সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
চায়ের দোকানি তোফাজ্জল মোল্লা (৩৫)। নামাজ শেষে বাসা থেকে দোকানে যাচ্ছিলেন। পথে মানুষের জটলা দেখে এগিয়ে যান। ভিড় ঠেলে দেখেন, তাঁর ৫ বছর বয়সী ছেলেকে এক নারী নিয়ে যাওয়ার জন্য টানাটানি করছেন। ছেলের কান্নাকাটিতে মানুষের ভিড় জমে যায়। একপর্যায়ে তোফাজ্জলের ছেলেকে নিজের ছেলে বলে দাবি করেন ওই নারী।
এরপর উপস্থিত মানুষের সাহায্যে ওই নারীকে আটকে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে ওই নারীকে আটক করে নিয়ে যায়।
গতকাল সোমবার দুপুরে আশুলিয়ার পল্লী বিদ্যুৎ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আটক ওই নারীকে তোফাজ্জল মোল্লার করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার আদালতে পাঠিয়েছে আশুলিয়া থানার পুলিশ। তোফাজ্জল মোল্লা স্ত্রী ও ছেলে আসিফকে (৫) নিয়ে আশুলিয়ার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। গ্রেপ্তারকৃত নারী ঢাকার সাভার থানার শ্যামলাশী ভাড়ালিয়া গ্রামের আযামু মিয়ার মেয়ে আলেয়া বেগম (৪০)।
তোফাজ্জল মোল্লা বলেন, ‘আমি পল্লী বিদ্যুৎ বাসস্ট্যান্ডে চায়ের দোকান করি। আমার ছেলে বাসা থেকে আমার দোকানে আসছিল। পথের মধ্যে ওই মহিলা এই কাজ করেন। আমার ছেলে টানে একদিকে আর মহিলা টানে আরেক দিকে। এই দেখে লোকে ভিড় জমায়। আমার ছেলেকে তিনি নিজের ছেলে দাবি করে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। আমার ছেলে এই পথে নিয়মিত চলাচল করে, আশপাশের সবাই জানে যে সে আমার ছেলে। এ কারণে আমার ছেলের বড় বিপদ হওয়ার আগেই ফেরত পেয়েছি। ওই মহিলার বিচার চাই আমি। যাতে আর কখনো এমন কাজ না করতে পারে।’
আশুলিয়া থানার এসআই সাদরুজ জামান বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নারীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির বাবা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই নারীকে শিশু চুরি বা অপহরণকারী চক্রের সদস্যই মনে হয়েছে। তিনি তাঁর বসবাসের এলাকা থেকে এখানে কেন এসেছিলেন তাও স্পষ্ট করে বলতে পারেননি।
আরও খবর পড়ুন:
চায়ের দোকানি তোফাজ্জল মোল্লা (৩৫)। নামাজ শেষে বাসা থেকে দোকানে যাচ্ছিলেন। পথে মানুষের জটলা দেখে এগিয়ে যান। ভিড় ঠেলে দেখেন, তাঁর ৫ বছর বয়সী ছেলেকে এক নারী নিয়ে যাওয়ার জন্য টানাটানি করছেন। ছেলের কান্নাকাটিতে মানুষের ভিড় জমে যায়। একপর্যায়ে তোফাজ্জলের ছেলেকে নিজের ছেলে বলে দাবি করেন ওই নারী।
এরপর উপস্থিত মানুষের সাহায্যে ওই নারীকে আটকে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে ওই নারীকে আটক করে নিয়ে যায়।
গতকাল সোমবার দুপুরে আশুলিয়ার পল্লী বিদ্যুৎ বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। আটক ওই নারীকে তোফাজ্জল মোল্লার করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ মঙ্গলবার আদালতে পাঠিয়েছে আশুলিয়া থানার পুলিশ। তোফাজ্জল মোল্লা স্ত্রী ও ছেলে আসিফকে (৫) নিয়ে আশুলিয়ার পল্লী বিদ্যুৎ এলাকায় ভাড়া বাসায় বসবাস করেন। গ্রেপ্তারকৃত নারী ঢাকার সাভার থানার শ্যামলাশী ভাড়ালিয়া গ্রামের আযামু মিয়ার মেয়ে আলেয়া বেগম (৪০)।
তোফাজ্জল মোল্লা বলেন, ‘আমি পল্লী বিদ্যুৎ বাসস্ট্যান্ডে চায়ের দোকান করি। আমার ছেলে বাসা থেকে আমার দোকানে আসছিল। পথের মধ্যে ওই মহিলা এই কাজ করেন। আমার ছেলে টানে একদিকে আর মহিলা টানে আরেক দিকে। এই দেখে লোকে ভিড় জমায়। আমার ছেলেকে তিনি নিজের ছেলে দাবি করে নিয়ে যেতে চেয়েছিলেন। আমার ছেলে এই পথে নিয়মিত চলাচল করে, আশপাশের সবাই জানে যে সে আমার ছেলে। এ কারণে আমার ছেলের বড় বিপদ হওয়ার আগেই ফেরত পেয়েছি। ওই মহিলার বিচার চাই আমি। যাতে আর কখনো এমন কাজ না করতে পারে।’
আশুলিয়া থানার এসআই সাদরুজ জামান বলেন, গ্রেপ্তারকৃত নারীকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা দায়ের করেছেন শিশুটির বাবা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর ওই নারীকে শিশু চুরি বা অপহরণকারী চক্রের সদস্যই মনে হয়েছে। তিনি তাঁর বসবাসের এলাকা থেকে এখানে কেন এসেছিলেন তাও স্পষ্ট করে বলতে পারেননি।
আরও খবর পড়ুন:
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫