দেবহাটা(সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
প্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়া ও বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় প্রেমিকাকে হত্যা করেছে পার্থ মন্ডল নামের এক প্রেমিক। সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় পরিকল্পিতভাবে ডেকে নিয়ে হত্যা করা হয় স্কুল ছাত্রী পূর্ণিমা দাসকে (১৫)।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পড়তে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় পূর্ণিমা। পরে দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও বাড়িতে ফিরে না আসায় রাতে বিভিন্ন স্থানে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে থাকে। পরদিন শুক্রবার একটি সবজি বাগানে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয় প্রতিবেশীরা। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় ও নখের দাগ ছিল। এ ঘটনায় নিহতের পিতা শান্তিরঞ্জন দাস বাদি হয়ে একই গ্রামের পার্থ মন্ডলের নাম উল্লেখ করে শুক্রবার রাতেই একটি মামলা দায়ের করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় পার্থ মন্ডলকে সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে পার্থ হত্যার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় রোববার সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। তিনি জানান, প্রেমের সম্পর্ক ছিল পার্থ ও পূর্ণিমার। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে পূর্ণিমার পরিবারকে জানানো হলে তারা বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান। এরপর পূর্ণিমার সঙ্গে সে গোপনে যোগাযোগ রেখে চলে। যোগাযোগের জন্য পূর্ণিমাকে মোবাইল ফোন সরবাহ করে পার্থ। কিন্তু পূর্ণিমার পরিবারের চাপে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন হয়।
পুলিশ সুপার জানান,পার্থ পূর্ণিমাকে হত্যার উদ্দেশ্য তার সঙ্গে কৌশলে নতুন ভাবে সম্পর্ক শুরু করে। একপর্যয়ে পূর্ণিমাকে বৃহস্পতিবার ডেকে নিয়ে যায় একটি নির্জন স্থানে। সেখানে গিয়ে বৈদ্যুতিক তার গলায় পেঁচিয়ে অচেতন করে। পরে তার উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়। এরপর পূর্ণিমাকে গলাটিপে হত্যা করে পার্থ মন্ডল।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, এ ধরণের হত্যাকাণ্ড অত্যান্ত লোমহর্ষক যা ঘৃর্ণিত ও নিচু মনের পরিচয় দেয়। পার্থ মন্ডলকে আমরা উচ্চ আদালতে প্রেরণ করব। বিজ্ঞ বিচারক তাকে বিচারের আওতায় আনবেন। আমরা হত্যার সাথে জড়িত সকল আলামত সংগ্রহ করেছি। সেগুলোও আদালতে প্রেরণ করা হবে। আশা করি দেশের প্রচালিত ধারা মোতাবেক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
প্রেমের সম্পর্ক মেনে না নেওয়া ও বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় প্রেমিকাকে হত্যা করেছে পার্থ মন্ডল নামের এক প্রেমিক। সম্পর্ক মেনে না নেওয়ায় পরিকল্পিতভাবে ডেকে নিয়ে হত্যা করা হয় স্কুল ছাত্রী পূর্ণিমা দাসকে (১৫)।
গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পড়তে যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয় পূর্ণিমা। পরে দীর্ঘ সময় পার হয়ে গেলেও বাড়িতে ফিরে না আসায় রাতে বিভিন্ন স্থানে পরিবারের সদস্যরা তাকে খুঁজতে থাকে। পরদিন শুক্রবার একটি সবজি বাগানে তার মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয় প্রতিবেশীরা। তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে কামড় ও নখের দাগ ছিল। এ ঘটনায় নিহতের পিতা শান্তিরঞ্জন দাস বাদি হয়ে একই গ্রামের পার্থ মন্ডলের নাম উল্লেখ করে শুক্রবার রাতেই একটি মামলা দায়ের করেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার সময় পার্থ মন্ডলকে সাতক্ষীরার বৈকারী সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে পার্থ হত্যার কথা স্বীকার করে।
এ ঘটনায় রোববার সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন। তিনি জানান, প্রেমের সম্পর্ক ছিল পার্থ ও পূর্ণিমার। কিন্তু বিষয়টি নিয়ে পূর্ণিমার পরিবারকে জানানো হলে তারা বিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানান। এরপর পূর্ণিমার সঙ্গে সে গোপনে যোগাযোগ রেখে চলে। যোগাযোগের জন্য পূর্ণিমাকে মোবাইল ফোন সরবাহ করে পার্থ। কিন্তু পূর্ণিমার পরিবারের চাপে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন হয়।
পুলিশ সুপার জানান,পার্থ পূর্ণিমাকে হত্যার উদ্দেশ্য তার সঙ্গে কৌশলে নতুন ভাবে সম্পর্ক শুরু করে। একপর্যয়ে পূর্ণিমাকে বৃহস্পতিবার ডেকে নিয়ে যায় একটি নির্জন স্থানে। সেখানে গিয়ে বৈদ্যুতিক তার গলায় পেঁচিয়ে অচেতন করে। পরে তার উপর পাশবিক নির্যাতন চালানো হয়। এরপর পূর্ণিমাকে গলাটিপে হত্যা করে পার্থ মন্ডল।
পুলিশ সুপার আরো বলেন, এ ধরণের হত্যাকাণ্ড অত্যান্ত লোমহর্ষক যা ঘৃর্ণিত ও নিচু মনের পরিচয় দেয়। পার্থ মন্ডলকে আমরা উচ্চ আদালতে প্রেরণ করব। বিজ্ঞ বিচারক তাকে বিচারের আওতায় আনবেন। আমরা হত্যার সাথে জড়িত সকল আলামত সংগ্রহ করেছি। সেগুলোও আদালতে প্রেরণ করা হবে। আশা করি দেশের প্রচালিত ধারা মোতাবেক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৫ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৮ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৯ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫