চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিদ্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যায় শিক্ষার্থীরা। সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে, জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেয় তারা। পরে জেলা প্রশাসক ওই শিক্ষকের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিদ্যালয়ে ফিরে যায় শিক্ষার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক কিসিঞ্জার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রেভিনিউ) শারমিন আক্তারকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আজ মঙ্গলবার থেকে আগামী চার কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক হলেন—সহকারী শিক্ষক শাকিল আরাফাত (৩৫)। তিনি চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি পড়ান।
এ দিকে গতকাল সোমবার বিকেলে ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলার দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় সোমবারই ওই অভিযুক্ত স্কুলশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি সহকারী শিক্ষক শাকিল আরাফাতের কাছে তাঁর ভাড়া বাসায় প্রাইভেট পড়ত একই স্কুলের ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রী। সকালে প্রাইভেট পড়ে আসার সময় অভিযুক্ত শিক্ষক ভুক্তভোগী ছাত্রীকে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীদের কিছু খাতা দেখে দেওয়ার জন্য সকাল সাড়ে ৬টার সময় যেতে বলেন। ওই ছাত্রী শিক্ষকের কথামতো সকালে তাঁর বাসায় যায়। পরে সকালে বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে বেড রুমে নিয়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন।
একপর্যায়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী শিক্ষককে ধাক্কা দিয়ে ফেলে, ঘর থেকে বেরিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারে গিয়ে বিষয়টি জানালে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় অভিযোগ করে। অভিযোগের পর পুলিশ ওই স্কুলশিক্ষক শাকিল আরাফাতকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগকারী ছাত্রীর পক্ষে তার বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় থানায় মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলায় শিক্ষক শাকিল আরাফাতকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দিলারা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল সোমবার বিকেলে শিক্ষক শাকিল আরাফাতকে তার নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
চুয়াডাঙ্গায় দশম শ্রেণির এক ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগে চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষকের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে ওই বিদ্যালয়ের ছাত্রীরা।
আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বিদ্যালয় থেকে একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে যায় শিক্ষার্থীরা। সেখানে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে, জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপি দেয় তারা। পরে জেলা প্রশাসক ওই শিক্ষকের বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে বিদ্যালয়ে ফিরে যায় শিক্ষার্থীরা।
চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক কিসিঞ্জার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রেভিনিউ) শারমিন আক্তারকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটিকে আজ মঙ্গলবার থেকে আগামী চার কার্যদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।’
অভিযুক্ত শিক্ষক হলেন—সহকারী শিক্ষক শাকিল আরাফাত (৩৫)। তিনি চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি পড়ান।
এ দিকে গতকাল সোমবার বিকেলে ওই স্কুলছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলার দায়ের করেছেন। এ ঘটনায় সোমবারই ওই অভিযুক্ত স্কুলশিক্ষককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ইংরেজি সহকারী শিক্ষক শাকিল আরাফাতের কাছে তাঁর ভাড়া বাসায় প্রাইভেট পড়ত একই স্কুলের ১০ম শ্রেণির এক ছাত্রী। সকালে প্রাইভেট পড়ে আসার সময় অভিযুক্ত শিক্ষক ভুক্তভোগী ছাত্রীকে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীদের কিছু খাতা দেখে দেওয়ার জন্য সকাল সাড়ে ৬টার সময় যেতে বলেন। ওই ছাত্রী শিক্ষকের কথামতো সকালে তাঁর বাসায় যায়। পরে সকালে বাসায় কেউ না থাকার সুযোগে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে বেড রুমে নিয়ে শ্লীলতাহানির চেষ্টা করেন।
একপর্যায়ে ভুক্তভোগী ছাত্রী শিক্ষককে ধাক্কা দিয়ে ফেলে, ঘর থেকে বেরিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পরিবারে গিয়ে বিষয়টি জানালে ভুক্তভোগী ছাত্রীর বাবা চুয়াডাঙ্গা সদর থানায় অভিযোগ করে। অভিযোগের পর পুলিশ ওই স্কুলশিক্ষক শাকিল আরাফাতকে গ্রেপ্তার করে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহাব্বুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অভিযোগকারী ছাত্রীর পক্ষে তার বাবা বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১০ ধারায় থানায় মামলা দায়ের করেছেন। ওই মামলায় শিক্ষক শাকিল আরাফাতকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।’
চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দিলারা চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল সোমবার বিকেলে শিক্ষক শাকিল আরাফাতকে তার নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়েছি।’
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে