নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা জেলা উত্তর যুব মহিলা লীগের সাময়িক বহিষ্কৃত যুগ্ম সম্পাদক তাবাসসুম মেহনাজ মিশুকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগম এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে সাভারে স্কুলছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করা, নেশাদ্রব্য খাওয়ানো, ধর্ষণচেষ্টায় সহযোগিতা করা ও বাসার ব্যালকনি থেকে ফেলে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হন মিশু। স্কুলছাত্রীর মায়ের সাভার মডেল থানায় দায়ের করা মামলায় গত শনিবার দুপুরে সাভার উপজেলা পরিষদসংলগ্ন শাহানাজ গার্ডেনের এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিশুকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। আদালত মিশুকে কারাগারে পাঠিয়ে রিমান্ড শুনানির জন্য আজ দিন ধার্য করেন।
মিশুকে কারাগার থেকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে মিশুর জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলায় বলা হয়, আসামিরা সাভারের গেন্ডা এলাকার বাসস্ট্যান্ড শাহানাজ গার্ডেনের বাসিন্দা। বাদীর মেয়ে সাভারের একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ালেখা করে।
পূর্বপরিচয় ও প্রতিবেশীর সূত্র ধরে ভুক্তভোগীকে কৌশলে মেহনাজ তাঁর বাসায় নিয়ে যান। পরে গভীর রাতে ওই ছাত্রীকে বাসায় বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার চেষ্টা করেন। এ সময় আতিক (মিশুর কথিত স্বামী) ভুক্তভোগীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। রাজি না হলে তাঁকে সিগারেটের ছ্যাঁকা ও নেশাজাতীয় দ্রব্য খাওয়ানো হয়। পরে বাসার পঞ্চম তলার ব্যালকনি থেকে নিচে ফেলে দেন মিশু ও আতিক। স্থানীয়রা ভুক্তভোগীকে গুরুতর আহত অবস্থায় সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে গিয়ে মিশু ভুক্তভোগীকে ঘটনা কাউকে না জানাতে হুমকি দেন এবং সে নিজে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিল বলে সবাইকে জানাতে বলেন। ১৫ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর কিছুটা সুস্থ হলে খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর পরিবার ওই ছাত্রীকে বাসায় নিয়ে যায়।
ওই ছাত্রীর মায়ের মামলায় আসামি হিসেবে আতিকুর রহমান আতিকের নামও উল্লেখ করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করেন, অপ্রাপ্ত বয়স্ক একজন স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার সহযোগী মিশু। তাঁর বিরুদ্ধে বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার অভিযোগ রয়েছে। ঘটনার প্রকৃত রহস্য এবং সহযোগী আসামিদের গ্রেপ্তার করতে মিশুকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন।
ঢাকা জেলা উত্তর যুব মহিলা লীগের সাময়িক বহিষ্কৃত যুগ্ম সম্পাদক তাবাসসুম মেহনাজ মিশুকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রাবেয়া বেগম এই রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে সাভারে স্কুলছাত্রীকে বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করা, নেশাদ্রব্য খাওয়ানো, ধর্ষণচেষ্টায় সহযোগিতা করা ও বাসার ব্যালকনি থেকে ফেলে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার হন মিশু। স্কুলছাত্রীর মায়ের সাভার মডেল থানায় দায়ের করা মামলায় গত শনিবার দুপুরে সাভার উপজেলা পরিষদসংলগ্ন শাহানাজ গার্ডেনের এলাকায় নিজ বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই দিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিশুকে আদালতে হাজির করে সাত দিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। আদালত মিশুকে কারাগারে পাঠিয়ে রিমান্ড শুনানির জন্য আজ দিন ধার্য করেন।
মিশুকে কারাগার থেকে আজ আদালতে হাজির করা হয়। আসামি পক্ষের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল করে মিশুর জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত তিন দিন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলায় বলা হয়, আসামিরা সাভারের গেন্ডা এলাকার বাসস্ট্যান্ড শাহানাজ গার্ডেনের বাসিন্দা। বাদীর মেয়ে সাভারের একটি স্কুলে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ালেখা করে।
পূর্বপরিচয় ও প্রতিবেশীর সূত্র ধরে ভুক্তভোগীকে কৌশলে মেহনাজ তাঁর বাসায় নিয়ে যান। পরে গভীর রাতে ওই ছাত্রীকে বাসায় বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার চেষ্টা করেন। এ সময় আতিক (মিশুর কথিত স্বামী) ভুক্তভোগীকে ধর্ষণের চেষ্টা করেন। রাজি না হলে তাঁকে সিগারেটের ছ্যাঁকা ও নেশাজাতীয় দ্রব্য খাওয়ানো হয়। পরে বাসার পঞ্চম তলার ব্যালকনি থেকে নিচে ফেলে দেন মিশু ও আতিক। স্থানীয়রা ভুক্তভোগীকে গুরুতর আহত অবস্থায় সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। হাসপাতালে গিয়ে মিশু ভুক্তভোগীকে ঘটনা কাউকে না জানাতে হুমকি দেন এবং সে নিজে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করেছিল বলে সবাইকে জানাতে বলেন। ১৫ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর কিছুটা সুস্থ হলে খবর পেয়ে ভুক্তভোগীর পরিবার ওই ছাত্রীকে বাসায় নিয়ে যায়।
ওই ছাত্রীর মায়ের মামলায় আসামি হিসেবে আতিকুর রহমান আতিকের নামও উল্লেখ করা হয়। তদন্ত কর্মকর্তা রিমান্ড আবেদনে উল্লেখ করেন, অপ্রাপ্ত বয়স্ক একজন স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের চেষ্টার সহযোগী মিশু। তাঁর বিরুদ্ধে বিবস্ত্র করে ছবি তুলে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার অভিযোগ রয়েছে। ঘটনার প্রকৃত রহস্য এবং সহযোগী আসামিদের গ্রেপ্তার করতে মিশুকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের প্রয়োজন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৮ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৬ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৬ দিন আগে