ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ছেলের কুড়ালের কোপে আহত হয়ে এক বাবার মৃত্যু হয়েছে। ছেলেকে জমিজমা লিখে না দেওয়ায় গত ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) উপজেলার শহর গোপিনপুর চওনাপাড়া গ্রামে বাবা আজহার আলীকে (৭০) কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে মাথায় আঘাত করেন ছেলে। গতকাল সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আজ মঙ্গলবার ৯২০ ডিসেম্বর) তাঁকে দাফন করা হয়েছে।
এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার বারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, আজহার আলীর পাঁচ মেয়ে ও এক ছেলে। একমাত্র ছেলে আব্দুর রহিম (৩২) জমিজমা বিক্রি করে মালয়েশিয়া ও সৌদি আরব প্রবাস জীবন কাটিয়ে বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছেন। বাবা আজাহার এরই মধ্যে জমিজমার প্রাপ্য অংশ মেয়েদের বুঝিয়ে দিয়েছেন। এ নিয়ে বাবা-ছেলের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হতো। জমিজমার ভাগাভাগি নিয়ে গত ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) রাতে বাবা-ছেলের ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে বাবার মাথায় কুড়াল দিয়ে কোপ দেন ছেলে আব্দুর রহিম।
এ সময় তাঁর মা রহিমা বেগমও আহত হন। স্থানীয়রা তাঁদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে আহত আজাহার আলীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সোমবার মারা যান।
এ ঘটনায় গত ১২ ডিসেম্বর (সোমবার) নিহতের মেয়ে রোকসানা বেগম বাদী হয়ে ঘাটাইল থানায় মারামারি ঘটনার মামলা করেন। মামলায় নিহতের ছেলে আব্দুর রহিম ও তাঁর স্ত্রী ফাতেমা আক্তারকে আসামি করা হয়। বর্তমানে তারা দুজনই টাঙ্গাইল জেলহাজতে রয়েছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধলাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হক বলেন, ‘মারামারির ঘটনার মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে। মামলার অভিযুক্ত আসামিরা বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন।’
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে ছেলের কুড়ালের কোপে আহত হয়ে এক বাবার মৃত্যু হয়েছে। ছেলেকে জমিজমা লিখে না দেওয়ায় গত ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) উপজেলার শহর গোপিনপুর চওনাপাড়া গ্রামে বাবা আজহার আলীকে (৭০) কুড়াল দিয়ে কুপিয়ে মাথায় আঘাত করেন ছেলে। গতকাল সোমবার (১৯ ডিসেম্বর) ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। আজ মঙ্গলবার ৯২০ ডিসেম্বর) তাঁকে দাফন করা হয়েছে।
এ ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঘাটাইল থানার বারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, আজহার আলীর পাঁচ মেয়ে ও এক ছেলে। একমাত্র ছেলে আব্দুর রহিম (৩২) জমিজমা বিক্রি করে মালয়েশিয়া ও সৌদি আরব প্রবাস জীবন কাটিয়ে বর্তমানে বাড়িতে অবস্থান করছেন। বাবা আজাহার এরই মধ্যে জমিজমার প্রাপ্য অংশ মেয়েদের বুঝিয়ে দিয়েছেন। এ নিয়ে বাবা-ছেলের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ হতো। জমিজমার ভাগাভাগি নিয়ে গত ৬ ডিসেম্বর (মঙ্গলবার) রাতে বাবা-ছেলের ঝগড়া হয়। ঝগড়ার একপর্যায়ে বাবার মাথায় কুড়াল দিয়ে কোপ দেন ছেলে আব্দুর রহিম।
এ সময় তাঁর মা রহিমা বেগমও আহত হন। স্থানীয়রা তাঁদেরকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। পরে আহত আজাহার আলীকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল সোমবার মারা যান।
এ ঘটনায় গত ১২ ডিসেম্বর (সোমবার) নিহতের মেয়ে রোকসানা বেগম বাদী হয়ে ঘাটাইল থানায় মারামারি ঘটনার মামলা করেন। মামলায় নিহতের ছেলে আব্দুর রহিম ও তাঁর স্ত্রী ফাতেমা আক্তারকে আসামি করা হয়। বর্তমানে তারা দুজনই টাঙ্গাইল জেলহাজতে রয়েছেন।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ধলাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) ফজলুল হক বলেন, ‘মারামারির ঘটনার মামলাটি এখন হত্যা মামলায় রূপান্তরিত হবে। মামলার অভিযুক্ত আসামিরা বর্তমানে জেলহাজতে রয়েছেন।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪