শৈলকুপা (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
ঝিনাইদহের শৈলকুপার সাপখোলা গ্রামে রাতের আঁধারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গোপনে ঘুমন্ত নারীদের ভিডিও ধারণের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ওই গ্রামের আদিল উদ্দিন খাঁর ছেলে জুলকার খাঁ (৩৫) ও শামসুল বিশ্বাসের মেয়ে জান্নাতী খাতুন (২০)।
আজ শুক্রবার ভোরে সাপখোলা গ্রামে থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান জেলার পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান।
দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার বলেন, এক বছরের বেশি সময় ধরে রাতের আঁধারে এ চক্র নারীদের ঘুমন্ত অবস্থার ভিডিও ও ছবি ধারণ করে আসছিল। ঈদের দিন রাতে গ্রামের কৃষক মামুনুল ইসলাম ফেরদৌসের বাড়িতে গোপনে ভিডিও ধারণের সময় তিনি মোবাইলটি কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। বিষয়টি গ্রামজুড়ে জানাজানি হলে আতঙ্ক ও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফোনটি জব্দ করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ফেরদৌস বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে শৈলকুপা থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশের সাইবার ক্রাইম টিম তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
এর আগে ২২ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের রাতে ফেরদৌসের বাড়িতে গোপনে জানালা দিয়ে ছবি তোলার সময় বাড়ির লোকজন টের পান। তাঁরা অপরাধীকে ধরতে না পারলেও মোবাইল ফোন কেড়ে নিতে সক্ষম হন। ওই ফোনে গ্রামের বিভিন্ন নারীর নগ্ন, অর্ধনগ্ন ছবি ও ভিডিও পাওয়া যায়। এসবের সংখ্যা প্রায় দেড়শ। এ ঘটনার পর সাফখোলা গ্রামে হইচই পড়ে যায়। গ্রামবাসী অপরাধী ধরতে রাত জেগে পাহারাও দেন।
এলাকাবাসী জানান, দেড় বছর ধরে গ্রামটিতে প্রায় প্রতি রাতেই এ ঘটনা ঘটত। নারীরা ঘুমিয়ে পড়লে তাঁদের ঘুমন্ত অবস্থার আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও গ্রহণ করা হতো। এমনকি জানালা দিয়ে গায়ে হাত ও পাটকাঠি দিয়ে নারীদের শরীরে খোঁচা দেওয়া হতো।
পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তারকৃতরা নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেলিং ও প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চালাচ্ছিল।
ঝিনাইদহের শৈলকুপার সাপখোলা গ্রামে রাতের আঁধারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে গোপনে ঘুমন্ত নারীদের ভিডিও ধারণের অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁরা হলেন ওই গ্রামের আদিল উদ্দিন খাঁর ছেলে জুলকার খাঁ (৩৫) ও শামসুল বিশ্বাসের মেয়ে জান্নাতী খাতুন (২০)।
আজ শুক্রবার ভোরে সাপখোলা গ্রামে থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান জেলার পুলিশ সুপার আশিকুর রহমান।
দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার বলেন, এক বছরের বেশি সময় ধরে রাতের আঁধারে এ চক্র নারীদের ঘুমন্ত অবস্থার ভিডিও ও ছবি ধারণ করে আসছিল। ঈদের দিন রাতে গ্রামের কৃষক মামুনুল ইসলাম ফেরদৌসের বাড়িতে গোপনে ভিডিও ধারণের সময় তিনি মোবাইলটি কেড়ে নিতে সক্ষম হয়। বিষয়টি গ্রামজুড়ে জানাজানি হলে আতঙ্ক ও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ফোনটি জব্দ করে।
এ ঘটনায় ভুক্তভোগী ফেরদৌস বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করে শৈলকুপা থানায় পর্নোগ্রাফি আইনে মামলা দায়ের করেন। তদন্ত শেষে পুলিশের সাইবার ক্রাইম টিম তাঁদের গ্রেপ্তার করে।
এর আগে ২২ এপ্রিল ঈদুল ফিতরের রাতে ফেরদৌসের বাড়িতে গোপনে জানালা দিয়ে ছবি তোলার সময় বাড়ির লোকজন টের পান। তাঁরা অপরাধীকে ধরতে না পারলেও মোবাইল ফোন কেড়ে নিতে সক্ষম হন। ওই ফোনে গ্রামের বিভিন্ন নারীর নগ্ন, অর্ধনগ্ন ছবি ও ভিডিও পাওয়া যায়। এসবের সংখ্যা প্রায় দেড়শ। এ ঘটনার পর সাফখোলা গ্রামে হইচই পড়ে যায়। গ্রামবাসী অপরাধী ধরতে রাত জেগে পাহারাও দেন।
এলাকাবাসী জানান, দেড় বছর ধরে গ্রামটিতে প্রায় প্রতি রাতেই এ ঘটনা ঘটত। নারীরা ঘুমিয়ে পড়লে তাঁদের ঘুমন্ত অবস্থার আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও গ্রহণ করা হতো। এমনকি জানালা দিয়ে গায়ে হাত ও পাটকাঠি দিয়ে নারীদের শরীরে খোঁচা দেওয়া হতো।
পুলিশ বলছে, গ্রেপ্তারকৃতরা নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেলিং ও প্রতারণার মাধ্যমে অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার পাঁয়তারা চালাচ্ছিল।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৩ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে