ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঘরের খাটের ওপর পড়ে ছিল মুঞ্জরী রানীর (৪০) মৃতদেহ। পাশেই পড়ে ছিল তরকারি কাটা বটি, ছাদে ফ্যান ঝোলানোর রডের সঙ্গে ঝুলছিল ওড়নার কিছু অংশ। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবরে পেয়ে এ অবস্থাতেই ঝিনাইদহ শহরের কাঞ্চনপুর মধ্যপাড়ার ভাড়া বাসা থেকে মুঞ্জরী রানীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এদিকে ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে মুঞ্জরী রানীর স্বামী ইমন কুমার। ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মুঞ্জরী রানী শহরের চাকলাপাড়া এলাকার কালীকিংকর বিশ্বাসের মেয়ে। কাঞ্চনপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় স্বামী ইমন কুমারের সঙ্গে বসবাস করতেন তিনি। ইমন কুমারের বাড়ি কোটচাঁদপুর উপজেলার হরিনদিয়া গ্রামে।
স্থানীয়রা জানায়, চলতি মাসে কাঞ্চনপুর উত্তর পাড়ার ভাড়া বাসায় স্বামীর সঙ্গে বসবাস শুরু করেন মুঞ্জরী রানী। হঠাৎই রোববার রাতে কিছু একটা শব্দ শুনে ওই বাড়িতে যায় এলাকার কিছু মানুষ। ঘরের দরজা খোলা থাকায় ভেতরে গিয়ে দেখা যায় বিছানায় মুঞ্জরী রানীর মৃতদেহ পড়ে আছে। মুঞ্জরী রানী ও স্বামী ইমন কুমারের মধ্যে ঝগড়া বিবাদের খবরও শোনেননি তাঁরা।
মৃত মুঞ্জরী রানীর মা চাকলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা সরস্বতী অধিকারী জানান, প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর গত দুই বছর আগে ইমনের সঙ্গে বিয়ে হয়। এরপর কিছুদিন হলো তারা এখানে বসবাস শুরু করেছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শাহীন উদ্দিন জানান, মৃতদেহের গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। তবে ওই ঘরের দরজায় লাথি মেরে, ভেঙে ভেতরে ঢোকা হয়েছিল এমন তথ্য পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয় মৃতদেহটি। প্রতিবেদন পাওয়ার পরেই মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
ঘরের খাটের ওপর পড়ে ছিল মুঞ্জরী রানীর (৪০) মৃতদেহ। পাশেই পড়ে ছিল তরকারি কাটা বটি, ছাদে ফ্যান ঝোলানোর রডের সঙ্গে ঝুলছিল ওড়নার কিছু অংশ। গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে স্থানীয়দের মাধ্যমে খবরে পেয়ে এ অবস্থাতেই ঝিনাইদহ শহরের কাঞ্চনপুর মধ্যপাড়ার ভাড়া বাসা থেকে মুঞ্জরী রানীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এদিকে ঘটনার পর থেকেই পলাতক রয়েছে মুঞ্জরী রানীর স্বামী ইমন কুমার। ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীন উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মুঞ্জরী রানী শহরের চাকলাপাড়া এলাকার কালীকিংকর বিশ্বাসের মেয়ে। কাঞ্চনপুর এলাকায় ভাড়া বাসায় স্বামী ইমন কুমারের সঙ্গে বসবাস করতেন তিনি। ইমন কুমারের বাড়ি কোটচাঁদপুর উপজেলার হরিনদিয়া গ্রামে।
স্থানীয়রা জানায়, চলতি মাসে কাঞ্চনপুর উত্তর পাড়ার ভাড়া বাসায় স্বামীর সঙ্গে বসবাস শুরু করেন মুঞ্জরী রানী। হঠাৎই রোববার রাতে কিছু একটা শব্দ শুনে ওই বাড়িতে যায় এলাকার কিছু মানুষ। ঘরের দরজা খোলা থাকায় ভেতরে গিয়ে দেখা যায় বিছানায় মুঞ্জরী রানীর মৃতদেহ পড়ে আছে। মুঞ্জরী রানী ও স্বামী ইমন কুমারের মধ্যে ঝগড়া বিবাদের খবরও শোনেননি তাঁরা।
মৃত মুঞ্জরী রানীর মা চাকলাপাড়া এলাকার বাসিন্দা সরস্বতী অধিকারী জানান, প্রথম স্বামীর সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর গত দুই বছর আগে ইমনের সঙ্গে বিয়ে হয়। এরপর কিছুদিন হলো তারা এখানে বসবাস শুরু করেছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি শাহীন উদ্দিন জানান, মৃতদেহের গায়ে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে এটি আত্মহত্যা। তবে ওই ঘরের দরজায় লাথি মেরে, ভেঙে ভেতরে ঢোকা হয়েছিল এমন তথ্য পাওয়া যায়। ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয় মৃতদেহটি। প্রতিবেদন পাওয়ার পরেই মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৫ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে