নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সমাজের উচ্চবিত্তদের টার্গেট করে বাসায় ডাকেন। গোপনে তাঁদের ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করেন। এমন একাধিক প্রভাবশালীর অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোববার মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তার মৌকে মাদকসহ আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। আটকের ১৪ ঘণ্টা পর এই দুই মডেলের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা করে পুলিশ।
তবে এই দুই নারীর আটক নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এর পেছনে হয়তো কোনো প্রভাবশালীর হাতে আছে। পেছন থেকে তাঁরাই কলকাঠি নাড়ছেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ বলেছেন, পিয়াসা ও মৌয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণা করার অনেক অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করছে। সেই তদন্তের অংশ হিসেবে গুলশানে ফারিয়া ও মোহাম্মদপুরে মৌয়ের বাসায় অভিযান চালানো হয়। তাঁদের বাসা থেকে বিদেশি মদ, ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। গুলশান ও মোহাম্মদপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতারণার অভিযোগের বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গোয়েন্দা পুলিশের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কিছুদিন আগে এক প্রভাবশালীর সঙ্গে মডেল পিয়াসার ঝামেলা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ওই ঝামেলার সঙ্গে পুলিশি অভিযানের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে।
সম্প্রতি গুলশানের অভিজাত ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর লাশ উদ্ধারের পর যে মামলা হয়, ওই মামলার এজাহারে পিয়াসার নাম ছিল। এ ছাড়া ২০১৭ সালের মে মাসে বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ার ঘটনার এজাহারেও ছিল পিয়াসার নাম। প্রথমে মামলা করতে ভুক্তভোগীদের সহযোগিতা করেছিলেন পিয়াসা। কিন্তু সেই পিয়াসার বিরুদ্ধেই আবার মামলা তুলে নেওয়ার হুমকির অভিযোগে জিডি করেছিলেন ভুক্তভোগী। পিয়াসার এই ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে।
এদিকে গত রোববার মডেলদের বিরুদ্ধে অভিযান শেষে সংবাদ সম্মেলন করে হারুন অর রশিদ বলেন, তাঁরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাঁরা সারা দিন ঘুমিয়ে কাটান। রাতের বেলা বিভিন্ন পার্টিতে গিয়ে উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের টার্গেট করে বাসায় ডাকেন।
পুলিশ জানায়, বিপুল পরিমাণ মদসহ রাজধানীর বারিধারা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা এবং মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মডেল মরিয়ম আক্তার মৌয়ের বিরুদ্ধে মাদক মামলা করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় পিয়াসার বিরুদ্ধে ও মোহাম্মদপুর থানায় মৌয়ের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়।
পরে গতকাল সোমবার বিকেলে দুজনকে আদালতে হাজির করে ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত পৃথক মামলায় পৃথক আদেশে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুই মামলার এজাহারে দেখা যায়, মামলা দুটিতে প্রায় একই অভিযোগ আনা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, এই বাসাগুলোয় নাচ-গানের আসর বসত। লোকজন ডেকে এনে অর্থের বিনিময়ে তাঁদের কাছে মদ-ইয়াবা বিক্রি করা হতো। কিন্তু কারা সেই ঘটনার শিকার, তাঁদের কোনো পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি।
সমাজের উচ্চবিত্তদের টার্গেট করে বাসায় ডাকেন। গোপনে তাঁদের ছবি তুলে ব্ল্যাকমেইল করেন। এমন একাধিক প্রভাবশালীর অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোববার মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা ও মরিয়ম আক্তার মৌকে মাদকসহ আটক করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। আটকের ১৪ ঘণ্টা পর এই দুই মডেলের বিরুদ্ধে মাদক আইনে মামলা করে পুলিশ।
তবে এই দুই নারীর আটক নিয়ে নানা আলোচনা শুরু হয়েছে। কেউ কেউ বলছেন, এর পেছনে হয়তো কোনো প্রভাবশালীর হাতে আছে। পেছন থেকে তাঁরাই কলকাঠি নাড়ছেন।
ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের যুগ্ম কমিশনার হারুন অর রশিদ বলেছেন, পিয়াসা ও মৌয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণা করার অনেক অভিযোগ পুলিশ তদন্ত করছে। সেই তদন্তের অংশ হিসেবে গুলশানে ফারিয়া ও মোহাম্মদপুরে মৌয়ের বাসায় অভিযান চালানো হয়। তাঁদের বাসা থেকে বিদেশি মদ, ইয়াবা ও বিভিন্ন মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে। গুলশান ও মোহাম্মদপুর থানায় পৃথক দুটি মামলা হয়েছে। এ ছাড়া প্রতারণার অভিযোগের বিষয়ে তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গোয়েন্দা পুলিশের সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, কিছুদিন আগে এক প্রভাবশালীর সঙ্গে মডেল পিয়াসার ঝামেলা হয়। ধারণা করা হচ্ছে, ওই ঝামেলার সঙ্গে পুলিশি অভিযানের সংশ্লিষ্টতা থাকতে পারে।
সম্প্রতি গুলশানের অভিজাত ফ্ল্যাট থেকে মোসারাত জাহান মুনিয়া নামের এক তরুণীর লাশ উদ্ধারের পর যে মামলা হয়, ওই মামলার এজাহারে পিয়াসার নাম ছিল। এ ছাড়া ২০১৭ সালের মে মাসে বনানীর রেইনট্রি হোটেলে দুই বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ধর্ষণের শিকার হওয়ার ঘটনার এজাহারেও ছিল পিয়াসার নাম। প্রথমে মামলা করতে ভুক্তভোগীদের সহযোগিতা করেছিলেন পিয়াসা। কিন্তু সেই পিয়াসার বিরুদ্ধেই আবার মামলা তুলে নেওয়ার হুমকির অভিযোগে জিডি করেছিলেন ভুক্তভোগী। পিয়াসার এই ভূমিকা নিয়ে নানা প্রশ্ন রয়েছে।
এদিকে গত রোববার মডেলদের বিরুদ্ধে অভিযান শেষে সংবাদ সম্মেলন করে হারুন অর রশিদ বলেন, তাঁরা একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাঁরা সারা দিন ঘুমিয়ে কাটান। রাতের বেলা বিভিন্ন পার্টিতে গিয়ে উচ্চবিত্ত পরিবারের সন্তানদের টার্গেট করে বাসায় ডাকেন।
পুলিশ জানায়, বিপুল পরিমাণ মদসহ রাজধানীর বারিধারা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মডেল ফারিয়া মাহবুব পিয়াসা এবং মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের বাসা থেকে গ্রেপ্তার হওয়া মডেল মরিয়ম আক্তার মৌয়ের বিরুদ্ধে মাদক মামলা করেছে ডিবি পুলিশ। গতকাল সোমবার দুপুরে গুলশান থানায় পিয়াসার বিরুদ্ধে ও মোহাম্মদপুর থানায় মৌয়ের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি মামলা হয়।
পরে গতকাল সোমবার বিকেলে দুজনকে আদালতে হাজির করে ১০ দিন করে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তারা। ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালত পৃথক মামলায় পৃথক আদেশে তিন দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
দুই মামলার এজাহারে দেখা যায়, মামলা দুটিতে প্রায় একই অভিযোগ আনা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, এই বাসাগুলোয় নাচ-গানের আসর বসত। লোকজন ডেকে এনে অর্থের বিনিময়ে তাঁদের কাছে মদ-ইয়াবা বিক্রি করা হতো। কিন্তু কারা সেই ঘটনার শিকার, তাঁদের কোনো পরিচয় উল্লেখ করা হয়নি।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪