও ছুড়ে মারেন।
আলোচিত–সমালোচিত কণ্ঠশিল্পী নোবেলকে নিয়ে এবার বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন তাঁর প্রাক্তন স্ত্রী সালসাবিল মাহমুদ। আজ বৃহস্পতিবার এক পোস্টের মাধ্যমে নোবেলর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ এবং নোবেলের মাদক সংশ্লিষ্টতা নিয়ে মন্তব্য করেছেন সালসাবিল।
মাদক সেবন ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে নোবেলের সম্পৃক্ততার অভিযোগ করে সালসাবিল লিখেছেন, ‘আমার প্রাক্তনকে আমি শুভকামনা জানাই। নোবেল কখনোই এত অসুস্থ ছিল না। এমন না যে নোবেলের আজকের এই অবস্থার জন্য ও শুধু একা দায়ী। অবশ্যই সে নিজেই সবচেয়ে বেশি দায়ী কিন্তু তার মাদকদ্রব্য প্রাপ্তি ও আসক্তির ক্ষেত্রে অনেক ক্ষমতাশালী মানুষদের অবদান আছে সরকারি প্রশাসনিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, রাজনীতিবিদ, ক্ষমতাশালী ব্যবসায়ী; (দরকার হলে নাম বলব) যাদের আগের ক্রিমিনাল রেকর্ড আপনারা নিউজে দেখেছেন অথবা এখনো দেখেননি, কিন্তু নোবেলের আশে পাশে তাদের অবশ্যই দেখেছেন এবং দেখে থাকবেন। (তাদের মধ্যে কিছু শো অর্গানাইজারও) বাংলাদেশের মাদকদ্রব্য ব্যবসায় তারা সচল এবং কিছু এয়ার হোস্টেসদের (একজন এয়ার হোস্টেস যে অন্য এয়ার হোস্টেসদের পরিচালনা করে এবং ডিস্ট্রিবিউশন সুবিধার্থে পরিচিত মুখ/ভিকটিম খুঁজে বের করে) মাধ্যমে এবং অন্যান্য পন্থায় তারা দেশে মাদক আমদানি করে এবং গোপনভাবে ডিস্ট্রিবিউশন করে যার একজন ভিকটিম নোবেল নিজেই, আসলে শুধু ভিকটিম বললে ভুল হবে এখন জড়িত। মিডিয়ার বিষয় তাই শুধু সামনে এসেছে কিন্তু এসব/এক ক্ষমতাধারী সিন্ডিকেটের ব্যবসার মুনাফাই আসে বিভিন্ন পরিবারের সন্তানদের ও যুবসমাজকে মাদকাসক্ত করিয়ে।’
নোবেলের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ নিয়ে সালসাবিল লিখেছেন, ‘আমি হয়তোবা আগে ক্লিয়ার করিনি ব্যাপারটা যেহেতু আমরা দুজনেই সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিভোর্স রেজিষ্ট্রেশনটা উকিলকে বলে হোল্ডে রেখেছিলাম, কিন্তু সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয় আমি তাকে শেষবারের মতো মাদকদ্রব্য ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেবার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কার ভাবে জানিয়ে দেয় সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে, ‘‘নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তাম’’। এরপর আমি আমার পারিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’
তবে এ বিষয়ে নোবেলের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জেমসের গান গেয়ে সেলিব্রেটি হলেও তাঁর যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা, এক তরুণীর ধর্ষণ মামলা, গায়ক আসিফ আকবরের গিটার ভাঙাসহ নানা ইস্যুতে আগে থেকেই বিতর্কিত নোবেল। সর্বশেষ গত সপ্তাহে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী ডিগ্রি কলেজের ৫০ বছর পূর্তি ও সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অসংলগ্ন আচরণ করেন নোবেল। অনুষ্ঠান মঞ্চে মাতলামি করায় দর্শকেরা তাঁর দিকে জুতাও ছুড়ে মারেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে