ছয় বছর আগে প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন ভেঙে যায় বিনয় কুমার সাহুর। পরবর্তী সময়ে অপরাধজগতে জড়িয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের ফন্দি এঁটেছিলেন। নেমে পড়েছিলেন ব্ল্যাকমেল বাণিজ্যে। কিন্তু সেই আশার গুড়েও বালি! ধরা পড়েছেন পুলিশের জালে।
পুলিশ বলছে, আলসেমির কারণেই ধরা খেয়েছেন সাহু! বারবার কয়েকটি বাড়িই টার্গেট করেছেন তিনি। ফলে তাঁকে শনাক্ত করা সহজ হয়ে গেছে।
এমন ‘অলস’ চোরের উদ্ভট গল্পটি ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের দুর্গ জেলার। এক দম্পতি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিলেন, তাঁদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের একটি ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, ব্ল্যাকমেলে ১০ লাখ রুপি দাবি করেন। না দিলে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন।
একটি এফআইআর হলে পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট অনুসন্ধান শুরু করে। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দ্রুতই অপরাধীকে শনাক্ত করে তারা।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় ২৮ বছর বয়সী সাহু অপরাধ স্বীকার করেছেন। এমন একটি গল্প তিনি বলেছেন যে পুলিশও রীতিমতো অবাক হয়েছে!
জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা হেম প্রকাশ নায়ক সাংবাদিকদের বলেন, সাহু পুলিশকে বলেছেন, তিনি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরিচালিত সিভিল সার্ভিস প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ২০১৭–১৮ সালে দিল্লিতে ছিলেন। সর্বভারতীয় এই পরীক্ষায় ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি ছত্তিশগড়ের আহিওয়ারা শহরে বাড়িতে ফিরে আসেন।
এর পরই অপরাধজগতে জড়িয়ে পড়েন সাহু। প্রথমে মোবাইল ছিনতাইয়ের মতো ছোটখাটো চুরি দিয়ে শুরু করেন। কিন্তু এই কৌশলের একটি বড় ধরনের ত্রুটি তিনি আবিষ্কার করেন। তাঁর কার্যক্রম দুর্গের একটি পাড়ায় সীমাবদ্ধ ছিল। একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সাহু এতটাই অলস যে বারবার মাত্র কয়েকটি বাড়িকেই টার্গেট করেছেন।
গত সপ্তাহে সাহু এক দম্পতির বাড়িতে চুরি করতে ঢুকে পড়েন। সেই বাড়িতে এর আগে দুবার চুরি করেছেন, এটি ছিল তৃতীয় চেষ্টা।
সাহু পুলিশকে বলেছেন, চুরি করতে গিয়েই এক দম্পতিকে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখে ফেলেছিলেন। তখনই ব্ল্যাকমেল করে টাকা কামানোর ধারণা মাথায় আসে। সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও রেকর্ড করেন। পরে সেই দম্পতির কাছে ১০ লাখ রুপি চেয়ে হুমকিবার্তা পাঠাতে শুরু করেন। ভিডিওটি ইন্টারনেটে ফাঁস হওয়ার পরিণতি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন ওই দম্পতি। তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার সাহস সঞ্চয় করেন এবং অপরাধী ধরা পড়েন।
ছয় বছর আগে প্রথম শ্রেণির সরকারি কর্মকর্তা হওয়ার স্বপ্ন ভেঙে যায় বিনয় কুমার সাহুর। পরবর্তী সময়ে অপরাধজগতে জড়িয়ে উচ্চাকাঙ্ক্ষা পূরণের ফন্দি এঁটেছিলেন। নেমে পড়েছিলেন ব্ল্যাকমেল বাণিজ্যে। কিন্তু সেই আশার গুড়েও বালি! ধরা পড়েছেন পুলিশের জালে।
পুলিশ বলছে, আলসেমির কারণেই ধরা খেয়েছেন সাহু! বারবার কয়েকটি বাড়িই টার্গেট করেছেন তিনি। ফলে তাঁকে শনাক্ত করা সহজ হয়ে গেছে।
এমন ‘অলস’ চোরের উদ্ভট গল্পটি ভারতের ছত্তিশগড় রাজ্যের দুর্গ জেলার। এক দম্পতি পুলিশের কাছে অভিযোগ করেছিলেন, তাঁদের অন্তরঙ্গ মুহূর্তের একটি ভিডিও দেখিয়ে ব্ল্যাকমেল করা হচ্ছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, ব্ল্যাকমেলে ১০ লাখ রুপি দাবি করেন। না দিলে ভিডিওটি অনলাইনে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন।
একটি এফআইআর হলে পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইউনিট অনুসন্ধান শুরু করে। এলাকার সিসিটিভি ফুটেজ পরীক্ষা করে দ্রুতই অপরাধীকে শনাক্ত করে তারা।
জিজ্ঞাসাবাদের সময় ২৮ বছর বয়সী সাহু অপরাধ স্বীকার করেছেন। এমন একটি গল্প তিনি বলেছেন যে পুলিশও রীতিমতো অবাক হয়েছে!
জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তা হেম প্রকাশ নায়ক সাংবাদিকদের বলেন, সাহু পুলিশকে বলেছেন, তিনি ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশন পরিচালিত সিভিল সার্ভিস প্রবেশিকা পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য ২০১৭–১৮ সালে দিল্লিতে ছিলেন। সর্বভারতীয় এই পরীক্ষায় ব্যর্থ হওয়ার পর তিনি ছত্তিশগড়ের আহিওয়ারা শহরে বাড়িতে ফিরে আসেন।
এর পরই অপরাধজগতে জড়িয়ে পড়েন সাহু। প্রথমে মোবাইল ছিনতাইয়ের মতো ছোটখাটো চুরি দিয়ে শুরু করেন। কিন্তু এই কৌশলের একটি বড় ধরনের ত্রুটি তিনি আবিষ্কার করেন। তাঁর কার্যক্রম দুর্গের একটি পাড়ায় সীমাবদ্ধ ছিল। একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, সাহু এতটাই অলস যে বারবার মাত্র কয়েকটি বাড়িকেই টার্গেট করেছেন।
গত সপ্তাহে সাহু এক দম্পতির বাড়িতে চুরি করতে ঢুকে পড়েন। সেই বাড়িতে এর আগে দুবার চুরি করেছেন, এটি ছিল তৃতীয় চেষ্টা।
সাহু পুলিশকে বলেছেন, চুরি করতে গিয়েই এক দম্পতিকে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে দেখে ফেলেছিলেন। তখনই ব্ল্যাকমেল করে টাকা কামানোর ধারণা মাথায় আসে। সঙ্গে সঙ্গে ভিডিও রেকর্ড করেন। পরে সেই দম্পতির কাছে ১০ লাখ রুপি চেয়ে হুমকিবার্তা পাঠাতে শুরু করেন। ভিডিওটি ইন্টারনেটে ফাঁস হওয়ার পরিণতি নিয়ে চিন্তিত ছিলেন ওই দম্পতি। তবে শেষ পর্যন্ত পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ার সাহস সঞ্চয় করেন এবং অপরাধী ধরা পড়েন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে