মানিকগঞ্জ ও সিঙ্গাইর প্রতিনিধি
মানিকগঞ্জে র্যাব পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কাছে থাকা ৯৫ ভরি সোনার গয়না ডাকাতি ও ব্যবসায়ীকে অপহরণের ঘটনায় ৪৮ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার ও ডাকাত দলের আরও দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের তথ্যের ভিত্তিতে গোয়ালঘরের মাটি খুঁড়ে এসব স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফরিদপুরের কোতোয়ালী থানার রঘুনাথপুর এলাকার আহম্মেদ শেখের ছেলে সিদ্দিক শেখ (৫০) ও রাজবাড়ী জেলার সদর থানার শ্রীপুর এলাকার মৃত আবুল কালাম মিয়ার ছেলে শাহ আলম মিয়া (৪৮)।
আজ বৃহস্পতিবার দুপরে মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে গোলাম আজাদ খান বলেন, সোনার গয়না ডাকাতি ও ব্যবসায়ীকে অপহরণ মামলার তদন্তকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ডাকাত দলের সদস্য সিদ্দিক শেখকে গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার কুচিয়ামোড়া টোলপ্লাজা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিদ্দিক শেখের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ডাকাত দলের অপর সদস্য শাহ আলম মিয়াকে বিকেল পাঁচটার দিকে রাজবাড়ী জেলার শ্রীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরপর শাহ আলম মিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাঁর নিজ বসতবাড়ির গোয়ালঘরের মাটি খুঁড়ে ৪৮ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে গ্রেপ্তার ডাকাত দলের সদস্যদের আদালতে সোপর্দ করা হবে।
এর আগে, ১ জুন সকাল ৭টার দিকে মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে ঢাকার দোহারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী সুমন হালদার ও তাঁর সঙ্গে থাকা আরও তিন সঙ্গীকে ৯৫ ভরি স্বর্ণের গয়নাসহ জোর করে র্যাবের স্টিকারযুক্ত মাইক্রোবাসে তুলে নেয় ডাকাত দলের সদস্যরা। পরে উপজেলার গোলাইডাঙ্গা এলাকা থেকে ডাকাত দলের গাড়ির গতিরোধ করে এক র্যাব সদস্য, চালকসহ পাঁচজনকে আটক করে ধোলাই দিয়ে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই সুমন হালদার বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় র্যাব সদস্যের নাম উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়ারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, এ ঘটনার সঙ্গে র্যাব–১–এর এক সদস্য জড়িত আছেন। মামলায় তাঁর নাম রয়েছে। এ ঘটনায় প্রথমে পাঁচজনকে আটক করা হলেও পরবর্তী সময় মামলা হলে চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
মানিকগঞ্জে র্যাব পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কাছে থাকা ৯৫ ভরি সোনার গয়না ডাকাতি ও ব্যবসায়ীকে অপহরণের ঘটনায় ৪৮ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার ও ডাকাত দলের আরও দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের তথ্যের ভিত্তিতে গোয়ালঘরের মাটি খুঁড়ে এসব স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন ফরিদপুরের কোতোয়ালী থানার রঘুনাথপুর এলাকার আহম্মেদ শেখের ছেলে সিদ্দিক শেখ (৫০) ও রাজবাড়ী জেলার সদর থানার শ্রীপুর এলাকার মৃত আবুল কালাম মিয়ার ছেলে শাহ আলম মিয়া (৪৮)।
আজ বৃহস্পতিবার দুপরে মানিকগঞ্জ পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ গোলাম আজাদ খান এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
প্রেস ব্রিফিংয়ে গোলাম আজাদ খান বলেন, সোনার গয়না ডাকাতি ও ব্যবসায়ীকে অপহরণ মামলার তদন্তকালে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ডাকাত দলের সদস্য সিদ্দিক শেখকে গতকাল বুধবার বেলা ১১টার দিকে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান থানার কুচিয়ামোড়া টোলপ্লাজা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সিদ্দিক শেখের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ডাকাত দলের অপর সদস্য শাহ আলম মিয়াকে বিকেল পাঁচটার দিকে রাজবাড়ী জেলার শ্রীপুর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এরপর শাহ আলম মিয়ার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তাঁর নিজ বসতবাড়ির গোয়ালঘরের মাটি খুঁড়ে ৪৮ ভরি স্বর্ণ উদ্ধার করা হয়। আইনি প্রক্রিয়া শেষে গ্রেপ্তার ডাকাত দলের সদস্যদের আদালতে সোপর্দ করা হবে।
এর আগে, ১ জুন সকাল ৭টার দিকে মানিকগঞ্জ জেলার সিঙ্গাইর উপজেলার জামশা ইউনিয়নের আমতলা গ্রামে ঢাকার দোহারের স্বর্ণ ব্যবসায়ী সুমন হালদার ও তাঁর সঙ্গে থাকা আরও তিন সঙ্গীকে ৯৫ ভরি স্বর্ণের গয়নাসহ জোর করে র্যাবের স্টিকারযুক্ত মাইক্রোবাসে তুলে নেয় ডাকাত দলের সদস্যরা। পরে উপজেলার গোলাইডাঙ্গা এলাকা থেকে ডাকাত দলের গাড়ির গতিরোধ করে এক র্যাব সদস্য, চালকসহ পাঁচজনকে আটক করে ধোলাই দিয়ে পুলিশে দেয় স্থানীয়রা।
এ ঘটনায় ওই দিন রাতেই সুমন হালদার বাদী হয়ে মামলা করেন। মামলায় র্যাব সদস্যের নাম উল্লেখ করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করে সিঙ্গাইর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়ারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছিলেন, এ ঘটনার সঙ্গে র্যাব–১–এর এক সদস্য জড়িত আছেন। মামলায় তাঁর নাম রয়েছে। এ ঘটনায় প্রথমে পাঁচজনকে আটক করা হলেও পরবর্তী সময় মামলা হলে চারজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫