নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তিস্তা ব্যাটালিয়ন-২ (৬১ বিজিবি) পরিচালিত নিয়োগ পরীক্ষা চলার সময় এক ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তি সারওয়ার মণ্ডল সজীব নামের এক পরীক্ষার্থীর হয়ে কেন্দ্রে আসেন। তাঁর নাম মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম।
তিনি জানান, অন্যের হয়ে পরীক্ষা দিতে আসা মিজানুর রহমান নামের একজনকে আটক করা হয়। আটক মিজানুর রহমান ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সিন্দুরনা গ্রামের খলিফার রহমানের ছেলে।
মিজান বিজিবি কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন, বিভিন্ন বাহিনীতে লোক নিয়োগের নামে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত দালাল চক্রের সদস্য আসাদুজ্জামান ও ফজলুল তাঁকে তিস্তা ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসে। এর মধ্যে আসাদুজ্জামান দালাল চক্রের প্রধান। আসাদুজ্জামান এবং ফজলুল দুজনেই ঠাকুরগাঁও শহরের হাজীপাড়ায় বসবাস করেন।
মাস্টার্স পাস করে এখনো বেকার আছেন মিজান। তিনি আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে ঠাকুরগাঁও শহরের হাজীপাড়াতে একটি মেসে থাকেন। সেখানে বসে বিপিএড পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ওই মেসের পাশেই বাসা নিয়ে থাকেন দালাল চক্রের সদস্য ফজলুল। মিজানুর রহমানের উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি। এ কারণে দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য ফজলুল তাঁকে প্রকৃত প্রার্থী সারওয়ার মণ্ডল সজীবের হয়ে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। দালাল চক্র তাঁর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার চুক্তি করে এবং অগ্রিম ৫ হাজার টাকা দেয়। এ সময় মুন্না, সজীব ও রাশেদ নামে আরও কয়েকজন ভুয়া প্রার্থী ছিলেন। সরওয়ার মণ্ডল সজীবের হয়ে শুধু মিজানুর রহমান পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশ করেন।
শরিফুল ইসলাম আরও জানান, বিজিবির হাতে আটক মিজানুর রহমানকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ভুয়া প্রার্থী ও দালালচক্রের বিরুদ্ধে হাতীবান্ধা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগেও গত ১৮ জুলাই সাতক্ষীরায় বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়নের নিয়োগ পরীক্ষা চলার সময়ে বিজিবিতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত এক সেনা সদস্যসহ দুই প্রতারককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তিস্তা ব্যাটালিয়ন-২ (৬১ বিজিবি) পরিচালিত নিয়োগ পরীক্ষা চলার সময় এক ভুয়া পরীক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক ব্যক্তি সারওয়ার মণ্ডল সজীব নামের এক পরীক্ষার্থীর হয়ে কেন্দ্রে আসেন। তাঁর নাম মোহাম্মদ মিজানুর রহমান।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছেন বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরিফুল ইসলাম।
তিনি জানান, অন্যের হয়ে পরীক্ষা দিতে আসা মিজানুর রহমান নামের একজনকে আটক করা হয়। আটক মিজানুর রহমান ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার সিন্দুরনা গ্রামের খলিফার রহমানের ছেলে।
মিজান বিজিবি কর্মকর্তাদের জানিয়েছেন, বিভিন্ন বাহিনীতে লোক নিয়োগের নামে প্রতারণার সঙ্গে জড়িত দালাল চক্রের সদস্য আসাদুজ্জামান ও ফজলুল তাঁকে তিস্তা ব্যাটালিয়নে নিয়ে আসে। এর মধ্যে আসাদুজ্জামান দালাল চক্রের প্রধান। আসাদুজ্জামান এবং ফজলুল দুজনেই ঠাকুরগাঁও শহরের হাজীপাড়ায় বসবাস করেন।
মাস্টার্স পাস করে এখনো বেকার আছেন মিজান। তিনি আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে ঠাকুরগাঁও শহরের হাজীপাড়াতে একটি মেসে থাকেন। সেখানে বসে বিপিএড পরীক্ষার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ওই মেসের পাশেই বাসা নিয়ে থাকেন দালাল চক্রের সদস্য ফজলুল। মিজানুর রহমানের উচ্চতা ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি। এ কারণে দালাল চক্রের সক্রিয় সদস্য ফজলুল তাঁকে প্রকৃত প্রার্থী সারওয়ার মণ্ডল সজীবের হয়ে লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য পরীক্ষা কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। দালাল চক্র তাঁর সঙ্গে ৫০ হাজার টাকার চুক্তি করে এবং অগ্রিম ৫ হাজার টাকা দেয়। এ সময় মুন্না, সজীব ও রাশেদ নামে আরও কয়েকজন ভুয়া প্রার্থী ছিলেন। সরওয়ার মণ্ডল সজীবের হয়ে শুধু মিজানুর রহমান পরীক্ষা দেওয়ার জন্য ভেতরে প্রবেশ করেন।
শরিফুল ইসলাম আরও জানান, বিজিবির হাতে আটক মিজানুর রহমানকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে। ভুয়া প্রার্থী ও দালালচক্রের বিরুদ্ধে হাতীবান্ধা থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর আগেও গত ১৮ জুলাই সাতক্ষীরায় বিজিবির ৩৩ ব্যাটালিয়নের নিয়োগ পরীক্ষা চলার সময়ে বিজিবিতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণার অভিযোগে অবসরপ্রাপ্ত এক সেনা সদস্যসহ দুই প্রতারককে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৯ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে