যশোর ও চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
যশোরের চৌগাছা সীমান্ত এবং চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের একটি গ্রাম থেকে প্রায় ১৯ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এসব স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য ১৮ কোটি টাকার বেশি। এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার এবং তিনজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) বিকেল ও সন্ধ্যায় এসব স্বর্ণ উদ্ধার করে বিজিবি।
রাত ৮টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চৌগাছা সীমান্তে ১৩ কেজি ৪৬৪ গ্রাম ওজনের ৪৩টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বিজিবি। বিকেলে চৌগাছা উপজেলার বড় আন্দুলিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাচালানিকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার বাসিন্দা আবদুস কুদ্দুস মোল্লার ছেলে রফিকুল ইসলাম ও যশোর সদর উপজেলার এনায়েতপুর উপজেলার মহিউদ্দিনের ছেলে শাওন হোসাইন।
৪৯ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবির একটি বিশেষ টহল দল বড় আন্দুলিয়া গ্রামের পাকা রাস্তার পাশে অবস্থান নেয়। আনুমানিক সন্ধ্যা ৬টার দিকে টহল দল দুই সন্দেহজনকভাবে মোটরসাইকেল যোগে চৌগাছা থেকে সীমান্তের দিকে আসতে দেখে তাঁদের থামতে বলে। চোরাচালানিরা না থেমে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিছু দূরে আরেকটি দল মোটরসাইকেলটি ধরে ফেলে। তল্লাশি করে তাদের কাছে থাকা একটি ব্যাগের মধ্যে সাদা কাপড় ও স্কচটেপ মোড়ানো আনুমানিক ১৩ কেজি ৪৬৪ গ্রাম ওজনের ৪৩টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। এই স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য ১৩ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
তিনি জানান, ২০২২ থেকে এ পর্যন্ত সর্বমোট ১১১ দশমিক ২৩ কেজি স্বর্ণ জব্দ করেছে যশোর ব্যাটালিয়ন। আসামিদের চৌগাছা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়েছে। স্বর্ণগুলো ট্রেজারিতে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
অপরদিকে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর থেকে সাড়ে ৫ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে মহেশপুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি)। বিকেল ৫টার দিকে জীবননগর উপজেলার পাতিলা গ্রাম থেকে এসব স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। রাত ১০টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান মহেশপুর ব্যাটালিয়নের (৫৮ বিজিবি) অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা।
৫৮ বিজিবির অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জীবননগর উপজেলার পাতিলা গ্রামের পাতিলা ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন পাকা রাস্তার পাশে অবস্থান নেয় বিজিবি। বিকেল ৫টার দিকে একজন মোটরসাইকেল করে পাতিলা ঈদগাহ অতিক্রম করে সীমান্তের দিকে যাওয়ার সময় বিজিবি সদস্যদের দেখে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। বিজিবি টহল দল মোটরসাইকেলটি ধাওয়া করে। এ সময় ওই মোটরসাইকেল আরোহীর কোমর থেকে কাপড়ের তৈরি সাদা বেল্ট পড়ে যায়। বিজিবি টহল দলের সদস্যরা বেল্টটি উদ্ধার করেন। মোটরসাইকেল আরোহী পালিয়ে যান। বেল্টের মধ্যে থেকে ৫ কেজি ৪৭৮ দশমিক ৯৭ গ্রাম স্বর্ণ (১৭টি বার) পাওয়া গেছে। স্বর্ণের বারগুলোর আনুমানিক মূল্য ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৮৮ হাজার ৭০০ টাকা।
৫৮ বিজিবির অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা জানান, এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে জীবননগর থানায় মামলা হয়েছে। স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে গত রোববার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আরিফুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবককে আটক করে বিজিবি। দর্শনা থানার নাস্তিপুর সীমান্তবর্তী মাঠ থেকে ৪৬টি স্বর্ণের বারসহ তাঁকে আটক করা হয়।
যশোরের চৌগাছা সীমান্ত এবং চুয়াডাঙ্গার জীবননগরের একটি গ্রাম থেকে প্রায় ১৯ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। এসব স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য ১৮ কোটি টাকার বেশি। এ ঘটনায় দুইজনকে গ্রেপ্তার এবং তিনজনকে আসামি করে মামলা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ আগস্ট) বিকেল ও সন্ধ্যায় এসব স্বর্ণ উদ্ধার করে বিজিবি।
রাত ৮টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, চৌগাছা সীমান্তে ১৩ কেজি ৪৬৪ গ্রাম ওজনের ৪৩টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করেছে বিজিবি। বিকেলে চৌগাছা উপজেলার বড় আন্দুলিয়া গ্রামে অভিযান চালিয়ে স্বর্ণের বারসহ দুই চোরাচালানিকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন, মাগুরার শালিখা উপজেলার বাসিন্দা আবদুস কুদ্দুস মোল্লার ছেলে রফিকুল ইসলাম ও যশোর সদর উপজেলার এনায়েতপুর উপজেলার মহিউদ্দিনের ছেলে শাওন হোসাইন।
৪৯ বিজিবি অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আহমেদ হাসান জামিল নিজ কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে বিজিবির একটি বিশেষ টহল দল বড় আন্দুলিয়া গ্রামের পাকা রাস্তার পাশে অবস্থান নেয়। আনুমানিক সন্ধ্যা ৬টার দিকে টহল দল দুই সন্দেহজনকভাবে মোটরসাইকেল যোগে চৌগাছা থেকে সীমান্তের দিকে আসতে দেখে তাঁদের থামতে বলে। চোরাচালানিরা না থেমে মোটরসাইকেল নিয়ে দ্রুত পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিছু দূরে আরেকটি দল মোটরসাইকেলটি ধরে ফেলে। তল্লাশি করে তাদের কাছে থাকা একটি ব্যাগের মধ্যে সাদা কাপড় ও স্কচটেপ মোড়ানো আনুমানিক ১৩ কেজি ৪৬৪ গ্রাম ওজনের ৪৩টি স্বর্ণের বার পাওয়া যায়। এই স্বর্ণের বর্তমান বাজারমূল্য ১৩ কোটি ৪৬ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
তিনি জানান, ২০২২ থেকে এ পর্যন্ত সর্বমোট ১১১ দশমিক ২৩ কেজি স্বর্ণ জব্দ করেছে যশোর ব্যাটালিয়ন। আসামিদের চৌগাছা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। থানায় মামলা হয়েছে। স্বর্ণগুলো ট্রেজারিতে জমা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
অপরদিকে চুয়াডাঙ্গার জীবননগর থেকে সাড়ে ৫ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার করেছে মহেশপুর ব্যাটালিয়ন (৫৮ বিজিবি)। বিকেল ৫টার দিকে জীবননগর উপজেলার পাতিলা গ্রাম থেকে এসব স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। রাত ১০টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান মহেশপুর ব্যাটালিয়নের (৫৮ বিজিবি) অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা।
৫৮ বিজিবির অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে জীবননগর উপজেলার পাতিলা গ্রামের পাতিলা ঈদগাহ মাঠ সংলগ্ন পাকা রাস্তার পাশে অবস্থান নেয় বিজিবি। বিকেল ৫টার দিকে একজন মোটরসাইকেল করে পাতিলা ঈদগাহ অতিক্রম করে সীমান্তের দিকে যাওয়ার সময় বিজিবি সদস্যদের দেখে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেন। বিজিবি টহল দল মোটরসাইকেলটি ধাওয়া করে। এ সময় ওই মোটরসাইকেল আরোহীর কোমর থেকে কাপড়ের তৈরি সাদা বেল্ট পড়ে যায়। বিজিবি টহল দলের সদস্যরা বেল্টটি উদ্ধার করেন। মোটরসাইকেল আরোহী পালিয়ে যান। বেল্টের মধ্যে থেকে ৫ কেজি ৪৭৮ দশমিক ৯৭ গ্রাম স্বর্ণ (১৭টি বার) পাওয়া গেছে। স্বর্ণের বারগুলোর আনুমানিক মূল্য ৪ কোটি ৭৪ লাখ ৮৮ হাজার ৭০০ টাকা।
৫৮ বিজিবির অধিনায়ক মাসুদ পারভেজ রানা জানান, এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করে জীবননগর থানায় মামলা হয়েছে। স্বর্ণের বারগুলো চুয়াডাঙ্গা ট্রেজারি অফিসে জমা দেওয়ার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।
এর আগে গত রোববার চুয়াডাঙ্গার দর্শনা থেকে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণসহ আরিফুল ইসলাম (৩২) নামের এক যুবককে আটক করে বিজিবি। দর্শনা থানার নাস্তিপুর সীমান্তবর্তী মাঠ থেকে ৪৬টি স্বর্ণের বারসহ তাঁকে আটক করা হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪