সন্তান হত্যার অভিযোগে ভারতে এআই প্রতিষ্ঠানের প্রধান এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ বলে, অভিযুক্ত নারীর ব্যাগ থেকে তাঁর চার বছর বয়সী সন্তানের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, অভিযুক্ত নারী সূচনা শেঠ ভারতের বেঙ্গালুরুর প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান দ্য মাইন্ডফুল এআই ল্যাবের সিইও। পার্শ্ববর্তী গোয়া রাজ্য থেকে ট্যাক্সি করে ফেরত আসার সময় তাঁর ব্যাগে লাশ পাওয়া গেলে তাঁকে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের চিত্রদুর্গা জেলায় আটক করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ হেফাজতে থাকায় এ বিষয়ে শেঠের মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। পুলিশ বলছে, তাঁর কোনো আইনজীবী আছে কি না—এ বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁর কোম্পানির কর্মীদের কাছ থেকেও এ বিষয়ে কিছু জানা সম্ভব হয়নি।
গোয়ার পুলিশ পরিদর্শক পরেশ নায়েক বলেন, গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) শেঠ তাঁর ছেলের সঙ্গে গোয়ার একটি হোটেলে যান। গত সোমবার (৮ জানুয়ারি) রাতে ছেলে ছাড়াই তিনি হোটেল থেকে বের হন।
নায়েক বলেন, শেঠ কামরা থেকে বের হওয়ার পর হোটেলের কর্মীরা সেখানে রক্তের ছাপ দেখতে পান এবং পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ তখন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং শেঠকে নিকটস্থ থানায় নিয়ে যেতে বলে।
উত্তর গোয়ার পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট নিধিন বলসান সাংবাদিকদের জানান, তাঁর (শেঠ) ব্যাগ খোলার পরই শিশুটির লাশ পাওয়া যায়।
বলসান বলেন, গোয়া পুলিশ শেঠকে রাজ্যে ফিরিয়ে এনেছে। তাঁর স্বামী ইন্দোনেশিয়ায় আছেন, তাঁকেও দেশে আসতে বলা হয়েছে।
শেঠের স্বামী বা পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বার্তা সংস্থা এএনআই বলছে, স্থানীয় আদালত পুলিশ হেফাজতে তাঁর ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
সন্তান হত্যার অভিযোগে ভারতে এআই প্রতিষ্ঠানের প্রধান এক নারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ বলে, অভিযুক্ত নারীর ব্যাগ থেকে তাঁর চার বছর বয়সী সন্তানের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুসারে, অভিযুক্ত নারী সূচনা শেঠ ভারতের বেঙ্গালুরুর প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান দ্য মাইন্ডফুল এআই ল্যাবের সিইও। পার্শ্ববর্তী গোয়া রাজ্য থেকে ট্যাক্সি করে ফেরত আসার সময় তাঁর ব্যাগে লাশ পাওয়া গেলে তাঁকে ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের চিত্রদুর্গা জেলায় আটক করা হয় বলে জানায় পুলিশ।
পুলিশ হেফাজতে থাকায় এ বিষয়ে শেঠের মন্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি। পুলিশ বলছে, তাঁর কোনো আইনজীবী আছে কি না—এ বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হওয়া যায়নি। তাঁর কোম্পানির কর্মীদের কাছ থেকেও এ বিষয়ে কিছু জানা সম্ভব হয়নি।
গোয়ার পুলিশ পরিদর্শক পরেশ নায়েক বলেন, গত শনিবার (৬ ডিসেম্বর) শেঠ তাঁর ছেলের সঙ্গে গোয়ার একটি হোটেলে যান। গত সোমবার (৮ জানুয়ারি) রাতে ছেলে ছাড়াই তিনি হোটেল থেকে বের হন।
নায়েক বলেন, শেঠ কামরা থেকে বের হওয়ার পর হোটেলের কর্মীরা সেখানে রক্তের ছাপ দেখতে পান এবং পুলিশকে খবর দেন। পুলিশ তখন মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং শেঠকে নিকটস্থ থানায় নিয়ে যেতে বলে।
উত্তর গোয়ার পুলিশ সুপারিনটেনডেন্ট নিধিন বলসান সাংবাদিকদের জানান, তাঁর (শেঠ) ব্যাগ খোলার পরই শিশুটির লাশ পাওয়া যায়।
বলসান বলেন, গোয়া পুলিশ শেঠকে রাজ্যে ফিরিয়ে এনেছে। তাঁর স্বামী ইন্দোনেশিয়ায় আছেন, তাঁকেও দেশে আসতে বলা হয়েছে।
শেঠের স্বামী বা পরিবারের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। বার্তা সংস্থা এএনআই বলছে, স্থানীয় আদালত পুলিশ হেফাজতে তাঁর ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৪ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে