গোয়ালন্দ (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন আওয়ামী লীগ নেতা আক্কাস আলী বেপারী (৬৬)। উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি সিএন্ডবি সড়কের মাথা থেকে গোদারাঘাট পর্যন্ত একটি নতুন সড়ক নির্মাণের কাজ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের।
এর আগে গত মঙ্গলবার দুপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চর দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১১ টার দিকে নিহতের ছেলে মো. চাঁন মিয়া বেপারী বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ১০-১২ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মৃত আক্কাস আলী বেপারী ছিলেন একজন ঠিকাদার। তিনিসহ স্থানীয় কয়েকজন উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা মুন্সির নিকট থেকে গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি সিএন্ডবি সড়কের মাথা থেকে গোদারাঘাট পর্যন্ত একটি নতুন সড়ক নির্মাণের কাজ সাব-কন্ট্রাক্টর হিসেবে নেন। ওই কাজটি আসামিরাও নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মৃত আক্কাস আলী বেপারী ও স্থানীয় মেম্বারসহ অন্যান্যরা কাজটি পান। এতে এজাহার নামীয় ও অজ্ঞাত ১০-১২ জন আসামিরা আক্কাস আলী বেপারীর ওপর ক্ষিপ্ত হন। ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করে ও সুযোগ খুঁজতে থাকেন। গত মঙ্গলবার (২১জুন) সকালে আক্কাস আলী ও তাঁর কাজের অংশীদার আদু মন্ডল ওই সড়কের নির্মাণকাজ দেখাশোনা করার জন্য রাখালগাছি যান। সেখানে যাওয়ার পর দুপুর ১ টার দিকে আসামিরা তাঁর ওপর হামলা চালান। আসামিরা হাতুড়ি দিয়ে তাঁর মাথায় সজোরে আঘাত করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ে, মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পরে ইঞ্জিন চালিত ট্রলার নিয়ে নদী পথে পালিয়ে যান আসামিরা।
নিহত আক্কাস আলী বেপারীর ছেলে মো. চাঁন মিয়া বেপারী বলেন, ‘আমার বাবা আলোর পথে ফিরে এসে ভালোভাবে জীবনযাপন করছিলেন। কারো কোনো ক্ষতি করেননি। আমার বাবাকে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করি।’
এদিকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, মৃত আক্কাস আলী বেপারী এক সময় চরমপন্থী দলের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও পরে সরকারের আহ্বানে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্গম এলাকার। খবর পাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ীর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল বুধবার পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
ওসি আরও বলেন, মামলার তদন্ত ও গ্রেপ্তারের স্বার্থে আসামিদের নাম গোপন রাখা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে প্রতিপক্ষের হামলায় খুন হন আওয়ামী লীগ নেতা আক্কাস আলী বেপারী (৬৬)। উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি সিএন্ডবি সড়কের মাথা থেকে গোদারাঘাট পর্যন্ত একটি নতুন সড়ক নির্মাণের কাজ নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে তাঁকে হত্যা করা হয় বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের।
এর আগে গত মঙ্গলবার দুপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চর দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ১১ টার দিকে নিহতের ছেলে মো. চাঁন মিয়া বেপারী বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখসহ আরও ১০-১২ জনকে অজ্ঞাত আসামি করে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, মৃত আক্কাস আলী বেপারী ছিলেন একজন ঠিকাদার। তিনিসহ স্থানীয় কয়েকজন উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তফা মুন্সির নিকট থেকে গোয়ালন্দ উপজেলার দেবগ্রাম ইউনিয়নের রাখালগাছি সিএন্ডবি সড়কের মাথা থেকে গোদারাঘাট পর্যন্ত একটি নতুন সড়ক নির্মাণের কাজ সাব-কন্ট্রাক্টর হিসেবে নেন। ওই কাজটি আসামিরাও নেওয়ার জন্য চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু মৃত আক্কাস আলী বেপারী ও স্থানীয় মেম্বারসহ অন্যান্যরা কাজটি পান। এতে এজাহার নামীয় ও অজ্ঞাত ১০-১২ জন আসামিরা আক্কাস আলী বেপারীর ওপর ক্ষিপ্ত হন। ক্ষিপ্ত হয়ে বিভিন্ন সময়ে তাঁকে হত্যার পরিকল্পনা করে ও সুযোগ খুঁজতে থাকেন। গত মঙ্গলবার (২১জুন) সকালে আক্কাস আলী ও তাঁর কাজের অংশীদার আদু মন্ডল ওই সড়কের নির্মাণকাজ দেখাশোনা করার জন্য রাখালগাছি যান। সেখানে যাওয়ার পর দুপুর ১ টার দিকে আসামিরা তাঁর ওপর হামলা চালান। আসামিরা হাতুড়ি দিয়ে তাঁর মাথায় সজোরে আঘাত করে এবং ধারালো অস্ত্র দিয়ে ঘাড়ে, মাথায় এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করেন। পরে ইঞ্জিন চালিত ট্রলার নিয়ে নদী পথে পালিয়ে যান আসামিরা।
নিহত আক্কাস আলী বেপারীর ছেলে মো. চাঁন মিয়া বেপারী বলেন, ‘আমার বাবা আলোর পথে ফিরে এসে ভালোভাবে জীবনযাপন করছিলেন। কারো কোনো ক্ষতি করেননি। আমার বাবাকে যারা নৃশংসভাবে হত্যা করেছে তাদেরকে আইনের মাধ্যমে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করি।’
এদিকে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, মৃত আক্কাস আলী বেপারী এক সময় চরমপন্থী দলের সঙ্গে যুক্ত থাকলেও পরে সরকারের আহ্বানে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসেন। ঘটনাটি অত্যন্ত দুর্গম এলাকার। খবর পাওয়ার পর মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজবাড়ীর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। ময়নাতদন্ত শেষে গতকাল বুধবার পরিবারের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
ওসি আরও বলেন, মামলার তদন্ত ও গ্রেপ্তারের স্বার্থে আসামিদের নাম গোপন রাখা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশ কাজ করছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫