সাতক্ষীরা প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার সদর উপজেলার রেউই গ্রামে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সাতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রাখিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, আবু হানিফের বাবা মুনসুর সরদার শারীরিক অসুস্থতার জন্য কোনো কাজ করতে পারতেন না। এ নিয়ে ছেলে বাবাকে প্রায়ই বকা দিতেন। একপর্যায়ে ২০০৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে আবু হানিফ মাঠের কাজ থেকে বাড়িতে ফিরে এসে বাবাকে ঘরের বারান্দায় বসে থাকতে দেখেন। এতে ছেলে আবু হানিফ ক্ষিপ্ত হয়ে রান্নাঘর থেকে বঁটি এনে বাবাকে এলোপাতাড়ি কোপান। ঘটনাস্থলেই বাবার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় আবু হানিফের চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম সেদিনই সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার দিনই আটক হন আবু হানিফ। ঘটনার ৪ বছর পরে ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে সদর থানার এসআই মিনহাজুল ইসলাম আবু হানিফের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে পাঠানো হলে ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে নথি পর্যালোচনা করে বিচারক রাখিবুল ইসলাম আসামি আবু হানিফকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আবু হানিফ আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
সাতক্ষীরার আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু বলেন, আদালতের আদেশে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।
সাতক্ষীরার সদর উপজেলার রেউই গ্রামে বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার সাতক্ষীরার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ তৃতীয় আদালতের বিচারক রাখিবুল ইসলাম এ রায় ঘোষণা করেন।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, আবু হানিফের বাবা মুনসুর সরদার শারীরিক অসুস্থতার জন্য কোনো কাজ করতে পারতেন না। এ নিয়ে ছেলে বাবাকে প্রায়ই বকা দিতেন। একপর্যায়ে ২০০৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর দুপুরে আবু হানিফ মাঠের কাজ থেকে বাড়িতে ফিরে এসে বাবাকে ঘরের বারান্দায় বসে থাকতে দেখেন। এতে ছেলে আবু হানিফ ক্ষিপ্ত হয়ে রান্নাঘর থেকে বঁটি এনে বাবাকে এলোপাতাড়ি কোপান। ঘটনাস্থলেই বাবার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় আবু হানিফের চাচাতো ভাই রফিকুল ইসলাম সেদিনই সাতক্ষীরা সদর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ঘটনার দিনই আটক হন আবু হানিফ। ঘটনার ৪ বছর পরে ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে সদর থানার এসআই মিনহাজুল ইসলাম আবু হানিফের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
মামলাটি বিচারের জন্য আদালতে পাঠানো হলে ১১ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে নথি পর্যালোচনা করে বিচারক রাখিবুল ইসলাম আসামি আবু হানিফকে দোষী সাব্যস্ত করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও এক বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আবু হানিফ আদালতের কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
সাতক্ষীরার আদালতের অতিরিক্ত সরকারি কৌঁসুলি অ্যাডভোকেট সৈয়দ জিয়াউর রহমান বাচ্চু বলেন, আদালতের আদেশে রাষ্ট্রপক্ষ সন্তুষ্ট।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৬ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৮ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১২ দিন আগে