প্রতিনিধি
সাভার (ঢাকা): সাভারের আশুলিয়ায় চলন্ত বাসে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম। এ ঘটনায় ওই বাসটিও জব্দ করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে আশুলিয়া-সিঅ্যান্ডবি বাইপাস সড়কের আশুলিয়া গরুর হাট এলাকায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন– ঢাকার তুরাগ থানার গুলবাগ ইন্দ্রপুর ভাসমান গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে আরিয়ান (১৮), কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনা এলাকার মৃত আতিয়ারের ছেলে সাজু (২০), বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার খাটিয়ামারি এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে সুমন (২৪), নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার ধামঘর এলাকার জহুর উদ্দিনের ছেলে মনোয়ার (২৪), বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার খাটিয়ামারি এলাকার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে সোহাগ (২৫), বগুড়া জেলার দুপচাচিয়া উপজেলার জিয়ানগর গ্রামের সামছুলের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৪০)। তাঁরা সবাই তুরাগ থানার কামারপাড়া ভাসমান এলাকায় ভাড়া থেকে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল-নবীনগর মহাসড়কে মিনিবাস চালান।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগীর বোন মানিকগঞ্জে বসবাস করেন। তিনি সেখান থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের উদ্দেশে বাসে ওঠেন। রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে তাঁকে নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসের জন্য অপেক্ষা করার সময় পরিচিত দু–তিনজনের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। রাত ৯টার দিকে নিউ গ্রামবাংলা মিনিবাসের হেলপার মনোয়ার ও সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম টঙ্গী স্টেশন রোডে নামিয়ে দেওয়ার কথা বলে ৩৫ টাকা ভাড়া চান। পরিচিত দুজনকে তিনি টঙ্গী স্টেশনে নামিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। সে অনুযায়ী পরিচিত দুই পুরুষসহ তিনি মিনিবাসে ওঠেন। পথে আসামিদের কয়কেজন বাসে ওঠেন। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছার আগেই তাদের তিনজন ছাড়া বাকি সব যাত্রীকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তাদের আটকে রেখে আবার নবীনগরের দিকে নেওয়া হয়। পথে বাসের জানালা-দরজা আটকিয়ে তাঁকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে বাসের চালক, হেলপারসহ ছয় জন। এসময় তাঁর সঙ্গে থাকা দুজন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদেরও মারধর করা হয় এবং হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। রাত পৌনে ১২টার দিকে নবীনগর গলফ ক্লাব সংলগ্ন ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে পৌঁছলে সঙ্গের দুজনের চিৎকারে টহল পুলিশ এগিয়ে আসে এবং তাদের উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, টহল পুলিশ টের পেয়ে বাসটি আটকায়। এরপর ভুক্তভোগীকে উদ্ধার এবং পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় একজন পালিয়ে যান। পরে রাতেই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম বলেন, রাতেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ দুপুরে আদালতে পাঠানো হবে। ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী নারীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।
সাভার (ঢাকা): সাভারের আশুলিয়ায় চলন্ত বাসে এক তরুণীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ শনিবার সকাল ৯টার দিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) মোহাম্মদ জিয়াউল ইসলাম। এ ঘটনায় ওই বাসটিও জব্দ করা হয়েছে।
এর আগে শুক্রবার রাত পৌনে ১২টার দিকে আশুলিয়া-সিঅ্যান্ডবি বাইপাস সড়কের আশুলিয়া গরুর হাট এলাকায় এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় মামলা করেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন– ঢাকার তুরাগ থানার গুলবাগ ইন্দ্রপুর ভাসমান গ্রামের নজরুল ইসলামের ছেলে আরিয়ান (১৮), কুষ্টিয়া জেলার দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনা এলাকার মৃত আতিয়ারের ছেলে সাজু (২০), বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার খাটিয়ামারি এলাকার সুলতান মিয়ার ছেলে সুমন (২৪), নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর থানার ধামঘর এলাকার জহুর উদ্দিনের ছেলে মনোয়ার (২৪), বগুড়া জেলার ধুনট উপজেলার খাটিয়ামারি এলাকার তোফাজ্জল হোসেনের ছেলে সোহাগ (২৫), বগুড়া জেলার দুপচাচিয়া উপজেলার জিয়ানগর গ্রামের সামছুলের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৪০)। তাঁরা সবাই তুরাগ থানার কামারপাড়া ভাসমান এলাকায় ভাড়া থেকে আবদুল্লাহপুর-বাইপাইল-নবীনগর মহাসড়কে মিনিবাস চালান।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ভুক্তভোগীর বোন মানিকগঞ্জে বসবাস করেন। তিনি সেখান থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে নারায়ণগঞ্জের উদ্দেশে বাসে ওঠেন। রাত ৮টার দিকে আশুলিয়ার নবীনগর বাসস্ট্যান্ডে তাঁকে নামিয়ে দেওয়া হয়। বাসের জন্য অপেক্ষা করার সময় পরিচিত দু–তিনজনের সঙ্গে তাঁর দেখা হয়। রাত ৯টার দিকে নিউ গ্রামবাংলা মিনিবাসের হেলপার মনোয়ার ও সুপারভাইজার সাইফুল ইসলাম টঙ্গী স্টেশন রোডে নামিয়ে দেওয়ার কথা বলে ৩৫ টাকা ভাড়া চান। পরিচিত দুজনকে তিনি টঙ্গী স্টেশনে নামিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। সে অনুযায়ী পরিচিত দুই পুরুষসহ তিনি মিনিবাসে ওঠেন। পথে আসামিদের কয়কেজন বাসে ওঠেন। কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছার আগেই তাদের তিনজন ছাড়া বাকি সব যাত্রীকে নামিয়ে দেওয়া হয়। এরপর তাদের আটকে রেখে আবার নবীনগরের দিকে নেওয়া হয়। পথে বাসের জানালা-দরজা আটকিয়ে তাঁকে পালাক্রমে ধর্ষণ করে বাসের চালক, হেলপারসহ ছয় জন। এসময় তাঁর সঙ্গে থাকা দুজন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করলে তাঁদেরও মারধর করা হয় এবং হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। রাত পৌনে ১২টার দিকে নবীনগর গলফ ক্লাব সংলগ্ন ঢাকা–আরিচা মহাসড়কে পৌঁছলে সঙ্গের দুজনের চিৎকারে টহল পুলিশ এগিয়ে আসে এবং তাদের উদ্ধার করে।
পুলিশ জানায়, টহল পুলিশ টের পেয়ে বাসটি আটকায়। এরপর ভুক্তভোগীকে উদ্ধার এবং পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় একজন পালিয়ে যান। পরে রাতেই অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) জিয়াউল ইসলাম বলেন, রাতেই অভিযুক্তদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ভুক্তভোগীর করা মামলায় তাঁদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ দুপুরে আদালতে পাঠানো হবে। ঘটনার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। ভুক্তভোগী নারীকে শারীরিক পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫