যশোর প্রতিনিধি
পাঁচ লাখ টাকা চাঁদার জন্য ইসমাইল হোসেন নামে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) এক ছাত্রকে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান হলের ৫২৮ নম্বর কক্ষ থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেন সহপাঠীরা। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত কম্পিউটার ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র সালমান এম রহমান ও একই বিভাগের সদ্য বহিষ্কৃত ছাত্র সোয়েব আলীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্ত কমিটি গঠন, মামলা দায়ের ও ভিকটিমের নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে রোববার রাতে নির্যাতনকারী ছাত্রলীগের কর্মীদের বিচারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন করে পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানান। একই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকেও একই স্থানে মানববন্ধন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ভর্তি করার আগে তার মুখ দিয়ে নির্যাতনের বর্ণনা শুনেছি। ইসমাইলের ভাষ্য—চাঁদার দাবিতে তাকে আটকে রেখে সন্ধ্যা পর্যন্ত নির্যাতন চালানো হয়েছে। আমরা নির্যাতনের কক্ষটি সিলগালা করে দিয়েছি।’
মো. আশরাফুজ্জামান আরও বলেন, অভিযুক্ত সোয়েব আলী ও সালমান এম রহমানকে হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ জেলার বলারামপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি যবিপ্রবির পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র।
এ বিষয়ে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ডা. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত দুজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্টকে থানায় মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রভোস্ট বডি আগামী সাত দিনের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেবেন।’ এ ছাড়া নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রভোস্ট ও প্রক্টরিয়াল বডিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যশোর শহরের পালবাড়ি ভাস্কর্য মোড়ে একটি ছাত্রাবাসে থাকি। বিভিন্ন সময়ে আমার কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন কম্পিউটার ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সোয়েব আলী ও সালমান এম রহমান। দিতে অস্বীকার করলে রোববার দুপুরে ডিপার্টমেন্টে ক্লাস চলাকালীন সোয়েব ও সালমান ডেকে হলে নিয়ে যায়।’
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, ‘পরে বেলা দুইটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত সময় আমাকে বেঁধে রেখে রড, পাইপ আর বেল্ট দিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে। সন্ধ্যায় সহপাঠীরা আমাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে রাতে অবস্থা অবনতি হলে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিপিটি বিভাগের মাস্টার্স শিক্ষার্থী আল জুবায়ের রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইসমাইল কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। রোববার দুপুরের পর থেকে ইসমাইলকে পাওয়া যাচ্ছিল না। এমনকি তার ফোনও বন্ধ ছিল। সে রোজা ছিল, ইফতারের সময় ইসমাইলকে না পাওয়ায় অনেক খোঁজাখুঁজি করা হয়। ওর সহপাঠীরা জানায়, হলের সালমান আর সোহেব ক্লাস চলাকালীন ডেকে নিয়ে গেছে, তারপর আর খোঁজ নেই ইসমাইলের। পরে আমরা সবাই হলে গিয়ে খুঁজে দেখি ৫২৮ নম্বর কক্ষে অসচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। প্রথমে ক্যাম্পাসে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং পরে অবস্থার অবনতি হওয়াতে যশোর হাসপাতালে ভর্তি করি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, হলের ৫২৮ নম্বর কক্ষটি ছয়জনের থাকার ব্যবস্থা থাকলেও ছাত্রলীগ কর্মী সোয়েব আর সালমান দুজনই থাকতেন। এমনকি গাঁজা সেবন ও ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা করার দায়ে সোয়েব বহিষ্কার হওয়ার পরেও ছাত্রলীগের প্রভাবে হলে নিয়মিত বাসিন্দা। এমনকি এর আগেও এই দুজনের বিরুদ্ধে সাধারণ ছাত্রদের শিবির উপাধি দিয়ে চাঁদা দাবি করারও অভিযোগ তুলেছে সাধারণ শিক্ষার্থী। তাঁরা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি সোহেল রানার অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন বলেন, ‘যবিপ্রবি ছাত্রলীগে সভাপতি-সম্পাদকের আলাদা কোনো গ্রুপ নেই। ফলে আমার অনুসারী হওয়ার সুযোগও নাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা ছাত্রলীগের কোনো পদে নেই। তারা কর্মী হিসেবে ছাত্রলীগের মিটিং-মিছিলে অংশ নিতে পারে। একজন কর্মী অপরাধ করলে তার দায় তো সংগঠন বহন করবে না।’
পাঁচ লাখ টাকা চাঁদার জন্য ইসমাইল হোসেন নামে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) এক ছাত্রকে পাঁচ ঘণ্টা আটকে রেখে নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দুই কর্মীদের বিরুদ্ধে। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান হলের ৫২৮ নম্বর কক্ষ থেকে অচেতন অবস্থায় ওই শিক্ষার্থীকে উদ্ধার করেন সহপাঠীরা। পরে তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
এ ঘটনায় অভিযুক্ত কম্পিউটার ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র সালমান এম রহমান ও একই বিভাগের সদ্য বহিষ্কৃত ছাত্র সোয়েব আলীকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্ত কমিটি গঠন, মামলা দায়ের ও ভিকটিমের নিরাপত্তা নিশ্চিতের উদ্যোগ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এর আগে রোববার রাতে নির্যাতনকারী ছাত্রলীগের কর্মীদের বিচারের দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে মানববন্ধন করে পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের শিক্ষার্থীরা। তাঁরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছাত্রদের বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার ও শাস্তির দাবি জানান। একই দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির পক্ষ থেকেও একই স্থানে মানববন্ধন করা হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মশিয়ুর রহমান হলের প্রভোস্ট ড. মো. আশরাফুজ্জামান জাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর সহপাঠীরা উদ্ধার করে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ভর্তি করার আগে তার মুখ দিয়ে নির্যাতনের বর্ণনা শুনেছি। ইসমাইলের ভাষ্য—চাঁদার দাবিতে তাকে আটকে রেখে সন্ধ্যা পর্যন্ত নির্যাতন চালানো হয়েছে। আমরা নির্যাতনের কক্ষটি সিলগালা করে দিয়েছি।’
মো. আশরাফুজ্জামান আরও বলেন, অভিযুক্ত সোয়েব আলী ও সালমান এম রহমানকে হল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। একই সঙ্গে তাদের ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন ময়মনসিংহ জেলার বলারামপুর গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে। তিনি যবিপ্রবির পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের ছাত্র।
এ বিষয়ে যবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ডা. আনোয়ার হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযুক্ত দুজনকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্টকে থানায় মামলা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে প্রভোস্ট বডি আগামী সাত দিনের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন দেবেন।’ এ ছাড়া নির্যাতনের শিকার শিক্ষার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য প্রভোস্ট ও প্রক্টরিয়াল বডিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ভুক্তভোগী ইসমাইল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমি যশোর শহরের পালবাড়ি ভাস্কর্য মোড়ে একটি ছাত্রাবাসে থাকি। বিভিন্ন সময়ে আমার কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন কম্পিউটার ও বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সোয়েব আলী ও সালমান এম রহমান। দিতে অস্বীকার করলে রোববার দুপুরে ডিপার্টমেন্টে ক্লাস চলাকালীন সোয়েব ও সালমান ডেকে হলে নিয়ে যায়।’
ইসমাইল হোসেন আরও বলেন, ‘পরে বেলা দুইটা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত সময় আমাকে বেঁধে রেখে রড, পাইপ আর বেল্ট দিয়ে অমানুষিক নির্যাতন করে। সন্ধ্যায় সহপাঠীরা আমাকে উদ্ধার করে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পরে রাতে অবস্থা অবনতি হলে যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের এপিপিটি বিভাগের মাস্টার্স শিক্ষার্থী আল জুবায়ের রনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ইসমাইল কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত না। রোববার দুপুরের পর থেকে ইসমাইলকে পাওয়া যাচ্ছিল না। এমনকি তার ফোনও বন্ধ ছিল। সে রোজা ছিল, ইফতারের সময় ইসমাইলকে না পাওয়ায় অনেক খোঁজাখুঁজি করা হয়। ওর সহপাঠীরা জানায়, হলের সালমান আর সোহেব ক্লাস চলাকালীন ডেকে নিয়ে গেছে, তারপর আর খোঁজ নেই ইসমাইলের। পরে আমরা সবাই হলে গিয়ে খুঁজে দেখি ৫২৮ নম্বর কক্ষে অসচেতন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। প্রথমে ক্যাম্পাসে প্রাথমিক চিকিৎসা এবং পরে অবস্থার অবনতি হওয়াতে যশোর হাসপাতালে ভর্তি করি।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা জানায়, হলের ৫২৮ নম্বর কক্ষটি ছয়জনের থাকার ব্যবস্থা থাকলেও ছাত্রলীগ কর্মী সোয়েব আর সালমান দুজনই থাকতেন। এমনকি গাঁজা সেবন ও ক্যাম্পাসে বিশৃঙ্খলা করার দায়ে সোয়েব বহিষ্কার হওয়ার পরেও ছাত্রলীগের প্রভাবে হলে নিয়মিত বাসিন্দা। এমনকি এর আগেও এই দুজনের বিরুদ্ধে সাধারণ ছাত্রদের শিবির উপাধি দিয়ে চাঁদা দাবি করারও অভিযোগ তুলেছে সাধারণ শিক্ষার্থী। তাঁরা দুজনেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগ শাখার সভাপতি সোহেল রানার অনুসারী হিসেবে পরিচিত।
অভিযোগের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি সোহেল রানা আজকের পত্রিকাকে বলেন বলেন, ‘যবিপ্রবি ছাত্রলীগে সভাপতি-সম্পাদকের আলাদা কোনো গ্রুপ নেই। ফলে আমার অনুসারী হওয়ার সুযোগও নাই। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে, তারা ছাত্রলীগের কোনো পদে নেই। তারা কর্মী হিসেবে ছাত্রলীগের মিটিং-মিছিলে অংশ নিতে পারে। একজন কর্মী অপরাধ করলে তার দায় তো সংগঠন বহন করবে না।’
বৈবাহিক জীবনে টানাপোড়েন, তাতে যুক্ত হয় সন্দেহ। সেই সন্দেহই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাসলিমা আক্তারের জীবনে। রাজধানীর কলাবাগানে স্বামীর দায়ের কোপে হয়েছেন খুন। হত্যার পর স্ত্রীর লাশ ডিপ ফ্রিজে লুকিয়ে রাখেন নজরুল ইসলাম।
২ দিন আগেদেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সালমান শাহ হত্যা মামলা নিষ্পত্তির আদেশের বিরুদ্ধে করা রিভিশন মামলার শুনানি শেষে ২০ অক্টোবর রায় ঘোষণার দিন ঠিক করেছেন আদালত। আজ সোমবার ঢাকার ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক রায়ের দিন নির্ধারণ করেন।
৪ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের এক নাগরিকের সঙ্গে প্রতারণা, ভারতে সোনা চোরাচালান এবং ৬০০ কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে সিআইডি। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় এই মামলা করে।
১৬ দিন আগেঢাকার পল্লবীতে অভিনব কায়দায় প্রতারণার অভিযোগে একটি সংঘবদ্ধ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। চাকরির লোভ দেখিয়ে ও ব্যবসায়িক অংশীদারির আশ্বাস দিয়ে কোরআন ছুঁয়ে শপথ করিয়ে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নিত চক্রটি।
১৮ দিন আগে