বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের বেনাপোলে সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নেতা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম নুর আলম। তিনি বেনাপোল ইউনিয়নের আমড়াখালী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বাবু। তিনি একই গ্রামের ইমান আলীর ছেলে এবং চিহ্নিত মাদক কারবারি হিসেবে পরিচিত।
এদিকে নুর আলমের মৃত্যুর খবর শুনে রাতেই অভিযুক্ত বাবুর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে নিহতের স্বজনেরা। এ নিয়ে এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শাবর আলী জানান, নুর আলম এলাকায় একজন সৎ ও আদর্শবান নেতা হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে বাবু বিএনপি সমর্থিত ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামে পুলিশের খাতায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। এলাকায় সালিস, বিচার করতেন নুর আলম। এতে মতবিরোধ নিয়ে মাঝে মধ্যে দ্বন্দ্বে জড়াতেন দুজন। সম্প্রতি একটি সালিস নিয়ে বাবু ও নুর আলমের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুজন থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা করেন। পুলিশ তাঁদের দ্বন্দ্ব মেটাতে একাধিকবার বসলেও কোনো কাজে আসেনি। এক সপ্তাহ আগে স্থানীয় মসজিদে জনসম্মুখে বাবু নুরআলমকে হত্যার হুমকিও দিয়েছিল। এর জের ধরে গত ২৮ আগস্ট রাতে আমড়াখালী বাজারে বাবু তাঁর দলবল নিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে নুর আলমের ওপর হামলা চালান। এ সময় নুর আলমকে বাঁচাতে আসলে তাঁর পরিবারের ৭ জনকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদের মধ্যে নুর আলমের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় স্বজনেরা তাঁকে দ্রুত শার্শা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করেন। ঘটনার তিন দিন পর তিনি গতকাল রাতে মারা যান।
এ বিষয়ে শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল হক মঞ্জু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব। এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে একজন ত্যাগী নেতাকে হারালাম। হত্যার তীব্র প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
এ নিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূইয়া জানান, নিহত নুর আলমের ছেলে শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে বেনাপোল বন্দর থানায় ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাবুসহ অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। পরবর্তী কোনো সহিংস ঘটনা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
যশোরের বেনাপোলে সন্ত্রাসী হামলায় গুরুতর আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক নেতা। গতকাল মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে। পুলিশ হত্যার সঙ্গে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
নিহত ব্যক্তির নাম নুর আলম। তিনি বেনাপোল ইউনিয়নের আমড়াখালী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ছিলেন। এ ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তির নাম বাবু। তিনি একই গ্রামের ইমান আলীর ছেলে এবং চিহ্নিত মাদক কারবারি হিসেবে পরিচিত।
এদিকে নুর আলমের মৃত্যুর খবর শুনে রাতেই অভিযুক্ত বাবুর বাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে নিহতের স্বজনেরা। এ নিয়ে এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে।
স্থানীয় ইউপি সদস্য শাবর আলী জানান, নুর আলম এলাকায় একজন সৎ ও আদর্শবান নেতা হিসেবে পরিচিত। অন্যদিকে বাবু বিএনপি সমর্থিত ও চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। তাঁর নামে পুলিশের খাতায় একাধিক মাদক মামলা রয়েছে। এলাকায় সালিস, বিচার করতেন নুর আলম। এতে মতবিরোধ নিয়ে মাঝে মধ্যে দ্বন্দ্বে জড়াতেন দুজন। সম্প্রতি একটি সালিস নিয়ে বাবু ও নুর আলমের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে দুজন থানায় পাল্টাপাল্টি মামলা করেন। পুলিশ তাঁদের দ্বন্দ্ব মেটাতে একাধিকবার বসলেও কোনো কাজে আসেনি। এক সপ্তাহ আগে স্থানীয় মসজিদে জনসম্মুখে বাবু নুরআলমকে হত্যার হুমকিও দিয়েছিল। এর জের ধরে গত ২৮ আগস্ট রাতে আমড়াখালী বাজারে বাবু তাঁর দলবল নিয়ে ককটেল বিস্ফোরণ ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে নুর আলমের ওপর হামলা চালান। এ সময় নুর আলমকে বাঁচাতে আসলে তাঁর পরিবারের ৭ জনকে কুপিয়ে জখম করা হয়। এদের মধ্যে নুর আলমের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় স্বজনেরা তাঁকে দ্রুত শার্শা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পরে অবস্থার অবনতি হলে খুলনা মেডিকেল কলেজে ভর্তি করেন। ঘটনার তিন দিন পর তিনি গতকাল রাতে মারা যান।
এ বিষয়ে শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সিরাজুল হক মঞ্জু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় দুই পরিবারের মধ্যে দ্বন্দ্ব। এ ধরনের হত্যাকাণ্ডে একজন ত্যাগী নেতাকে হারালাম। হত্যার তীব্র প্রতিবাদ ও হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানাচ্ছি।
এ নিয়ে বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূইয়া জানান, নিহত নুর আলমের ছেলে শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে বেনাপোল বন্দর থানায় ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাবুসহ অন্যান্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে। পরবর্তী কোনো সহিংস ঘটনা এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৭ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৯ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১০ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১৩ দিন আগে