প্রতিনিধি
কলকাতা: আসামে ফের তেল ও গ্যাস কোম্পানির তিন কর্মীকে অপহরণ করল সন্দেহভাজন জঙ্গিরা। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে অপহৃত তিনজনের মধ্যে দুজন প্রকৌশলী। তাঁদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
আসামে প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেল উত্তোলনের কাজ ১৯৬০ সাল থেকে করছে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা অয়েল অ্যান্ড ন্যাচারাল গ্যাস করপোরেশন (ওএনজিসি)। সংস্থাটি জানায়, আসামের সরাইদেও জেলার লাকুয়ার নিমুনাগড় জঙ্গলে কর্মরত তাদের তিন কর্মীকে অপহরণ করা হয়। সংস্থাটির জিপে করেই তাঁদের অপহরণ করে নিয়ে যায় সশস্ত্র অপহরণকারীরা। পরে নাগাল্যান্ড সীমান্তে জিপটি ফেলে যায় অপহরণকারীরা।
অপহৃতরা হলেন, মোহিনীমোহন গগৈ, অলোকেশ শইকিয়া ও বিতুল শইকিয়া। উত্তর–পূর্ব ভারতে সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে প্রায়ই মুক্তিপণ আদায় করে থাকে। কিছুদিন আগে একইভাবে বেসরকারি সংস্থার দুই কর্মীকে অপহরণ করা হয়। তার রেশ কাটতে না কাটতেই তেল কোম্পানির তিন কর্মীকে অপহরণ করা হলো, যা নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
স্থানীয় পুলিশ সুপার অমিতাভ সিনহা জানান, অপহরণের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এর পেছনে উলফা (স্বাধীন) জঙ্গিরা রয়েছে। এরই মধ্যে আসাম পুলিশের তরফে নাগাল্যান্ড পুলিশকে সতর্ক করা হয়েছে। শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযানও।
তবে এখনো কোনো জঙ্গি সংগঠন এই অপহরণের দায় স্বীকার করেনি। উলফার পাশাপাশি এনএসসিএন (কে) জঙ্গিদেরও প্রশাসন সন্দেহের খাতার রেখেছে বলে জানা গেছে।
এদিকে ওএনজিসির পক্ষ থেকে ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের মাধ্যমে জানানো হচ্ছে।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর আসামে কর্মরত বেসরকারি সংস্থা কুইপো-এর দুই কর্মী প্রণবকুমার গগৈ ও রাম কুমারকে অপহরণ করেছিল উলফা (স্বাধীন)। এর ১০৮ দিন পর গত ৫ এপ্রিল দুজনকেই ছেড়ে দেয় তারা। অপহরণের পর তাঁদের মিয়ানমারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে জানা গেলেও ছেড়ে দেওয়ার শর্ত সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
কলকাতা: আসামে ফের তেল ও গ্যাস কোম্পানির তিন কর্মীকে অপহরণ করল সন্দেহভাজন জঙ্গিরা। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে অপহৃত তিনজনের মধ্যে দুজন প্রকৌশলী। তাঁদের উদ্ধারে অভিযান শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।
আসামে প্রাকৃতিক গ্যাস ও তেল উত্তোলনের কাজ ১৯৬০ সাল থেকে করছে ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা অয়েল অ্যান্ড ন্যাচারাল গ্যাস করপোরেশন (ওএনজিসি)। সংস্থাটি জানায়, আসামের সরাইদেও জেলার লাকুয়ার নিমুনাগড় জঙ্গলে কর্মরত তাদের তিন কর্মীকে অপহরণ করা হয়। সংস্থাটির জিপে করেই তাঁদের অপহরণ করে নিয়ে যায় সশস্ত্র অপহরণকারীরা। পরে নাগাল্যান্ড সীমান্তে জিপটি ফেলে যায় অপহরণকারীরা।
অপহৃতরা হলেন, মোহিনীমোহন গগৈ, অলোকেশ শইকিয়া ও বিতুল শইকিয়া। উত্তর–পূর্ব ভারতে সন্ত্রাসীরা অপহরণ করে প্রায়ই মুক্তিপণ আদায় করে থাকে। কিছুদিন আগে একইভাবে বেসরকারি সংস্থার দুই কর্মীকে অপহরণ করা হয়। তার রেশ কাটতে না কাটতেই তেল কোম্পানির তিন কর্মীকে অপহরণ করা হলো, যা নতুন করে আতঙ্কের সৃষ্টি করেছে।
স্থানীয় পুলিশ সুপার অমিতাভ সিনহা জানান, অপহরণের ধরন দেখে মনে হচ্ছে এর পেছনে উলফা (স্বাধীন) জঙ্গিরা রয়েছে। এরই মধ্যে আসাম পুলিশের তরফে নাগাল্যান্ড পুলিশকে সতর্ক করা হয়েছে। শুরু হয়েছে তল্লাশি অভিযানও।
তবে এখনো কোনো জঙ্গি সংগঠন এই অপহরণের দায় স্বীকার করেনি। উলফার পাশাপাশি এনএসসিএন (কে) জঙ্গিদেরও প্রশাসন সন্দেহের খাতার রেখেছে বলে জানা গেছে।
এদিকে ওএনজিসির পক্ষ থেকে ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের মাধ্যমে জানানো হচ্ছে।
এর আগে গত ২১ ডিসেম্বর আসামে কর্মরত বেসরকারি সংস্থা কুইপো-এর দুই কর্মী প্রণবকুমার গগৈ ও রাম কুমারকে অপহরণ করেছিল উলফা (স্বাধীন)। এর ১০৮ দিন পর গত ৫ এপ্রিল দুজনকেই ছেড়ে দেয় তারা। অপহরণের পর তাঁদের মিয়ানমারে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল বলে জানা গেলেও ছেড়ে দেওয়ার শর্ত সম্পর্কে এখনো জানা যায়নি।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৭ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৬ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫