নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার শুক্রাবাদ এলাকায় অনলাইনে ফেসিয়াল সেবা অর্ডার করে বিউটিশিয়ানকে বাসায় ডেকে ধর্ষণের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানী শ্যামলীতে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এইচএম আজিমুল হক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রিয়াদ (২৪) ও ইয়াছিন হোসেন ওরফে সিয়াম (২৩)।
ডিসি আজিমুল বলেন, ধর্ষণের শিকার বিউটিশিয়ান নারী হাজারীবাগ এলাকায় বসবাস করেন। তিনি পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। সেখানে তিনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে বাসায় গিয়ে নারীদের ফেসিয়ালসহ বিউটি পার্লারের সেবা দিতেন। পেজে দেওয়া নম্বরে গত ১১ অক্টোবর মেয়ে কণ্ঠে সেই নারীকে ফোন দেওয়া হয়। জানানো হয়, শুক্রাবাদ এলাকায় ফেসিয়াল সেবা দিতে হবে। সাভার থেকে সে বিউটিশিয়ান শুক্রাবাদের উদ্দেশে রওনা হন। রাস্তায় থাকতেই একটি ছেলে কণ্ঠে (রিয়াদ) তাঁর অবস্থান সম্পর্কে বারবার জানতে চাওয়া হচ্ছিল। সন্ধ্যার পর সেই নারীকে রিয়াদের শুক্রাবাদের ভাড়া বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় খালি বাসায় রিয়াদ তাঁর বন্ধু সিয়াম ও তাঁর আরেক বন্ধু জিতু মিলে সেই নারীকে ধর্ষণ করে। পরে তাকে একটি সিএনজি অটোরিকশাতে তুলে দেয় তারা। ওই নারী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে উল্লেখ করে ডিসি তেজগাঁও বলেন, ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত তিনজনই একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী। গ্রেপ্তার রিয়াদ ও সিয়াম সরাসরি ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। এ ধর্ষণের সঙ্গে তাঁদের আরেক বন্ধু জিতুও সরাসরি জড়িত।
আজিমুল হক বলেন, ভুক্তভোগী অভিযোগ দিতে প্রথমে ধানমন্ডি থানায় যান। কিন্তু ঘটনাস্থল ধানমন্ডি থানার অধীন না হওয়ায় পশেরেবাংলা নগর থানায় গিয়ে অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে শেরেবাংলা থানায় একটি মামলা হয়। সেই মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরেকজন পলাতক।
অনলাইন ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রেই নানা ধরনের অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ধরনের ঘটনা অনেকটাই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে উল্লেখ করে বিভাগের পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘বাসা–বাড়িতে যে কোনো সার্ভিস দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহক এবং সেবাদানকারী ব্যক্তিদের আরও সতর্ক হতে হবে।’
তবে সংবাদ সম্মেলনের শেষের দিকে সাংবাদিকেরা সিয়াম এবং রিয়াদের ছবি তোলেন। এ সময় ঘটনা সম্পর্কে তাঁদের কাছে জানতে চাইলে দুজনেই বলেন, তাঁরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। তাঁদের ফাঁসানো হয়েছে।
রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানার শুক্রাবাদ এলাকায় অনলাইনে ফেসিয়াল সেবা অর্ডার করে বিউটিশিয়ানকে বাসায় ডেকে ধর্ষণের ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানী শ্যামলীতে তেজগাঁও বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার এইচএম আজিমুল হক সংবাদ সম্মেলনে এ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. রিয়াদ (২৪) ও ইয়াছিন হোসেন ওরফে সিয়াম (২৩)।
ডিসি আজিমুল বলেন, ধর্ষণের শিকার বিউটিশিয়ান নারী হাজারীবাগ এলাকায় বসবাস করেন। তিনি পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। সেখানে তিনি ফেসবুক পেজের মাধ্যমে অর্ডার নিয়ে বাসায় গিয়ে নারীদের ফেসিয়ালসহ বিউটি পার্লারের সেবা দিতেন। পেজে দেওয়া নম্বরে গত ১১ অক্টোবর মেয়ে কণ্ঠে সেই নারীকে ফোন দেওয়া হয়। জানানো হয়, শুক্রাবাদ এলাকায় ফেসিয়াল সেবা দিতে হবে। সাভার থেকে সে বিউটিশিয়ান শুক্রাবাদের উদ্দেশে রওনা হন। রাস্তায় থাকতেই একটি ছেলে কণ্ঠে (রিয়াদ) তাঁর অবস্থান সম্পর্কে বারবার জানতে চাওয়া হচ্ছিল। সন্ধ্যার পর সেই নারীকে রিয়াদের শুক্রাবাদের ভাড়া বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় খালি বাসায় রিয়াদ তাঁর বন্ধু সিয়াম ও তাঁর আরেক বন্ধু জিতু মিলে সেই নারীকে ধর্ষণ করে। পরে তাকে একটি সিএনজি অটোরিকশাতে তুলে দেয় তারা। ওই নারী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা গেছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে উল্লেখ করে ডিসি তেজগাঁও বলেন, ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত তিনজনই একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী। গ্রেপ্তার রিয়াদ ও সিয়াম সরাসরি ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে। এ ধর্ষণের সঙ্গে তাঁদের আরেক বন্ধু জিতুও সরাসরি জড়িত।
আজিমুল হক বলেন, ভুক্তভোগী অভিযোগ দিতে প্রথমে ধানমন্ডি থানায় যান। কিন্তু ঘটনাস্থল ধানমন্ডি থানার অধীন না হওয়ায় পশেরেবাংলা নগর থানায় গিয়ে অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে শেরেবাংলা থানায় একটি মামলা হয়। সেই মামলার তদন্ত করতে গিয়ে ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরেকজন পলাতক।
অনলাইন ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক ক্ষেত্রেই নানা ধরনের অভিযোগ পাওয়া যায়। এ ধরনের ঘটনা অনেকটাই আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে উল্লেখ করে বিভাগের পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘বাসা–বাড়িতে যে কোনো সার্ভিস দেওয়ার ক্ষেত্রে গ্রাহক এবং সেবাদানকারী ব্যক্তিদের আরও সতর্ক হতে হবে।’
তবে সংবাদ সম্মেলনের শেষের দিকে সাংবাদিকেরা সিয়াম এবং রিয়াদের ছবি তোলেন। এ সময় ঘটনা সম্পর্কে তাঁদের কাছে জানতে চাইলে দুজনেই বলেন, তাঁরা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত নন। তাঁদের ফাঁসানো হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে