ভারতের দিল্লিতে অতিরিক্ত মোমো চাটনি চাওয়ায় গ্রাহকের মুখে ছুরিকাঘাত করেছেন এক ফুডকার্ট মালিক। স্টক সীমিত থাকায় বাড়তি চাটনি চাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। গ্রাহকের মুখে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান তিনি। গত বুধবার ১০ জানুয়ারি দিল্লির শাহদারা জেলার বিশ্বাস নগরের কাছে বিক্রম সিং কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত গ্রাহক ৩৪ বছর বয়সী কুমার সন্দীপের মুখমণ্ডলে বেশ কয়েকটি ছুরির আঘাত রয়েছে। তিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ বলছে, কুমার ও তাঁর পরিবারের শাহদারা জেলার ভোলানাথ নগরে মোবাইল ফোনের নানা অনুষঙ্গ তৈরির ছোট একটি কারখানা রয়েছে।
পুলিশের বরাত দিয়ে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোমো দোকানদার বিকাশ এখনো পলাতক। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে। তাঁকে ধরতে পুলিশের একটি দল কাজ করছে।
শাহদারা পুলিশের ডেপুটি কমিশনার রোহিত মিনা বলেন, ‘গত বুধবার আমরা স্থানীয়দের কাছ থেকে একটি ফোনকল পাই। তাঁরা বলেন, ফরশ বাজার থানার কাছে একজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। পুলিশের একটি দল সেখানে পৌঁছায় এবং সন্দীপকে আহত অবস্থায় পায়। আহত ব্যক্তি নিউ সঞ্জয় অমর কলোনির বাসিন্দা। ওই দিন সন্ধ্যায় তিনি স্থানীয় এক মোমোর দোকানে যান। তাঁর মুখমণ্ডলে দুটি ছুরির আঘাত রয়েছে।’
সন্দীপ পুলিশকে বলেন, বিকাশ তাঁর পূর্বপরিচিত এবং প্রায়ই তাঁর মোমোর দোকানে যেতেন। গত বুধবার তিনি মোমো খেতে একাই দোকানে যান। তাঁর প্লেটে চাটনি কম দেওয়ায় তিনি অভিযোগ করেন।
পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সন্দীপ বিকাশের কাছে বাড়তি চিলি সস চান কিন্তু তিনি রেগে যান। ভুক্তভোগী জানান, তিনি দুই বা তিনবার শুধু বাড়তি সস চেয়েছিলেন। অভিযুক্ত তাঁর ওপর চড়াও হয়ে যান আর বলেন তাঁর কাছে সীমিত সস আছে। সন্দীপের অভিযোগ, বিকাশ তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা শুরু করেন এবং তাঁকে ধাক্কা দেন। তিনি যখন বিকাশকে আঘাত করেন তখন বিকাশ একটি ছুরি নিয়ে সন্দীপকে আঘাত করেন।’
ঘটনার আকস্মিকতায় ঘাবড়ে যান বিকাশ এবং পালিয়ে যান। স্থানীয়রা সন্দীপকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন এবং তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। পুলিশ বলছে, তাঁর অবস্থা এখন স্থিতিশীল, তবে এখনো চিকিৎসা প্রয়োজন।
ভারতের দিল্লিতে অতিরিক্ত মোমো চাটনি চাওয়ায় গ্রাহকের মুখে ছুরিকাঘাত করেছেন এক ফুডকার্ট মালিক। স্টক সীমিত থাকায় বাড়তি চাটনি চাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন। গ্রাহকের মুখে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান তিনি। গত বুধবার ১০ জানুয়ারি দিল্লির শাহদারা জেলার বিশ্বাস নগরের কাছে বিক্রম সিং কলোনিতে এ ঘটনা ঘটে।
আহত গ্রাহক ৩৪ বছর বয়সী কুমার সন্দীপের মুখমণ্ডলে বেশ কয়েকটি ছুরির আঘাত রয়েছে। তিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। পুলিশ বলছে, কুমার ও তাঁর পরিবারের শাহদারা জেলার ভোলানাথ নগরে মোবাইল ফোনের নানা অনুষঙ্গ তৈরির ছোট একটি কারখানা রয়েছে।
পুলিশের বরাত দিয়ে দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অভিযুক্ত মোমো দোকানদার বিকাশ এখনো পলাতক। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা করা হয়েছে। তাঁকে ধরতে পুলিশের একটি দল কাজ করছে।
শাহদারা পুলিশের ডেপুটি কমিশনার রোহিত মিনা বলেন, ‘গত বুধবার আমরা স্থানীয়দের কাছ থেকে একটি ফোনকল পাই। তাঁরা বলেন, ফরশ বাজার থানার কাছে একজনকে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে। পুলিশের একটি দল সেখানে পৌঁছায় এবং সন্দীপকে আহত অবস্থায় পায়। আহত ব্যক্তি নিউ সঞ্জয় অমর কলোনির বাসিন্দা। ওই দিন সন্ধ্যায় তিনি স্থানীয় এক মোমোর দোকানে যান। তাঁর মুখমণ্ডলে দুটি ছুরির আঘাত রয়েছে।’
সন্দীপ পুলিশকে বলেন, বিকাশ তাঁর পূর্বপরিচিত এবং প্রায়ই তাঁর মোমোর দোকানে যেতেন। গত বুধবার তিনি মোমো খেতে একাই দোকানে যান। তাঁর প্লেটে চাটনি কম দেওয়ায় তিনি অভিযোগ করেন।
পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘সন্দীপ বিকাশের কাছে বাড়তি চিলি সস চান কিন্তু তিনি রেগে যান। ভুক্তভোগী জানান, তিনি দুই বা তিনবার শুধু বাড়তি সস চেয়েছিলেন। অভিযুক্ত তাঁর ওপর চড়াও হয়ে যান আর বলেন তাঁর কাছে সীমিত সস আছে। সন্দীপের অভিযোগ, বিকাশ তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা শুরু করেন এবং তাঁকে ধাক্কা দেন। তিনি যখন বিকাশকে আঘাত করেন তখন বিকাশ একটি ছুরি নিয়ে সন্দীপকে আঘাত করেন।’
ঘটনার আকস্মিকতায় ঘাবড়ে যান বিকাশ এবং পালিয়ে যান। স্থানীয়রা সন্দীপকে আহত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন এবং তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। পুলিশ বলছে, তাঁর অবস্থা এখন স্থিতিশীল, তবে এখনো চিকিৎসা প্রয়োজন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে