ধামরাই (ঢাকা) প্রতিনিধি
ঢাকার ধামরাইয়ের এক কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে শনিবার দুপুরের দিকে স্থানীয় একটি স্কুল অ্যান্ড কলেজে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর স্থানীয়রা অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। পরে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মামলা করেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির নাম খায়রুল আনাম খন্দকার (৪৫)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার আকুর টাকুর পাড়া তালতলা গ্রামের মৃত নজরুল ইসলাম খানের ছেলে। এ ছাড়া তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার ভুক্তভোগী তার বান্ধবীদের নিয়ে ওই কলেজের নিচে গেলে খায়রুল আনাম তাদের সবাইকে ডেকে আনেন। এরপর ভুক্তভোগী ছাত্রীকে রেখে তার বান্ধবীদের চলে যেতে বলেন। এরপর ভুক্তভোগীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। পরে ভুক্তভোগীর চিৎকার করলে তাকে ছেড়ে দেন এবং এ ঘটনায় কাউকে বললে টিসি দিয়ে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন ওই শিক্ষক।
এরপর বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা খায়রুল আনামকে শনিবার তাঁর কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে কাওয়ালীপাড়া বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে বিষয়টি জানালে এসআই আলামিন ঘটনাস্থলে গিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ ওই অধ্যক্ষকে আটক করে ধামরাই থানায় নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীর মা ও মামলার বাদী বলেন, ‘ওই অধ্যক্ষ আমার মেয়ের সর্বনাশ করার চেষ্টা করেছিল। আমি তার উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ওই ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রীর মা। গতকালই ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে ওই আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
ঢাকার ধামরাইয়ের এক কলেজছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে এক শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে গ্রেপ্তারকৃত শিক্ষকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এর আগে শনিবার দুপুরের দিকে স্থানীয় একটি স্কুল অ্যান্ড কলেজে এই ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর স্থানীয়রা অভিযুক্ত শিক্ষককে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। পরে ভুক্তভোগীর মা বাদী হয়ে মামলা করেন।
গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির নাম খায়রুল আনাম খন্দকার (৪৫)। তিনি টাঙ্গাইল জেলার আকুর টাকুর পাড়া তালতলা গ্রামের মৃত নজরুল ইসলাম খানের ছেলে। এ ছাড়া তিনি ওই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গতকাল শনিবার ভুক্তভোগী তার বান্ধবীদের নিয়ে ওই কলেজের নিচে গেলে খায়রুল আনাম তাদের সবাইকে ডেকে আনেন। এরপর ভুক্তভোগী ছাত্রীকে রেখে তার বান্ধবীদের চলে যেতে বলেন। এরপর ভুক্তভোগীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। পরে ভুক্তভোগীর চিৎকার করলে তাকে ছেড়ে দেন এবং এ ঘটনায় কাউকে বললে টিসি দিয়ে বের করে দেওয়ার হুমকি দেন ওই শিক্ষক।
এরপর বিষয়টি জানাজানি হলে স্থানীয়রা খায়রুল আনামকে শনিবার তাঁর কক্ষে অবরুদ্ধ করে রাখেন। পরে কাওয়ালীপাড়া বাজার পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে বিষয়টি জানালে এসআই আলামিন ঘটনাস্থলে গিয়ে কলেজ ক্যাম্পাসে অবরুদ্ধ ওই অধ্যক্ষকে আটক করে ধামরাই থানায় নিয়ে আসেন। এ ঘটনায় ওই অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ভুক্তভোগীর মা ও মামলার বাদী বলেন, ‘ওই অধ্যক্ষ আমার মেয়ের সর্বনাশ করার চেষ্টা করেছিল। আমি তার উপযুক্ত শাস্তি চাই।’
এ বিষয়ে ধামরাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন অর রশিদ বলেন, ‘ওই ছাত্রীকে যৌন নিপীড়নের ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী ওই স্কুলছাত্রীর মা। গতকালই ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ রোববার সকালে ওই আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২১ দিন আগে