চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি. জে) সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা চলাকালে শিক্ষককে চড়–থাপ্পড় মারার অভিযোগ উঠেছে এক পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। রোববার (৮ অক্টোবর) দুপুরের দিকে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষককে মারধরের সিসিটিভি ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
অভিযোগ উঠেছে, পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা ও অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে দশম শ্রেণির ছাত্র সাইফুল আমিন শীর্ষ নামে এক ছাত্রের খাতা কেড়ে নেন ওই শিক্ষক। এ নিয়ে শিক্ষকের সঙ্গে তর্ক জুড়ে দেয় ছাত্র। একপর্যায়ে শিক্ষক হাফিজুরকে চড়–থাপ্পড় মারে সাইফুল।
এ ঘটনায় শিক্ষকদের পক্ষে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (বাংলা) মো. হাফিজুর রহমান বিদ্যালয়ের ১১২ নং কক্ষে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরীক্ষা চলাকালীন প্রভাতি শাখার দশম শ্রেণির ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের পরীক্ষার্থী মো. সাইফুল আমিন শীর্ষ অসদুপায় অবলম্বন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এ সময় দায়িত্বরত শিক্ষক বাধা দেওয়ায় শিক্ষার্থী সাইফুল ওই তাঁকে মারধর করে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষকের বক্তব্য এবং সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, পরীক্ষা চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী পরীক্ষার নিয়মকানুন যথাযথভাবে মানছিল না। যে কারণে শিক্ষক তার খাতাটি নিয়ে নেন এবং বসতে বলেন। কিন্তু ওই শিক্ষার্থী শিক্ষকের ওপর চড়াও হয় এবং একপর্যায়ে চড়–থাপ্পড় মারে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের সভাপতি চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসকের পরামর্শে আমরা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এ ছাড়া জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর আমরা অভিযোগ দিয়েছি।’
অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহব্বুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। সেখানে এক শিক্ষককে মারধরের কথা বলা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগী শিক্ষক কোনো অভিযোগ দেননি। ঘটনাটির তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা বলেন, ‘শিক্ষককে মারধর খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ আমার কাছে এসেছে। ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (শিক্ষা) প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গার ভিক্টোরিয়া জুবিলি (ভি. জে) সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে এসএসসির নির্বাচনী পরীক্ষা চলাকালে শিক্ষককে চড়–থাপ্পড় মারার অভিযোগ উঠেছে এক পরীক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। রোববার (৮ অক্টোবর) দুপুরের দিকে বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষে এ ঘটনা ঘটে। শিক্ষককে মারধরের সিসিটিভি ফুটেজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।
এ ঘটনায় তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে জেলা প্রশাসন।
অভিযোগ উঠেছে, পরীক্ষার হলে বিশৃঙ্খলা ও অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে দশম শ্রেণির ছাত্র সাইফুল আমিন শীর্ষ নামে এক ছাত্রের খাতা কেড়ে নেন ওই শিক্ষক। এ নিয়ে শিক্ষকের সঙ্গে তর্ক জুড়ে দেয় ছাত্র। একপর্যায়ে শিক্ষক হাফিজুরকে চড়–থাপ্পড় মারে সাইফুল।
এ ঘটনায় শিক্ষকদের পক্ষে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান।
লিখিত অভিযোগে বলা হয়েছে, বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক (বাংলা) মো. হাফিজুর রহমান বিদ্যালয়ের ১১২ নং কক্ষে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্ব পালন করছিলেন। পরীক্ষা চলাকালীন প্রভাতি শাখার দশম শ্রেণির ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের পরীক্ষার্থী মো. সাইফুল আমিন শীর্ষ অসদুপায় অবলম্বন ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। এ সময় দায়িত্বরত শিক্ষক বাধা দেওয়ায় শিক্ষার্থী সাইফুল ওই তাঁকে মারধর করে।
ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সেখ সফিয়ার রহমান বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষকের বক্তব্য এবং সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যাচ্ছে, পরীক্ষা চলাকালীন ওই শিক্ষার্থী পরীক্ষার নিয়মকানুন যথাযথভাবে মানছিল না। যে কারণে শিক্ষক তার খাতাটি নিয়ে নেন এবং বসতে বলেন। কিন্তু ওই শিক্ষার্থী শিক্ষকের ওপর চড়াও হয় এবং একপর্যায়ে চড়–থাপ্পড় মারে। এ ঘটনায় বিদ্যালয়ের সভাপতি চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসকের পরামর্শে আমরা সদর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি। এ ছাড়া জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার বরাবর আমরা অভিযোগ দিয়েছি।’
অভিযোগ পাওয়ার কথা স্বীকার করে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহব্বুর রহমান বলেন, ‘এ ঘটনায় প্রধান শিক্ষক একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। সেখানে এক শিক্ষককে মারধরের কথা বলা হয়েছে। তবে ভুক্তভোগী শিক্ষক কোনো অভিযোগ দেননি। ঘটনাটির তদন্ত চলছে। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।’
এ ব্যাপারে চুয়াডাঙ্গার জেলা প্রশাসক ড. কিসিঞ্জার চাকমা বলেন, ‘শিক্ষককে মারধর খুবই ন্যক্কারজনক ঘটনা। এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ আমার কাছে এসেছে। ঘটনা তদন্তে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (শিক্ষা) প্রধান করে চার সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে কমিটিকে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে