গাজীপুর ও টঙ্গী প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীতে আসামি ধরার সময় পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় একটি বিদেশি পিস্তলসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গীতে এ ঘটনা ঘটে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি-মিডিয়া) চৌধুরী মো. তানভীর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মো. তানভীর জানান, মহানগরীর টঙ্গী পশ্চিম থানার একটি ছিনতাই মামলার এজাহার নামীয় আসামি মো. পলাশ। গতকাল মঙ্গলবার পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোড হয়ে বিমানবন্দরে যাওয়ার সড়কের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর পলাশ জানায় ওই মামলার অপর এজাহার নামীয় আসামিরা মহানগরীর টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন বিশ্ব ইজতেমার মাঠের দক্ষিণ পূর্ব কোণে তুরাগ নদীর আশপাশে অবস্থান করছে।
পরে জিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) একটি দল এবং টঙ্গী পশ্চিম থানার রাতের টহলরত পুলিশ সদস্যেরা ও গ্রেপ্তারকৃত আসামি পলাশকে নিয়ে রাত সোয়া ১টার দিকে ওই এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় আসামিরা উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্যে করে অতর্কিতভাবে হামলা করে ও গুলি বর্ষণ শুরু করে। তখন পাল্টা গুলি করে।
এতে পুলিশ পরিদর্শক (নি.) খন্দকার ফরিদ হোসেনসহ সঙ্গীয় তিনজন কনস্টেবল জখম হন। পরে ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় আসামিদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, একটি স্টিলের চাপাতি, একটি কাঠের হাতলযুক্ত ছোরা, একটি লোহার রড, একটি চাইনিজ কুড়াল ও ৭ রাউন্ড কার্তুজের খোসা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়।
এদিকে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের মধ্যে তিনজন আহত হলে তাঁদের গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অন্যদিকে আহত পুলিশ সদস্যদেরও চিকিৎসার জন্য একই হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত অপর আসামিরা হলেন, আমিনুল ইসলাম স্বপন (৩৪), নূর মোহাম্মদ (৩৫), মো. ইসমাইল (৪২), মো. মোমেন মিয়া (৬০) ও মো. বিল্লাল হোসেন (৪৭)।
এ ঘটনা টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের মধ্যে তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বাকি তিনজনকে আজ বুধবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীতে আসামি ধরার সময় পুলিশের সঙ্গে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্যসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে। এ সময় একটি বিদেশি পিস্তলসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে টঙ্গীতে এ ঘটনা ঘটে। গাজীপুর মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (ডিবি-মিডিয়া) চৌধুরী মো. তানভীর এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মো. তানভীর জানান, মহানগরীর টঙ্গী পশ্চিম থানার একটি ছিনতাই মামলার এজাহার নামীয় আসামি মো. পলাশ। গতকাল মঙ্গলবার পৌনে ১২টার দিকে ঢাকা-ময়মনসিংহ রোড হয়ে বিমানবন্দরে যাওয়ার সড়কের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর পলাশ জানায় ওই মামলার অপর এজাহার নামীয় আসামিরা মহানগরীর টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন বিশ্ব ইজতেমার মাঠের দক্ষিণ পূর্ব কোণে তুরাগ নদীর আশপাশে অবস্থান করছে।
পরে জিএমপির গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) একটি দল এবং টঙ্গী পশ্চিম থানার রাতের টহলরত পুলিশ সদস্যেরা ও গ্রেপ্তারকৃত আসামি পলাশকে নিয়ে রাত সোয়া ১টার দিকে ওই এলাকায় অভিযান চালানো হয়। এ সময় আসামিরা উপস্থিতি টের পেয়ে পুলিশকে লক্ষ্যে করে অতর্কিতভাবে হামলা করে ও গুলি বর্ষণ শুরু করে। তখন পাল্টা গুলি করে।
এতে পুলিশ পরিদর্শক (নি.) খন্দকার ফরিদ হোসেনসহ সঙ্গীয় তিনজন কনস্টেবল জখম হন। পরে ঘটনাস্থল থেকে পাঁচজন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের সময় আসামিদের কাছ থেকে একটি বিদেশি পিস্তল, একটি ম্যাগাজিন, দুই রাউন্ড পিস্তলের গুলি, একটি স্টিলের চাপাতি, একটি কাঠের হাতলযুক্ত ছোরা, একটি লোহার রড, একটি চাইনিজ কুড়াল ও ৭ রাউন্ড কার্তুজের খোসা উদ্ধার করে জব্দ করা হয়।
এদিকে গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের মধ্যে তিনজন আহত হলে তাঁদের গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অন্যদিকে আহত পুলিশ সদস্যদেরও চিকিৎসার জন্য একই হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত অপর আসামিরা হলেন, আমিনুল ইসলাম স্বপন (৩৪), নূর মোহাম্মদ (৩৫), মো. ইসমাইল (৪২), মো. মোমেন মিয়া (৬০) ও মো. বিল্লাল হোসেন (৪৭)।
এ ঘটনা টঙ্গী পশ্চিম থানায় মামলা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিদের মধ্যে তিনজন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। বাকি তিনজনকে আজ বুধবার বিকেলে আদালতের মাধ্যমে আসামিদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে