অনলাইন ডেস্ক
তিনিও ছিলেন একজন সাধারণ যাত্রী। কিন্তু বন্ধু যখন সেই উড়োজাহাজের পাইলট, তখন তো আলাদা খাতির পেতেই পারেন! সব নিরাপত্তা বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বান্ধবীকে ককপিটে নিয়ে পুরোটা পথ পাড়ি দিয়েছেন পাইলট। বিষয়টি কর্তৃপক্ষ জানার পর সেই পাইলটের ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানায়, ভারতের বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওই ঘটনার বিষয়ে বিশদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়ার একজন পাইলট গত ফেব্রুয়ারিতে দুবাই থেকে দিল্লি যাওয়ার সময় বান্ধবীকে ককপিটে প্রবেশ করতে এবং থাকার অনুমতি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ) আজ বলেছে, তাঁরা এ বিষয়ে তদন্ত করছেন। প্রাসঙ্গিক তথ্যগুলো পরীক্ষা করা হবে। একজন সিনিয়র ডিজিসিএ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এএনআইকে বলেন, বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএর সুরক্ষা বিধি লঙ্ঘন করেছেন ওই পাইলট।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ওই নারী একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দুবাই থেকে উড্ডয়নের পরপরই তাঁকে ককপিটে আসতে আমন্ত্রণ করেন সেই পাইলট। ফ্লাইটের পুরোটা সময় ওই নারী ককপিটেই ছিলেন। প্রায় তিন ঘণ্টা স্থায়ী ছিল সেই ফ্লাইট।
কর্মকর্তারা বলছেন, এটি ফ্লাইট এবং যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করা। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হলে অপরাধের মাত্রার ওপর ভিত্তি করে ওই পাইলট লাইসেন্স স্থগিত বা বাতিলসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে পারেন।
তবে এয়ার ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে বেশ কয়েকটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। ১৮ এপ্রিল দিল্লিগামী ফ্লাইটে উড়োজাহাজের উইন্ডশিল্ডে সন্দেহজনক ফাটল ধরা পড়ার পর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে হয়। পুনে থেকে ছেড়ে আসা ফ্লাইটটি স্বাভাবিকভাবে অবতরণ করে।
১২ মার্চ অমৃতসর থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট জয়পুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে। মাঝ আকাশে একটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে গিয়েছিল। ফ্লাইটে ১৭৯ জন যাত্রী ছিলেন। তাঁদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি ই–মেইলের মাধ্যমে বোমা হামলার হুমকি পাওয়ার পরে মুম্বাই থেকে একটি ফ্লাইটকে ফিরিয়ে লন্ডনের পথে নেওয়া হয়।
তিনিও ছিলেন একজন সাধারণ যাত্রী। কিন্তু বন্ধু যখন সেই উড়োজাহাজের পাইলট, তখন তো আলাদা খাতির পেতেই পারেন! সব নিরাপত্তা বিধিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে বান্ধবীকে ককপিটে নিয়ে পুরোটা পথ পাড়ি দিয়েছেন পাইলট। বিষয়টি কর্তৃপক্ষ জানার পর সেই পাইলটের ব্যাপারে তদন্ত শুরু করেছে।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআই আজ শুক্রবার এক প্রতিবেদনে জানায়, ভারতের বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ওই ঘটনার বিষয়ে বিশদ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে। এয়ার ইন্ডিয়ার একজন পাইলট গত ফেব্রুয়ারিতে দুবাই থেকে দিল্লি যাওয়ার সময় বান্ধবীকে ককপিটে প্রবেশ করতে এবং থাকার অনুমতি দিয়েছিলেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল অ্যাভিয়েশন (ডিজিসিএ) আজ বলেছে, তাঁরা এ বিষয়ে তদন্ত করছেন। প্রাসঙ্গিক তথ্যগুলো পরীক্ষা করা হবে। একজন সিনিয়র ডিজিসিএ কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে এএনআইকে বলেন, বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রক সংস্থা ডিজিসিএর সুরক্ষা বিধি লঙ্ঘন করেছেন ওই পাইলট।
ওই কর্মকর্তা বলেন, ওই নারী একই ফ্লাইটের যাত্রী ছিলেন। গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দুবাই থেকে উড্ডয়নের পরপরই তাঁকে ককপিটে আসতে আমন্ত্রণ করেন সেই পাইলট। ফ্লাইটের পুরোটা সময় ওই নারী ককপিটেই ছিলেন। প্রায় তিন ঘণ্টা স্থায়ী ছিল সেই ফ্লাইট।
কর্মকর্তারা বলছেন, এটি ফ্লাইট এবং যাত্রীদের নিরাপত্তার সঙ্গে আপস করা। তদন্তে দোষী সাব্যস্ত হলে অপরাধের মাত্রার ওপর ভিত্তি করে ওই পাইলট লাইসেন্স স্থগিত বা বাতিলসহ শাস্তিমূলক ব্যবস্থার মুখোমুখি হতে পারেন।
তবে এয়ার ইন্ডিয়ার পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে এখনো কোনো মন্তব্য করা হয়নি।
সাম্প্রতিক সময়ে এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে বেশ কয়েকটি অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। ১৮ এপ্রিল দিল্লিগামী ফ্লাইটে উড়োজাহাজের উইন্ডশিল্ডে সন্দেহজনক ফাটল ধরা পড়ার পর ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করতে হয়। পুনে থেকে ছেড়ে আসা ফ্লাইটটি স্বাভাবিকভাবে অবতরণ করে।
১২ মার্চ অমৃতসর থেকে দিল্লিগামী এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইট জয়পুর বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ করে। মাঝ আকাশে একটি ইঞ্জিন বিকল হয়ে গিয়েছিল। ফ্লাইটে ১৭৯ জন যাত্রী ছিলেন। তাঁদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
১৫ ফেব্রুয়ারি ই–মেইলের মাধ্যমে বোমা হামলার হুমকি পাওয়ার পরে মুম্বাই থেকে একটি ফ্লাইটকে ফিরিয়ে লন্ডনের পথে নেওয়া হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪