জবি প্রতিনিধি
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের জাহিদ হাসান জনি নামের এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থী।
অভিযোগপত্র সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ আগস্ট ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে ছবি তুলে দেওয়ার কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাশ ভবনে নিয়ে যান অভিযুক্ত জাহিদ। সেখানে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কথা বলেন, যৌন হয়রানি করেন। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে কুরুচিপূর্ণ প্রস্তাব দেন।
অভিযুক্ত জাহিদ হাসান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
ভুক্তভোগী বলেন, জাহিদ হাসান জনি আমাকে ছবি ছবি তোলার কথা বলে, জুনিয়র হওয়ায় আমি রাজি হই। সে বলে, অবকাশ ভবনে ছবি ভালো আসে। সেখানে গিয়ে কয়েকটি ছবি তোলার পরই অশালীন কথা বলা শুরু করে। একপর্যায়ে আমার গায়ে হাত দেয়। আমি বারবার সরিয়ে দেওয়ার পরও আমার স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। আমি এমন অবস্থা দেখে সেখান থেকে চলে আসি। বিবিএ ভবনের সিঁড়িতে আবার হয়রানি করে।
ভুক্তভোগী আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক হুমায়ুন কবির স্যার আমাকে ডেকেছেন। আমি এর সঠিক বিচারের আশা করছি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বন্ধু সাদমান সাম্য বলেন, ‘ভুক্তভোগী আমার বন্ধু, সে আমাকে জানিয়েছে যে, জাহিদ ছবি তোলার নাম করে বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং কুপ্রস্তাব দেয়।’
এ বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত জাহিদ হাসান জনিকে একাধিকবার ফোন কল দেওয়া হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে অভিযোগ নিয়ে এসেছিল ভুক্তভোগী নারী শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুরা। আমি ডিনকে ডেকেছিলাম। এখন যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর নেই, আমাকেই দেখতে হচ্ছে বিষয়গুলো। আগামী রোববার ছেলের পরিবার ও ছেলে থাকবে, সংশ্লিষ্ট ডিনও থাকবেন। সবার কথা শুনে তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে একই বিশ্ববিদ্যালয়ের জাহিদ হাসান জনি নামের এক শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে। ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অফিসে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ভুক্তভোগী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের শিক্ষার্থী।
অভিযোগপত্র সূত্রে জানা গেছে, গত ২৮ আগস্ট ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে ছবি তুলে দেওয়ার কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাশ ভবনে নিয়ে যান অভিযুক্ত জাহিদ। সেখানে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ কথা বলেন, যৌন হয়রানি করেন। একপর্যায়ে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীকে কুরুচিপূর্ণ প্রস্তাব দেন।
অভিযুক্ত জাহিদ হাসান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র।
ভুক্তভোগী বলেন, জাহিদ হাসান জনি আমাকে ছবি ছবি তোলার কথা বলে, জুনিয়র হওয়ায় আমি রাজি হই। সে বলে, অবকাশ ভবনে ছবি ভালো আসে। সেখানে গিয়ে কয়েকটি ছবি তোলার পরই অশালীন কথা বলা শুরু করে। একপর্যায়ে আমার গায়ে হাত দেয়। আমি বারবার সরিয়ে দেওয়ার পরও আমার স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয়। আমি এমন অবস্থা দেখে সেখান থেকে চলে আসি। বিবিএ ভবনের সিঁড়িতে আবার হয়রানি করে।
ভুক্তভোগী আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক হুমায়ুন কবির স্যার আমাকে ডেকেছেন। আমি এর সঠিক বিচারের আশা করছি।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর বন্ধু সাদমান সাম্য বলেন, ‘ভুক্তভোগী আমার বন্ধু, সে আমাকে জানিয়েছে যে, জাহিদ ছবি তোলার নাম করে বিভিন্ন স্পর্শকাতর স্থানে হাত দেয় এবং কুপ্রস্তাব দেয়।’
এ বিষয়ে কথা বলতে অভিযুক্ত জাহিদ হাসান জনিকে একাধিকবার ফোন কল দেওয়া হলে নম্বরটি বন্ধ পাওয়া যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. হুমায়ুন কবির চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে অভিযোগ নিয়ে এসেছিল ভুক্তভোগী নারী শিক্ষার্থী ও তার বন্ধুরা। আমি ডিনকে ডেকেছিলাম। এখন যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টর নেই, আমাকেই দেখতে হচ্ছে বিষয়গুলো। আগামী রোববার ছেলের পরিবার ও ছেলে থাকবে, সংশ্লিষ্ট ডিনও থাকবেন। সবার কথা শুনে তারপর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪