উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাজধানীর উত্তরখানে স্বামীর বাড়ির ডোবা থেকে নুসরাত জাহান মিথিলা (১৮) নামে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী ওমর ফারুক (২৩), শ্বশুর আব্দুল মান্নান (৫৫) ও শাশুরি ফাতেহা ইয়াসমিনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুর ২টার দিকে উত্তরখানের চামুরখান মোড়ে আব্দুল মান্নানের বাড়ির ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে বিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওর্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নিহত ওই তরুণী উত্তরখানের চামুরখান মোড় এলাকার ওমর ফারুকের স্ত্রী। অপরদিকে একই এলাকার হেলাল মার্কেটের রমজান আলীর মেয়ে।
নিহত তরুণীর চাচাতো ভাই মো. রাসেল খান ও চাচাতো বোন আইরিন আক্তার আজ বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্বশুর বাড়ির লোকজন মিথিলাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। যে কারণে মিথিলা বাবার বাড়ি চলে আসছিল। গতকাল (মঙ্গলবার) বিকেল ৪টার দিকে মিথিলার বাবা তাকে তার স্বামীর বাড়ি দিয়ে আসে। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মিথিলা তার মায়ের সঙ্গে সর্বশেষ কথা বলে।’
তারা আরও জানান, পরে সকালে খবর আসে মিথিলাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারপর দুপুরের দিকে মিথিলার মরদেহ তার শ্বশুর বাড়ির ডোবায় পাওয়া যায়।
উত্তরখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী আবুল কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ডোবায় এক নারীর মরদেহ ভাসছে, এমন খবর পাই। পরে দুপুর ২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওর্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আবুল কালাম আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহতের বাবা রমজান আলী বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় মেয়ের স্বামী ওমর ফারুক, শ্বশুর আব্দুল মান্নান, শাশুরি ফাতেহা ইয়াসমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
থানা পুলিশ সূত্র জানা, মেয়েটি তার শ্বশুর বাড়িতে খাপ খাওয়াতে পারছিলেন না। যে কারণে পূর্বেও একবার অভিমান করে তার এক বান্ধবীর বাসায় চলে গিয়েছিল।
রাজধানীর উত্তরখানে স্বামীর বাড়ির ডোবা থেকে নুসরাত জাহান মিথিলা (১৮) নামে এক তরুণীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী ওমর ফারুক (২৩), শ্বশুর আব্দুল মান্নান (৫৫) ও শাশুরি ফাতেহা ইয়াসমিনকে (৪০) গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
আজ বুধবার দুপুর ২টার দিকে উত্তরখানের চামুরখান মোড়ে আব্দুল মান্নানের বাড়ির ডোবা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পরে বিকেলে ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওর্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
নিহত ওই তরুণী উত্তরখানের চামুরখান মোড় এলাকার ওমর ফারুকের স্ত্রী। অপরদিকে একই এলাকার হেলাল মার্কেটের রমজান আলীর মেয়ে।
নিহত তরুণীর চাচাতো ভাই মো. রাসেল খান ও চাচাতো বোন আইরিন আক্তার আজ বুধবার রাতে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শ্বশুর বাড়ির লোকজন মিথিলাকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করতো। যে কারণে মিথিলা বাবার বাড়ি চলে আসছিল। গতকাল (মঙ্গলবার) বিকেল ৪টার দিকে মিথিলার বাবা তাকে তার স্বামীর বাড়ি দিয়ে আসে। পরে রাত সাড়ে ১০টার দিকে মিথিলা তার মায়ের সঙ্গে সর্বশেষ কথা বলে।’
তারা আরও জানান, পরে সকালে খবর আসে মিথিলাকে পাওয়া যাচ্ছে না। তারপর দুপুরের দিকে মিথিলার মরদেহ তার শ্বশুর বাড়ির ডোবায় পাওয়া যায়।
উত্তরখান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী আবুল কালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ডোবায় এক নারীর মরদেহ ভাসছে, এমন খবর পাই। পরে দুপুর ২টার দিকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সোহরাওর্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
ওসি আবুল কালাম আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় নিহতের বাবা রমজান আলী বাদী হয়ে আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে একটি মামলা করেছেন। ওই মামলায় মেয়ের স্বামী ওমর ফারুক, শ্বশুর আব্দুল মান্নান, শাশুরি ফাতেহা ইয়াসমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
থানা পুলিশ সূত্র জানা, মেয়েটি তার শ্বশুর বাড়িতে খাপ খাওয়াতে পারছিলেন না। যে কারণে পূর্বেও একবার অভিমান করে তার এক বান্ধবীর বাসায় চলে গিয়েছিল।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৩ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১২ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
২৫ দিন আগেগণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫