নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে গেছে। আজ সোমবার শুনানি পিছিয়ে আগামী ২০ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই মামলার বিচার চলছে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক শুনানি করে। এরপর ট্রাইব্যুনাল সোমবার দিন ধার্য করেন। আজ রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
বিশেষ পিপি আবু আবদুল্লাহ ভূঁঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিচারক করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় আবরার হত্যা মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির দিন পিছিয়েছে।
গত ২৩ আগস্ট এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মাত্র কয়েকটি কার্যদিবসের মধ্যে ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত করা হয়। তিন আসামির পক্ষে মোট ছয়জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীরি সঙ্গে জড়িত। মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তাঁরা সবাই কারাগারে আছেন।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার তদন্তে জানা যায়, রাত ১০টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয় তাঁকে। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়।
মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন-ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ছাত্র আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানি পিছিয়ে গেছে। আজ সোমবার শুনানি পিছিয়ে আগামী ২০ অক্টোবর দিন ধার্য করা হয়।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এ এই মামলার বিচার চলছে। গত বুধবার ও বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপক্ষ যুক্তিতর্ক শুনানি করে। এরপর ট্রাইব্যুনাল সোমবার দিন ধার্য করেন। আজ রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ায় ট্রাইব্যুনালের ভারপ্রাপ্ত বিচারক পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
বিশেষ পিপি আবু আবদুল্লাহ ভূঁঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিচারক করোনায় আক্রান্ত হওয়ায় আবরার হত্যা মামলার যুক্তিতর্ক শুনানির দিন পিছিয়েছে।
গত ২৩ আগস্ট এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। গত বছর ১৫ সেপ্টেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করার পর সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। মাত্র কয়েকটি কার্যদিবসের মধ্যে ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত করা হয়। তিন আসামির পক্ষে মোট ছয়জন সাক্ষ্য দেন।
২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার হত্যা মামলায় ২৫ জনকে আসামি করে চার্জশিট দেওয়া হয়। চার্জশিটভুক্ত সব আসামি বুয়েটের ছাত্র ও ছাত্রলীগের রাজনীরি সঙ্গে জড়িত। মামলার তদন্ত চলাকালীন সময়ে ২১ আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে গত বছর ১২ জানুয়ারি অমত্য ইসলাম ওরফে মোর্শেদ নামে একজন আত্মসমর্পণ করেন। তাঁরা সবাই কারাগারে আছেন।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যায় বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরে বাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডোর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় হত্যা মামলা করেন।
মামলার তদন্তে জানা যায়, রাত ১০টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয় তাঁকে। কিলঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়।
মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন-ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
পুলিশের চলমান বিশেষ অভিযানে রাজধানীসহ সারা দেশে আরও ১ হাজার ১৮০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের মধ্যে বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৮৪৮ এবং অন্যান্য অপরাধে জড়িত ৩৩২ জন।
৪ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
১২ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
১৪ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
১৫ দিন আগে