কলারোয়া (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
পরিবারের মতামতে বেলা ১১টার দিকে সাতক্ষীরার কোর্টে বিয়ে হয় ঊষা খাতুন (১৯) নামের এক কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীর। অদৃশ্য কারণে বাড়িতে ফিরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এমন কথা জানিয়েছে মেয়ের নানি আনেরা বেগম। গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের রঘুনাথপুর পূর্ব পাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান।
আত্মহননকারী ওই মেয়ে ঊষা রঘুনাথপুর পূর্বপাড়া গ্রামের আমের আলী ও শাহানারার বড় মেয়ে।
মেয়ের নানি আনেরা বেগম বলেন, ঊষা বাবা-মার সঙ্গে ঢাকায় থেকে লেখাপড়া করত। ওর বাবা-মা দীর্ঘদিন গার্মেন্টসে কাজ করেন। গত পরশু ঊষা এবং ওর মা বাড়িতে এসেছে। সকলের পছন্দের ছেলের সঙ্গে আজ সকালে সাতক্ষীরা কোর্টে বিয়ে হয় ঊষার। ওখান থেকে বাসায় এসে ঘরে ফ্যানের সঙ্গে লাল শাড়ি বেঁধে তাতে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। তবে কী কারণে আত্মহত্যা করেছে তা জানি না।
ঊষা খাতুনের স্বামী সুমন হোসেন উপজেলার ঝিকরা গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদ আলীর ছেলে।
ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অনীল মুখার্জি বলেন, রোববার সকালে সুমন নামে এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হয় ঊষা খাতুনের। আনুষ্ঠানিকভাবে বাড়িতে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সুমন তাঁর নববিবাহিতা স্ত্রীকে তাঁর বাবার বাড়ি রেখে যান। বাড়িতে ফেরার পর ঊষা তাঁর দাদির সঙ্গে সামান্য বিতর্কে জড়ান। এরপর নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার বিষয়টি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
অনীল মুখার্জি আরও বলেন, আত্মহত্যার সঠিক কারণ নিহতের স্বজনেরা বলতে পারছেন না। তবে ধারণা করছেন ঊষার মনের বিরুদ্ধে বিয়ে হওয়ায় তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্ত শেষে আরও তথ্য জানানো সম্ভব হবে।
ঊষার মা শাহানারা খাতুন বলেন, ‘মেয়ের পছন্দমতো ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সকালে খুব হাসিখুশি ছিল কিন্তু কী কারণে যে গলায় ফাঁস দিয়েছে তা আমরা কেউ জানি না।’
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের ভাষ্যমতে, স্বামীকে পছন্দ না হওয়ায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। পরিবার থেকে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করেনি, তাছাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
পরিবারের মতামতে বেলা ১১টার দিকে সাতক্ষীরার কোর্টে বিয়ে হয় ঊষা খাতুন (১৯) নামের এক কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীর। অদৃশ্য কারণে বাড়িতে ফিরে বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন এমন কথা জানিয়েছে মেয়ের নানি আনেরা বেগম। গতকাল রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে কলারোয়া উপজেলার হেলাতলা ইউনিয়নের রঘুনাথপুর পূর্ব পাড়া গ্রামে ঘটনাটি ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজুর রহমান।
আত্মহননকারী ওই মেয়ে ঊষা রঘুনাথপুর পূর্বপাড়া গ্রামের আমের আলী ও শাহানারার বড় মেয়ে।
মেয়ের নানি আনেরা বেগম বলেন, ঊষা বাবা-মার সঙ্গে ঢাকায় থেকে লেখাপড়া করত। ওর বাবা-মা দীর্ঘদিন গার্মেন্টসে কাজ করেন। গত পরশু ঊষা এবং ওর মা বাড়িতে এসেছে। সকলের পছন্দের ছেলের সঙ্গে আজ সকালে সাতক্ষীরা কোর্টে বিয়ে হয় ঊষার। ওখান থেকে বাসায় এসে ঘরে ফ্যানের সঙ্গে লাল শাড়ি বেঁধে তাতে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। তবে কী কারণে আত্মহত্যা করেছে তা জানি না।
ঊষা খাতুনের স্বামী সুমন হোসেন উপজেলার ঝিকরা গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদ আলীর ছেলে।
ঘটনার তদন্তকারী কর্মকর্তা কলারোয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) অনীল মুখার্জি বলেন, রোববার সকালে সুমন নামে এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হয় ঊষা খাতুনের। আনুষ্ঠানিকভাবে বাড়িতে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে সুমন তাঁর নববিবাহিতা স্ত্রীকে তাঁর বাবার বাড়ি রেখে যান। বাড়িতে ফেরার পর ঊষা তাঁর দাদির সঙ্গে সামান্য বিতর্কে জড়ান। এরপর নিজ ঘরে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেন। আত্মহত্যার বিষয়টি দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। ঘটনাস্থলে এসে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।
অনীল মুখার্জি আরও বলেন, আত্মহত্যার সঠিক কারণ নিহতের স্বজনেরা বলতে পারছেন না। তবে ধারণা করছেন ঊষার মনের বিরুদ্ধে বিয়ে হওয়ায় তিনি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। তদন্ত শেষে আরও তথ্য জানানো সম্ভব হবে।
ঊষার মা শাহানারা খাতুন বলেন, ‘মেয়ের পছন্দমতো ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেওয়া হয়েছিল, সকালে খুব হাসিখুশি ছিল কিন্তু কী কারণে যে গলায় ফাঁস দিয়েছে তা আমরা কেউ জানি না।’
কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিহতের স্বজন ও প্রতিবেশীদের ভাষ্যমতে, স্বামীকে পছন্দ না হওয়ায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলমান রয়েছে। পরিবার থেকে কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করেনি, তাছাড়া থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৭ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে